এখন সবেচেয়ে বেশি আলোচনায়, তারা হলেন শাকিব খান ও জায়েদ খান। দুজনেই সিনেমার পাশাপাশি ব্যক্তিগত জীবন নিয়েও আলোচনার শিরোনামে উঠে আসছেন প্রায়ই। সিনেমার বাইরে শাকিব খানকে নিয়ে আলোচনার কেন্দ্র দুই প্রাক্তন স্ত্রী অপু বিশ্বাস ও শবনম বুবলী।
অন্যদিকে, সিনেমার বাইরে প্রতিনিয়ত “বেফাঁস” মন্তব্য করে আলোচনায় জায়েদ খান। একই অঙ্গনের তারকা হলেও এই দুই নায়কের মধ্যে তুলনামূলক পার্থক্যের আলোচনা খুব একটা হয়নি কখনও। তবে সম্প্রতি জায়েদ খানের এক মন্তব্যকে ঘিরে শুরু হয়েছে আলোচনা। রীতিমতো কাঁদা ছোড়াছুড়িও শুরু হয়ে গেছে দুই নায়কের ভক্তদের মধ্যে।
সম্প্রতি একটি অনুষ্ঠানে জায়েদ খান তার সঙ্গে শাকিব খানের তুলনামূলক পার্থক্য করতে গিয়ে বলেন, তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়েছেন; কিন্তু শাকিব খান বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়েননি। আর তার এই মন্তব্যটিই ভালোভাবে নিতে পারেননি শাকিব খানের ভক্তরা। বিষয়টি নিয়ে অনলাইনে তাদের তোপের মুখে পড়েন জায়েদ খান। তবে তা নিয়ে মোটেও বিচলিত নন জায়েদ খান। তার দাবি, তিনি কোনোভাবেই শাকিব খানকে অসম্মান করার জন্য এমন মন্তব্য করেননি।
তবে এ বিষয়ে কোনো কথা বলেননি ঢাকাই সিনেমার শীর্ষ নায়ক হিসেবে পরিচিত শাকিব খান। শাকিব খানের বিগত দিনের ইতিহাস তার এরকম চুপ থাকার পক্ষেই সাক্ষী দেয়। কেননা, সিনেমার বাইরে খুব বেশি জটিল পরিস্থিতিতে ছাড়া ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে প্রকাশ্যে খুব কমই কথা বলেন শাকিব খান। দুই স্ত্রী ও সন্তান বিষয়ে মাঝে মধ্যে মন্তব্য ছাড়া নিজের কাজ নিয়েই বেশি ব্যস্ত থাকেন “কিং খান”। অন্যদিকে, যেকোনো বিষয় নিয়ে কথা বলায় বেশি পটু হিসেবে পরিচিতি পেয়েছেন জায়েদ খান।
এদিকে শাকিবকে নিয়ে জায়েদের মন্তব্যে দুই খান সাহেব এর মধ্যে ব্যক্তিগত কোনো প্রভাব পড়েছে কি-না তা জানা যায়নি। তবে দুই নায়কের ভক্তরা জমিয়ে তুলেছেন আলোচনা। ফেসবুকে একপক্ষ অপরপক্ষকে করে যাচ্ছেন নানা মন্তব্য। যা কখনও কখনও হয়ে উঠছে কিছুটা উত্তপ্ত।
শাকিব খানের ভক্তদের দাবি, জায়েদ খানের সঙ্গে শাকিব খানের তুলনা করার কোনো সুযোগই নেই। গত প্রায় দুই দশক ধরে একাই ঢালিউড ইন্ডাস্ট্রিকে টেনে চলেছেন তিনি। একের পর এক দিয়ে চলেছেন ব্যবসা সফল সিনেমা উপহার। এই পক্ষের অভিযোগ, জায়েদ খান নিছক আলোচনায় থাকার জন্যই শাকিব খানকে নিয়ে মন্তব্য করেছেন। জায়েদ খান আলোচনায় থাকার কৌশল ভালোভাবেই জানেন বলেও মন্তব্য তাদের।
সিনেমার কাজ কম তাই আলোচনায় থাকার জন্য জায়েদ খান বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন মন্তব্য করেন বলেও মনে করছেন তাদের কেউ কেউ। তবে এই দাবির সম্পূর্ণ বিপরীতে অবস্থান জায়েদ খানের ভক্তদের। তাদের দাবি, আলোচনায় থাকার কৌশল হিসেবে কিছুই করেন না শিল্পী সমিতির এই সাবেক সাধারণ সম্পাদক। জনপ্রিয়তা আছে বলেই জায়েদ খানকে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে ডাকা হয় বলে দাবি তার ভক্তদের।
