সাইফুল্লাহ, ঢাকা: মহান মুক্তিযুদ্ধে নিহত দেশের সূর্যসন্তানদের শ্রদ্ধা জানাতে রায়েরবাজার বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে সর্বস্তরের মানুষের ঢল নেমেছে। বৃহস্পতিবার (১৪ ডিসেম্বর) শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে শহীদ-বেদিতে ফুলের তোড়া নিয়ে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও রাজনৈতিক সংগঠনের পক্ষ থেকে শ্রদ্ধা জানায় শিক্ষক, শিক্ষার্থী, রাজনীতিবিদ ও সাধারণ মানুষ।
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের স্মরণ করতে ভোর থেকে আসতে আসতে থাকে মানুষ। বেলা বাড়ার সাথে সাথে দীর্ঘ হয়েছে শ্রদ্ধা জানাতে আসা মানুষের লাইনও।
তবে এর আগে রাত ১২ টা ১ মিনিটে শ্রদ্ধা জানাতে রায়ের বাজার বদ্ধ-ভূমিতে আসেন ঢাকা-১৩ আসনের আওয়ামীলীগের নৌকা প্রার্থী জনাব জাহাঙ্গীর কবির নানক সহ ঢাকা দক্ষিণ এর ছাত্র লীগের সভাপতি রিয়াজ মাহমুদ সহ স্থানীয় নেতারা। মোমবাতি জ্বালিয়ে এবং পুষ্পস্তবক দিয়ে সকল শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন তারা।
রায়েরবাজার বধ্যভূমিতে জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের শ্রদ্ধা জানাতে ভোর থেকেই মানুষজন আসতে শুরু করেন। বেলা বাড়ার সাথে সাথে বাড়তে থাকে শ্রদ্ধা জানাতে মানুষের ভীর। শ্রদ্ধা জানাতে আসা মানুষজন বধ্যভূমির বেদিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। বিভিন্ন এলাকা থেকে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীসহ, স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থী ও নানা শ্রেণি-পেশার মানুষ শ্রদ্ধা জানান।
এছাড়া, সকাল থেকেই ক্ষমতাসীন দলের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা স্লোগানে স্লোগানে মিছিল নিয়ে হেঁটে হেঁটে উপস্থিত হন শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে। আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা শহীদ বুদ্ধিজীবীদের বেদীতে ফুলেল শ্রদ্ধা জানান।
১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বরের হত্যাকাণ্ড ছিল পৃথিবীর ইতিহাসে জঘন্যতম বর্বর ঘটনা। পাকিস্তানি বাহিনী ও তাদের এ দেশীয় দোসররা পৈশাচিক হত্যাযজ্ঞের পর ঢাকার মিরপুর ও রায়েবাজারসহ বিভিন্ন স্থানে বুদ্ধিজীবীদের মরদেহ ফেলে রাখে।
১৬ ডিসেম্বর মুক্তিযুদ্ধে বিজয় অর্জনের পরপরই নিকট-আত্মীয়রা মিরপুর ও রায়েরবাজার বধ্যভূমিতে স্বজনের মরদেহ খুঁজে পায়। বুদ্ধিজীবীদের নিথর দেহজুড়েই ছিল আঘাতের চিহ্ন, চোখ, হাত-পা বাঁধা, কারও কারও শরীরে একাধিক গুলি ও অনেককে হত্যা করা হয়েছিল ধারালো অস্ত্র দিয়ে জবাই করে। মরদেহে ক্ষতচিহ্নের কারণে অনেকেই তাদের প্রিয়জনের মৃতদেহ শনাক্তও করতে পারেননি।
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের স্মরণ করতে ভোর থেকে আসতে আসতে থাকে মানুষ। বেলা বাড়ার সাথে সাথে দীর্ঘ হয়েছে শ্রদ্ধা জানাতে আসা মানুষের লাইনও।
তবে এর আগে রাত ১২ টা ১ মিনিটে শ্রদ্ধা জানাতে রায়ের বাজার বদ্ধ-ভূমিতে আসেন ঢাকা-১৩ আসনের আওয়ামীলীগের নৌকা প্রার্থী জনাব জাহাঙ্গীর কবির নানক সহ ঢাকা দক্ষিণ এর ছাত্র লীগের সভাপতি রিয়াজ মাহমুদ সহ স্থানীয় নেতারা। মোমবাতি জ্বালিয়ে এবং পুষ্পস্তবক দিয়ে সকল শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন তারা।
রায়েরবাজার বধ্যভূমিতে জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের শ্রদ্ধা জানাতে ভোর থেকেই মানুষজন আসতে শুরু করেন। বেলা বাড়ার সাথে সাথে বাড়তে থাকে শ্রদ্ধা জানাতে মানুষের ভীর। শ্রদ্ধা জানাতে আসা মানুষজন বধ্যভূমির বেদিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। বিভিন্ন এলাকা থেকে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীসহ, স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থী ও নানা শ্রেণি-পেশার মানুষ শ্রদ্ধা জানান।
এছাড়া, সকাল থেকেই ক্ষমতাসীন দলের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা স্লোগানে স্লোগানে মিছিল নিয়ে হেঁটে হেঁটে উপস্থিত হন শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে। আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা শহীদ বুদ্ধিজীবীদের বেদীতে ফুলেল শ্রদ্ধা জানান।
১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বরের হত্যাকাণ্ড ছিল পৃথিবীর ইতিহাসে জঘন্যতম বর্বর ঘটনা। পাকিস্তানি বাহিনী ও তাদের এ দেশীয় দোসররা পৈশাচিক হত্যাযজ্ঞের পর ঢাকার মিরপুর ও রায়েবাজারসহ বিভিন্ন স্থানে বুদ্ধিজীবীদের মরদেহ ফেলে রাখে।
১৬ ডিসেম্বর মুক্তিযুদ্ধে বিজয় অর্জনের পরপরই নিকট-আত্মীয়রা মিরপুর ও রায়েরবাজার বধ্যভূমিতে স্বজনের মরদেহ খুঁজে পায়। বুদ্ধিজীবীদের নিথর দেহজুড়েই ছিল আঘাতের চিহ্ন, চোখ, হাত-পা বাঁধা, কারও কারও শরীরে একাধিক গুলি ও অনেককে হত্যা করা হয়েছিল ধারালো অস্ত্র দিয়ে জবাই করে। মরদেহে ক্ষতচিহ্নের কারণে অনেকেই তাদের প্রিয়জনের মৃতদেহ শনাক্তও করতে পারেননি।