আসন্ন আইপিএলের ১৭তম মৌসুমের নিলামের বাকি নেই বেশি দিন। আগামী ১৯ ডিসেম্বর দুবাইয়ে খেলোয়াড়দের দলে টানার প্রতিযোগিতায় নামবে ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলো। এর আগে গত সোমবার মঙ্গলবার নিলামের জন্য তালিকায় থাকা ৩৩৩ খেলোয়াড়ের নাম প্রকাশ করেছে ভারতের ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই)।
এবার নিলামে হটকেক হতে পারেন মোস্তাফিজুর রহমান। ক্রিকেট বিষয়ক সংবাদমাধ্যম ক্রিকেট টাইম জানাচ্ছে, অন্তত ছয়টি দলের আগ্রহের কেন্দ্রে আছেন বাংলাদেশি পেসার। নিলামের অপেক্ষায় থাকা ৩৩৩ ক্রিকেটারের মধ্যে বিদেশি ১১৯ জন। ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলো নিজের দলের শক্তিমত্তা বৃদ্ধির পাশাপাশি আর্থিক সক্ষমতা দেখানোর উদ্দেশ্যেও বিদেশি তারকাদের দলে টানে।
তালিকায় বাংলাদেশের ক্রিকেটার আছেন মাত্র তিনজন- মোস্তাফিজ, শরীফুল ইসলাম ও তাসকিন আহমেদ। তিনজনের মধ্যে আলোটা যে মোস্তাফিজের দিকেই বেশি থাকবে, এটা অনুমেয়। বাংলাদেশি পেসারকে নিয়ে আগ্রহের কারণ বিশ্লেষণ করেছে ক্রিকেট টাইমস। তাদের ধারণা, অফ-কাটার ও স্লোয়ারের উপর বিশেষ দক্ষতা মোস্তাফিজকে টি-টোয়েন্টি সংস্করণে ভয়ংকর বোলারে পরিণত করেছে।
সাম্প্রতিক সময়ে বিশ্বজুড়েই ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগে নিজের দক্ষতার ছাপ রেখেছেন ‘দ্য ফিজ’। উইকেটে সুইং থাকুক কিংবা ফ্ল্যাট হোক- সব উইকেটেই টি-টোয়েন্টিতে নিজেকে প্রমাণ করেছেন বাংলাদেশি পেসার। ডেথ ওভারে ভরসার নাম হয়ে ওঠা মোস্তাফিজ এর আগে আইপিএলে ৬ মৌসুমে তিনটি ভিন্ন দলের হয়ে ৪৮ ম্যাচ খেলেছেন। ব্যাটসম্যানদের টুর্নামেন্টে ওভারপ্রতি ৭.৯৩ রান খরচ করে ৪৭ উইকেট শিকার করেছেন।
এদিকে নিলামে যে ছয়টি দল মোস্তাফিজকে দলে নিতে চায়, সেই ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলোর নামও প্রকাশ করেছে ক্রিকেট টাইমস। সবার ওপরে তারা রেখেছে দিল্লি ক্যাপিটালসকে। ২০২২ সালের নিলামে ২ কোটি রুপিতে বাংলাদেশি পেসারকে দলে টানে দিল্লি। কিন্তু সেখানে নিজের নামের প্রতি সুবিচার করতে পারেননি। দিল্লির জার্সিতে ১০ ম্যাচে মাত্র ৯ উইকেট শিকার করেছেন তিনি। তবে আনরিখ নরকিয়া, লুঙ্গি এনগিডি ও ইশান্ত শর্মার সঙ্গে দলের বোলিং ইউনিটের গভীরতা বাড়াতে আবারও মোস্তাফিজকে টানতে পারে দিল্লি।
