সরকারি-বেসরকারি মাধ্যমিক ও নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ২০২৪ শিক্ষাবর্ষের ছুটির তালিকা ও শিক্ষাপঞ্জি অনুমোদন দিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ থেকে বৃহস্পতিবার (১৪ ডিসেম্বর) প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
পবিত্র রমজান, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মদিন ও জাতীয় শিশু দিবস, শুভ দোলযাত্রা, স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস, জুমাতুল বিদা, শবে কদর, ঈদুল ফিতর ও নববর্ষ উপলক্ষে ১১ মার্চ থেকে ১৮ এপ্রিল ২৯ দিন; ঈদুল আজহা ও গ্রীষ্মকালীন অবকাশ উপলক্ষে ১৩ জুন থেকে ২ জুলাই; দুর্গাপূজা, ফাতেহা ই-ইয়াজদাহম, লক্ষ্মীপূজা, প্রবারণা পূর্ণিমা উপলক্ষে ৯ থেকে ১৭ অক্টোবর ৭ দিন; শীতকালীন অবকাশ, বিজয় দিবস ও বড় দিন উপলক্ষে ১২ থেকে ২৬ ডিসেম্বর ১১ দিন বিদ্যালয় বন্ধ থাকবে।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, ষাষ্মাসিক সামষ্টিক মূল্যায়ন, অর্ধবার্ষিক, প্রাক-নির্বাচনী পরীক্ষা ২৩ মে থেকে ৯ জুন; নির্বাচনী পরীক্ষা ২০ অক্টোবর থেকে ৫ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হবে। বার্ষিক সামষ্টিক মূল্যায়ন ও বার্ষিক পরীক্ষা ২১ নভেম্বর থেকে ৮ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত হবে।
এতে আরও বলা হয়, শিক্ষাবর্ষ হবে ১ জানুয়ারি থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত। সরকার ঘোষিত নির্দেশনার আলোকে পাঠ্যপুস্তক বিতরণ করতে হবে।
উল্লেখিত মূল্যায়ন/পরীক্ষার সময়সূচি অনুযায়ী ষাষ্মাসিক সামষ্টিক মূল্যায়ন, অর্ধ-বার্ষিক পরীক্ষা, প্রাক নির্বাচনি পরীক্ষা, বার্ষিক সামষ্টিক মূল্যায়ন ও বার্ষিক পরীক্ষা গ্রহণ নিশ্চিত করতে হবে এবং মূল্যায়নের কাগজপত্র ও বার্ষিক পরীক্ষার উত্তরপত্র অন্তত এক বছর সংরক্ষণ করতে হবে। প্রতি মূল্যায়ন/পরীক্ষার সময় ১০-১২ কর্মদিবসের বেশি হবে না।
নিজ নিজ বিদ্যালয় পরীক্ষার প্রশ্নপত্র (পাবলিক পরীক্ষা ব্যতীত) নিজেরাই প্রণয়ন করবেন। কোনো অবস্থাতেই অন্য কোনো উৎস থেকে সংগৃহীত প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা নেওয়া যাবে না।
মূল্যায়ন/পরীক্ষার নির্ধারিত তারিখ পরিবর্তন করা যাবে না। তবে কোনো বিশেষ কারণে মূল্যায়ন/পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন করতে হলে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের পূর্বানুমতি গ্রহণ করতে হবে।
কোনো সরকারি কর্মকর্তার পরিদর্শন উপলক্ষে বিদ্যালয় ছুটি দেওয়া যাবে না এবং সংবর্ধনা/পরিদর্শন উপলক্ষে শিক্ষার্থীদের ক্লাস বন্ধ করা যাবে না। সংবর্ধিত/পরিদর্শনকারী ব্যক্তির প্রতি সম্মান প্রদর্শনের জন্য শিক্ষার্থীদের রাস্তায় দাঁড় করানো যাবে না।
সাপ্তাহিক ছুটি (শুক্রবার ও শনিবার) ব্যতীত বছরে মোট ছুটি থাকবে ৭৬ দিন।
ছুটিকালীন অনুষ্ঠেয় ভর্তি কার্যক্রম সম্পাদন ও অন্যান্য পরীক্ষা অনুষ্ঠানের জন্য প্রয়োজনে বিদ্যালয় খোলা রাখতে হবে।
এসএসসি পরীক্ষার সময় পরীক্ষাকেন্দ্র ব্যতীত অন্যান্য বিদ্যালয়গুলোতে যথারীতি শ্রেণি কার্যক্রম চালু থাকবে।
জাতীয়ভাবে গুরুত্বপূর্ণ দিবস যথা: ২১ ফেব্রুয়ারি, ১৭ মার্চ, ২৬ মার্চ, বাংলা নববর্ষ, ১৫ আগস্ট ও ১৬ ডিসেম্বর যথাযোগ্য মর্যাদায় বিভিন্ন অনুষ্ঠান আয়োজন করে বিদ্যালয়ে দিবসগুলো উদযাপন করতে হবে।
১৮ অক্টোবর শেখ রাসেল দিবস যথাযথ মর্যাদায় উদযাপন করতে হবে।
