আবু বকর সিদ্দিক বাবু, উল্লাপাড়া (সিরাজগঞ্জ): সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়া উপজেলার কয়ড়া ইউনিয়নে মহিষাকোলা-মিনারপাড়া আ লিক সড়কে মহিষাকোলা খালের উপর একটি কালভার্ট নির্মাণ করা হয়েছে বেশ-কিছুদিন আগে। কিন্তু এটি নির্মিত হলেও দুই পাশে সংযোগ সড়ক না থাকায় স্থানীয় লোকজনের যাতায়াতে কোনই কাজে আসছে না কালভার্টটি। বরং এ অবস্থায় ওই পথে চলাচলে সাধারণ পথচারী বিশেষত: মহিষাকোলা প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদেরকে সবচেয়ে বেশি দুর্ভোগে পোহাতে হচ্ছে।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, মহিষাকোলা খালের উপর একটি সেতু নির্মাণের জন্য দীর্ঘদিন ধরে তারা কয়ড়া ইউনিয়ন পরিষদের কাছে দাবি জানিয়ে আসছিলেন। বিশেষ করে উক্ত খালের পাশে মহিষাকোলা প্রাথমিক বিদ্যালয়ের অন্তত: দেড় শতাধিক শিক্ষার্থীকে প্রতিদিন খালের পানি মারিয়ে স্কুলে যেতে হয়। এসব শিশু শিক্ষার্থীদের দুর্ভোগ দূর করতেই মহিষাকোলা খালের উপর একটি সেতু নির্মাণের প্রয়োজন ছিল সব চেয়ে বেশি।
অবশেষে উক্ত ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা খোরশেদ আলমের উদ্যোগে ২০২২ সালে এলজিএসপি প্রকল্পের আওতায় দেড় লাখ টাকা ব্যয়ে এই খালের উপর একটি কালভার্ট নির্মাণ করা হয়। কিন্তু দুইপাশে সংযোগ রাস্তা নির্মাণ না করায় এই কালভার্ট কোন কাজে আসছে না। উপরন্তু এখন এই কালভার্টটিতে উঠতে বিশেষ করে শিশু শিক্ষার্থীদেরকে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।
মহিষাকোলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের চতুর্থ শ্রেণির শিক্ষার্থী রাফি, মাহিয়া, রিফাত ও ফারিয়া জানায়, এই খালের উপর নির্মাণ করা কালভার্টটি এখন তাদের জন্য বিপজ্জনক হয়ে পড়েছে। তারা এটি পারাপারে চরম দুর্ভোগ পোহাচ্ছে। এসব শিক্ষার্থী অবিলম্বে দুই পাশে সংযোগ সড়ক নির্মাণের আবেদন জানিয়েছে।
এ বিষয়ে কয়ড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা খোরশেদ আলম জানান, উক্ত কালভার্ট নির্মাণের সময় দুইপাশের সংযোগ সড়কের কোন অর্থ বরাদ্দ ছিল না। আমরা অবিলম্বে সংযোগ সড়ক নির্মাণের ব্যবস্থা নিচ্ছি।
এ ব্যাপারে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের উল্লাপাড়া কার্যালয়ের উপজেলা প্রকৌশলী আবু সায়েদ জানান, মহিষাকোলা খালের উপর নির্মিত কালভার্টটি স্থানীয় লোকজনের চলাচলের জন্য সমস্যার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। দ্রুত এর দুইপাশে সংযোগ সড়ক নির্মাণের ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, মহিষাকোলা খালের উপর একটি সেতু নির্মাণের জন্য দীর্ঘদিন ধরে তারা কয়ড়া ইউনিয়ন পরিষদের কাছে দাবি জানিয়ে আসছিলেন। বিশেষ করে উক্ত খালের পাশে মহিষাকোলা প্রাথমিক বিদ্যালয়ের অন্তত: দেড় শতাধিক শিক্ষার্থীকে প্রতিদিন খালের পানি মারিয়ে স্কুলে যেতে হয়। এসব শিশু শিক্ষার্থীদের দুর্ভোগ দূর করতেই মহিষাকোলা খালের উপর একটি সেতু নির্মাণের প্রয়োজন ছিল সব চেয়ে বেশি।
অবশেষে উক্ত ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা খোরশেদ আলমের উদ্যোগে ২০২২ সালে এলজিএসপি প্রকল্পের আওতায় দেড় লাখ টাকা ব্যয়ে এই খালের উপর একটি কালভার্ট নির্মাণ করা হয়। কিন্তু দুইপাশে সংযোগ রাস্তা নির্মাণ না করায় এই কালভার্ট কোন কাজে আসছে না। উপরন্তু এখন এই কালভার্টটিতে উঠতে বিশেষ করে শিশু শিক্ষার্থীদেরকে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।
মহিষাকোলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের চতুর্থ শ্রেণির শিক্ষার্থী রাফি, মাহিয়া, রিফাত ও ফারিয়া জানায়, এই খালের উপর নির্মাণ করা কালভার্টটি এখন তাদের জন্য বিপজ্জনক হয়ে পড়েছে। তারা এটি পারাপারে চরম দুর্ভোগ পোহাচ্ছে। এসব শিক্ষার্থী অবিলম্বে দুই পাশে সংযোগ সড়ক নির্মাণের আবেদন জানিয়েছে।
এ বিষয়ে কয়ড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা খোরশেদ আলম জানান, উক্ত কালভার্ট নির্মাণের সময় দুইপাশের সংযোগ সড়কের কোন অর্থ বরাদ্দ ছিল না। আমরা অবিলম্বে সংযোগ সড়ক নির্মাণের ব্যবস্থা নিচ্ছি।
এ ব্যাপারে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের উল্লাপাড়া কার্যালয়ের উপজেলা প্রকৌশলী আবু সায়েদ জানান, মহিষাকোলা খালের উপর নির্মিত কালভার্টটি স্থানীয় লোকজনের চলাচলের জন্য সমস্যার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। দ্রুত এর দুইপাশে সংযোগ সড়ক নির্মাণের ব্যবস্থা নেওয়া হবে।