এদিকে পুরোনো দল সানরাইজার্স হায়দরাবাদের নজরেও আছেন মোস্তাফিজ। যদিও ফ্র্যাঞ্চাইজিটি এরই মধ্যে উমরান মালিক ও ফজল হক ফারুকির মতো পেসারকে দলে নিয়েছে, তারপরেও ম্যাচের শুরুর দিকে উইকেট আদায় করতে কিংবা ডেথ ওভার স্পেশালিস্ট হিসেবে মোস্তাফিজের ওপর বাজি ধরতে চায়।
আইপিএলে প্রথম শিরোপার খোঁজে থাকা রয়েল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর আগ্রহের তালিকাতেও আছেন বাংলাদেশি পেসার। ম্যাচের যে কোনো পর্যায়ে বোলিং করতে পারেন মোস্তাফিজ। সে কারণেই হার্শাল প্যাটেল, ডেভিড উইলিদের পাশে ফিজকে চাচ্ছে কোহলির দল। অন্যদিকে কলকাতা নাইট রাইডার্সে বর্তমানে কোনো বিদেশি পেসার নেই।
সে কারণে ফ্র্যাঞ্চাইজিটির বিশেষ নজর আছে বাংলাদেশি পেসারকে ঘিরে। মোস্তাফিজ ২০২১ আইপিএল মাতিয়েছেন রাজস্থান রয়েলসের হয়ে। সে মৌসুমে ১৪ ম্যাচে ১৪ উইকেট নিয়ে দলের সেরা বোলারদের একজন ছিলেন। বর্তমানে রাজস্থানের বোলিং ইউনিট শক্তিশালী হলেও ট্রেন্ট বোল্ট ছাড়া বিদেশি কোনো অপশন নেই তাদের। এই সমস্যার সমাধানে মোস্তাফিজের দিকে হাত বাড়াতে পারে দলটি।
এছাড়া স্লগ ওভারে প্রতিপক্ষের মনোবল গুঁড়িয়ে দিতে মোস্তাফিজকে দলে টানার প্রস্তুতি নিচ্ছে লক্ষ্ণৌ সুপার জায়ান্টস। এবারের নিলামে মোস্তাফিজের ভিত্তিমূল্য ধরা হয়েছে ২ কোটি রুপি। তবে যেভাবে দলগুলোর আগ্রহের তালিকায় আছেন, সেটা নিলামের সময়ও বজায় থাকলে এবার আর ভিত্তিমূল্যে বিক্রি হতে হবে না মোস্তাফিজকে।
এবার নিলামে হটকেক হতে পারেন মোস্তাফিজুর রহমান। ক্রিকেট বিষয়ক সংবাদমাধ্যম ক্রিকেট টাইম জানাচ্ছে, অন্তত ছয়টি দলের আগ্রহের কেন্দ্রে আছেন বাংলাদেশি পেসার। নিলামের অপেক্ষায় থাকা ৩৩৩ ক্রিকেটারের মধ্যে বিদেশি ১১৯ জন। ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলো নিজের দলের শক্তিমত্তা বৃদ্ধির পাশাপাশি আর্থিক সক্ষমতা দেখানোর উদ্দেশ্যেও বিদেশি তারকাদের দলে টানে।
তালিকায় বাংলাদেশের ক্রিকেটার আছেন মাত্র তিনজন- মোস্তাফিজ, শরীফুল ইসলাম ও তাসকিন আহমেদ। তিনজনের মধ্যে আলোটা যে মোস্তাফিজের দিকেই বেশি থাকবে, এটা অনুমেয়। বাংলাদেশি পেসারকে নিয়ে আগ্রহের কারণ বিশ্লেষণ করেছে ক্রিকেট টাইমস। তাদের ধারণা, অফ-কাটার ও স্লোয়ারের উপর বিশেষ দক্ষতা মোস্তাফিজকে টি-টোয়েন্টি সংস্করণে ভয়ংকর বোলারে পরিণত করেছে।
