প্রার্থিতা হারালেন ময়মনসিংহ-৯ আসনের নৌকার প্রার্থী আব্দুস সালাম। আজ বৃহস্পতিবার (১৪ ডিসেম্বর) বিকেলে নির্বাচন কমিশনে (ইসি) আপিল শুনানি শেষে তার প্রার্থিতা বাতিল হয়। তার বিরুদ্ধে ঋণ খেলাপির অভিযোগ রয়েছে। আগারগাঁওয়ে নির্বাচন কমিশনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়ালসহ অন্য নির্বাচন কমিশনাররা এই রায় দিয়েছেন।
এর আগে আব্দুস সালামের বিরুদ্ধে ঋণখেলাপির অভিযোগ এনে আপিল দায়ের করেছিলেন আসনটির সংসদ সদস্য ও স্বতন্ত্র প্রার্থী আনোয়ারুল আবেদীন খান। পরে মনোনয়নপত্রের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে স্বতন্ত্র প্রার্থীর করা আপিল শুনানিতে অংশ নিতে ইসিতে এসেছিলেন ময়মনসিংহ-৯ আসনের আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আব্দুস সালাম।
১৯৯৬ ও ২০০৮ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নৌকা প্রতীকে অংশ নিয়ে জয়লাভ করেছিলেন আব্দুস সালাম। তিনি ময়মনসিংহের নান্দাইল উপজেলা আওয়ামী লীগের বর্তমান সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
এদিকে পঞ্চম দিনের শুনানিতে প্রার্থিতা ফিরে পেয়েছেন ৪৪ জন। ৫২টি আবেদন নামঞ্জুর হয়েছে। চারটি আবেদন শুনানি পেন্ডিং (অপেক্ষমাণ) রাখা হয়েছে। আর একটি আপিল আবেদনের বাদী অনুপস্থিত ছিলেন। গত ১০ ডিসেম্বর থেকে শুরু হওয়া এই আপিল শুনানিতে পাঁচ দিনে মোট ২৫৭ জন প্রার্থী তাদের প্রার্থিতা ফিরে পেয়েছেন। ২১২ জন প্রার্থীর আপিল নামঞ্জুর করে ইসি।
ইসিতে এ আপিল চলবে শুক্রবার পর্যন্ত। শুনানি শেষ হওয়ার পর সঙ্গে সঙ্গে সিদ্ধান্ত জানিয়ে দিচ্ছে ইসি। কমিশনের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে কোনো ব্যক্তি চাইলে উচ্চ আদালতেও যেতে পারবেন।
তফসিল অনুযায়ী, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ১৭ ডিসেম্বর। রিটার্নিং কর্মকর্তারা প্রতীক বরাদ্দ করবেন ১৮ ডিসেম্বর। নির্বাচনী প্রচার চলবে ৫ জানুয়ারি সকাল ৮টা পর্যন্ত। ভোট হবে ৭ জানুয়ারি।
এর আগে আব্দুস সালামের বিরুদ্ধে ঋণখেলাপির অভিযোগ এনে আপিল দায়ের করেছিলেন আসনটির সংসদ সদস্য ও স্বতন্ত্র প্রার্থী আনোয়ারুল আবেদীন খান। পরে মনোনয়নপত্রের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে স্বতন্ত্র প্রার্থীর করা আপিল শুনানিতে অংশ নিতে ইসিতে এসেছিলেন ময়মনসিংহ-৯ আসনের আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আব্দুস সালাম।
১৯৯৬ ও ২০০৮ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নৌকা প্রতীকে অংশ নিয়ে জয়লাভ করেছিলেন আব্দুস সালাম। তিনি ময়মনসিংহের নান্দাইল উপজেলা আওয়ামী লীগের বর্তমান সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
এদিকে পঞ্চম দিনের শুনানিতে প্রার্থিতা ফিরে পেয়েছেন ৪৪ জন। ৫২টি আবেদন নামঞ্জুর হয়েছে। চারটি আবেদন শুনানি পেন্ডিং (অপেক্ষমাণ) রাখা হয়েছে। আর একটি আপিল আবেদনের বাদী অনুপস্থিত ছিলেন। গত ১০ ডিসেম্বর থেকে শুরু হওয়া এই আপিল শুনানিতে পাঁচ দিনে মোট ২৫৭ জন প্রার্থী তাদের প্রার্থিতা ফিরে পেয়েছেন। ২১২ জন প্রার্থীর আপিল নামঞ্জুর করে ইসি।
ইসিতে এ আপিল চলবে শুক্রবার পর্যন্ত। শুনানি শেষ হওয়ার পর সঙ্গে সঙ্গে সিদ্ধান্ত জানিয়ে দিচ্ছে ইসি। কমিশনের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে কোনো ব্যক্তি চাইলে উচ্চ আদালতেও যেতে পারবেন।
তফসিল অনুযায়ী, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ১৭ ডিসেম্বর। রিটার্নিং কর্মকর্তারা প্রতীক বরাদ্দ করবেন ১৮ ডিসেম্বর। নির্বাচনী প্রচার চলবে ৫ জানুয়ারি সকাল ৮টা পর্যন্ত। ভোট হবে ৭ জানুয়ারি।