তবে এই দুই পক্ষের বাইরেও একটি পক্ষ সমস্ত আলোচনা-সমালোচনা পাশ কাটিয়ে ভালো ভালো বাংলা সিনেমা উপহার দেওয়ার ব্যপারে বেশি মনোযোগী হতে আহ্বান জানান সংশ্লিষ্টদের প্রতি।
অন্যদিকে, সিনেমার বাইরে প্রতিনিয়ত “বেফাঁস” মন্তব্য করে আলোচনায় জায়েদ খান। একই অঙ্গনের তারকা হলেও এই দুই নায়কের মধ্যে তুলনামূলক পার্থক্যের আলোচনা খুব একটা হয়নি কখনও। তবে সম্প্রতি জায়েদ খানের এক মন্তব্যকে ঘিরে শুরু হয়েছে আলোচনা। রীতিমতো কাঁদা ছোড়াছুড়িও শুরু হয়ে গেছে দুই নায়কের ভক্তদের মধ্যে।
সম্প্রতি একটি অনুষ্ঠানে জায়েদ খান তার সঙ্গে শাকিব খানের তুলনামূলক পার্থক্য করতে গিয়ে বলেন, তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়েছেন; কিন্তু শাকিব খান বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়েননি। আর তার এই মন্তব্যটিই ভালোভাবে নিতে পারেননি শাকিব খানের ভক্তরা। বিষয়টি নিয়ে অনলাইনে তাদের তোপের মুখে পড়েন জায়েদ খান। তবে তা নিয়ে মোটেও বিচলিত নন জায়েদ খান। তার দাবি, তিনি কোনোভাবেই শাকিব খানকে অসম্মান করার জন্য এমন মন্তব্য করেননি।
তবে এ বিষয়ে কোনো কথা বলেননি ঢাকাই সিনেমার শীর্ষ নায়ক হিসেবে পরিচিত শাকিব খান। শাকিব খানের বিগত দিনের ইতিহাস তার এরকম চুপ থাকার পক্ষেই সাক্ষী দেয়। কেননা, সিনেমার বাইরে খুব বেশি জটিল পরিস্থিতিতে ছাড়া ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে প্রকাশ্যে খুব কমই কথা বলেন শাকিব খান। দুই স্ত্রী ও সন্তান বিষয়ে মাঝে মধ্যে মন্তব্য ছাড়া নিজের কাজ নিয়েই বেশি ব্যস্ত থাকেন “কিং খান”। অন্যদিকে, যেকোনো বিষয় নিয়ে কথা বলায় বেশি পটু হিসেবে পরিচিতি পেয়েছেন জায়েদ খান।
এদিকে শাকিবকে নিয়ে জায়েদের মন্তব্যে দুই খান সাহেব এর মধ্যে ব্যক্তিগত কোনো প্রভাব পড়েছে কি-না তা জানা যায়নি। তবে দুই নায়কের ভক্তরা জমিয়ে তুলেছেন আলোচনা। ফেসবুকে একপক্ষ অপরপক্ষকে করে যাচ্ছেন নানা মন্তব্য। যা কখনও কখনও হয়ে উঠছে কিছুটা উত্তপ্ত।
শাকিব খানের ভক্তদের দাবি, জায়েদ খানের সঙ্গে শাকিব খানের তুলনা করার কোনো সুযোগই নেই। গত প্রায় দুই দশক ধরে একাই ঢালিউড ইন্ডাস্ট্রিকে টেনে চলেছেন তিনি। একের পর এক দিয়ে চলেছেন ব্যবসা সফল সিনেমা উপহার। এই পক্ষের অভিযোগ, জায়েদ খান নিছক আলোচনায় থাকার জন্যই শাকিব খানকে নিয়ে মন্তব্য করেছেন। জায়েদ খান আলোচনায় থাকার কৌশল ভালোভাবেই জানেন বলেও মন্তব্য তাদের।
সিনেমার কাজ কম তাই আলোচনায় থাকার জন্য জায়েদ খান বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন মন্তব্য করেন বলেও মনে করছেন তাদের কেউ কেউ। তবে এই দাবির সম্পূর্ণ বিপরীতে অবস্থান জায়েদ খানের ভক্তদের। তাদের দাবি, আলোচনায় থাকার কৌশল হিসেবে কিছুই করেন না শিল্পী সমিতির এই সাবেক সাধারণ সম্পাদক। জনপ্রিয়তা আছে বলেই জায়েদ খানকে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে ডাকা হয় বলে দাবি তার ভক্তদের।
তবে এই দুই পক্ষের বাইরেও একটি পক্ষ সমস্ত আলোচনা-সমালোচনা পাশ কাটিয়ে ভালো ভালো বাংলা সিনেমা উপহার দেওয়ার ব্যপারে বেশি মনোযোগী হতে আহ্বান জানান সংশ্লিষ্টদের প্রতি।