প্রতিটি বিদ্যালয়ে সরকার কর্তৃক ঘোষিত সময়সূচি অনুযায়ী বঙ্গবন্ধু সৃজনশীল মেধা অন্বেষণ প্রতিযোগিতা আয়োজন ও শিক্ষাসপ্তাহ পালন করতে হবে।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ থেকে বৃহস্পতিবার (১৪ ডিসেম্বর) প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
পবিত্র রমজান, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মদিন ও জাতীয় শিশু দিবস, শুভ দোলযাত্রা, স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস, জুমাতুল বিদা, শবে কদর, ঈদুল ফিতর ও নববর্ষ উপলক্ষে ১১ মার্চ থেকে ১৮ এপ্রিল ২৯ দিন; ঈদুল আজহা ও গ্রীষ্মকালীন অবকাশ উপলক্ষে ১৩ জুন থেকে ২ জুলাই; দুর্গাপূজা, ফাতেহা ই-ইয়াজদাহম, লক্ষ্মীপূজা, প্রবারণা পূর্ণিমা উপলক্ষে ৯ থেকে ১৭ অক্টোবর ৭ দিন; শীতকালীন অবকাশ, বিজয় দিবস ও বড় দিন উপলক্ষে ১২ থেকে ২৬ ডিসেম্বর ১১ দিন বিদ্যালয় বন্ধ থাকবে।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, ষাষ্মাসিক সামষ্টিক মূল্যায়ন, অর্ধবার্ষিক, প্রাক-নির্বাচনী পরীক্ষা ২৩ মে থেকে ৯ জুন; নির্বাচনী পরীক্ষা ২০ অক্টোবর থেকে ৫ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হবে। বার্ষিক সামষ্টিক মূল্যায়ন ও বার্ষিক পরীক্ষা ২১ নভেম্বর থেকে ৮ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত হবে।
এতে আরও বলা হয়, শিক্ষাবর্ষ হবে ১ জানুয়ারি থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত। সরকার ঘোষিত নির্দেশনার আলোকে পাঠ্যপুস্তক বিতরণ করতে হবে।
উল্লেখিত মূল্যায়ন/পরীক্ষার সময়সূচি অনুযায়ী ষাষ্মাসিক সামষ্টিক মূল্যায়ন, অর্ধ-বার্ষিক পরীক্ষা, প্রাক নির্বাচনি পরীক্ষা, বার্ষিক সামষ্টিক মূল্যায়ন ও বার্ষিক পরীক্ষা গ্রহণ নিশ্চিত করতে হবে এবং মূল্যায়নের কাগজপত্র ও বার্ষিক পরীক্ষার উত্তরপত্র অন্তত এক বছর সংরক্ষণ করতে হবে। প্রতি মূল্যায়ন/পরীক্ষার সময় ১০-১২ কর্মদিবসের বেশি হবে না।
নিজ নিজ বিদ্যালয় পরীক্ষার প্রশ্নপত্র (পাবলিক পরীক্ষা ব্যতীত) নিজেরাই প্রণয়ন করবেন। কোনো অবস্থাতেই অন্য কোনো উৎস থেকে সংগৃহীত প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা নেওয়া যাবে না।
মূল্যায়ন/পরীক্ষার নির্ধারিত তারিখ পরিবর্তন করা যাবে না। তবে কোনো বিশেষ কারণে মূল্যায়ন/পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন করতে হলে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের পূর্বানুমতি গ্রহণ করতে হবে।
কোনো সরকারি কর্মকর্তার পরিদর্শন উপলক্ষে বিদ্যালয় ছুটি দেওয়া যাবে না এবং সংবর্ধনা/পরিদর্শন উপলক্ষে শিক্ষার্থীদের ক্লাস বন্ধ করা যাবে না। সংবর্ধিত/পরিদর্শনকারী ব্যক্তির প্রতি সম্মান প্রদর্শনের জন্য শিক্ষার্থীদের রাস্তায় দাঁড় করানো যাবে না।
সাপ্তাহিক ছুটি (শুক্রবার ও শনিবার) ব্যতীত বছরে মোট ছুটি থাকবে ৭৬ দিন।
ছুটিকালীন অনুষ্ঠেয় ভর্তি কার্যক্রম সম্পাদন ও অন্যান্য পরীক্ষা অনুষ্ঠানের জন্য প্রয়োজনে বিদ্যালয় খোলা রাখতে হবে।
এসএসসি পরীক্ষার সময় পরীক্ষাকেন্দ্র ব্যতীত অন্যান্য বিদ্যালয়গুলোতে যথারীতি শ্রেণি কার্যক্রম চালু থাকবে।
জাতীয়ভাবে গুরুত্বপূর্ণ দিবস যথা: ২১ ফেব্রুয়ারি, ১৭ মার্চ, ২৬ মার্চ, বাংলা নববর্ষ, ১৫ আগস্ট ও ১৬ ডিসেম্বর যথাযোগ্য মর্যাদায় বিভিন্ন অনুষ্ঠান আয়োজন করে বিদ্যালয়ে দিবসগুলো উদযাপন করতে হবে।
১৮ অক্টোবর শেখ রাসেল দিবস যথাযথ মর্যাদায় উদযাপন করতে হবে।
প্রতিটি বিদ্যালয়ে সরকার কর্তৃক ঘোষিত সময়সূচি অনুযায়ী বঙ্গবন্ধু সৃজনশীল মেধা অন্বেষণ প্রতিযোগিতা আয়োজন ও শিক্ষাসপ্তাহ পালন করতে হবে।