সাম্প্রতিক সময়ে বিশ্বজুড়েই ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগে নিজের দক্ষতার ছাপ রেখেছেন ‘দ্য ফিজ’। উইকেটে সুইং থাকুক কিংবা ফ্ল্যাট হোক- সব উইকেটেই টি-টোয়েন্টিতে নিজেকে প্রমাণ করেছেন বাংলাদেশি পেসার। ডেথ ওভারে ভরসার নাম হয়ে ওঠা মোস্তাফিজ এর আগে আইপিএলে ৬ মৌসুমে তিনটি ভিন্ন দলের হয়ে ৪৮ ম্যাচ খেলেছেন। ব্যাটসম্যানদের টুর্নামেন্টে ওভারপ্রতি ৭.৯৩ রান খরচ করে ৪৭ উইকেট শিকার করেছেন।
এদিকে নিলামে যে ছয়টি দল মোস্তাফিজকে দলে নিতে চায়, সেই ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলোর নামও প্রকাশ করেছে ক্রিকেট টাইমস। সবার ওপরে তারা রেখেছে দিল্লি ক্যাপিটালসকে। ২০২২ সালের নিলামে ২ কোটি রুপিতে বাংলাদেশি পেসারকে দলে টানে দিল্লি। কিন্তু সেখানে নিজের নামের প্রতি সুবিচার করতে পারেননি। দিল্লির জার্সিতে ১০ ম্যাচে মাত্র ৯ উইকেট শিকার করেছেন তিনি। তবে আনরিখ নরকিয়া, লুঙ্গি এনগিডি ও ইশান্ত শর্মার সঙ্গে দলের বোলিং ইউনিটের গভীরতা বাড়াতে আবারও মোস্তাফিজকে টানতে পারে দিল্লি।
এদিকে পুরোনো দল সানরাইজার্স হায়দরাবাদের নজরেও আছেন মোস্তাফিজ। যদিও ফ্র্যাঞ্চাইজিটি এরই মধ্যে উমরান মালিক ও ফজল হক ফারুকির মতো পেসারকে দলে নিয়েছে, তারপরেও ম্যাচের শুরুর দিকে উইকেট আদায় করতে কিংবা ডেথ ওভার স্পেশালিস্ট হিসেবে মোস্তাফিজের ওপর বাজি ধরতে চায়।
আইপিএলে প্রথম শিরোপার খোঁজে থাকা রয়েল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর আগ্রহের তালিকাতেও আছেন বাংলাদেশি পেসার। ম্যাচের যে কোনো পর্যায়ে বোলিং করতে পারেন মোস্তাফিজ। সে কারণেই হার্শাল প্যাটেল, ডেভিড উইলিদের পাশে ফিজকে চাচ্ছে কোহলির দল। অন্যদিকে কলকাতা নাইট রাইডার্সে বর্তমানে কোনো বিদেশি পেসার নেই।
সে কারণে ফ্র্যাঞ্চাইজিটির বিশেষ নজর আছে বাংলাদেশি পেসারকে ঘিরে। মোস্তাফিজ ২০২১ আইপিএল মাতিয়েছেন রাজস্থান রয়েলসের হয়ে। সে মৌসুমে ১৪ ম্যাচে ১৪ উইকেট নিয়ে দলের সেরা বোলারদের একজন ছিলেন। বর্তমানে রাজস্থানের বোলিং ইউনিট শক্তিশালী হলেও ট্রেন্ট বোল্ট ছাড়া বিদেশি কোনো অপশন নেই তাদের। এই সমস্যার সমাধানে মোস্তাফিজের দিকে হাত বাড়াতে পারে দলটি।
এছাড়া স্লগ ওভারে প্রতিপক্ষের মনোবল গুঁড়িয়ে দিতে মোস্তাফিজকে দলে টানার প্রস্তুতি নিচ্ছে লক্ষ্ণৌ সুপার জায়ান্টস। এবারের নিলামে মোস্তাফিজের ভিত্তিমূল্য ধরা হয়েছে ২ কোটি রুপি। তবে যেভাবে দলগুলোর আগ্রহের তালিকায় আছেন, সেটা নিলামের সময়ও বজায় থাকলে এবার আর ভিত্তিমূল্যে বিক্রি হতে হবে না মোস্তাফিজকে।