প্রায় এক যুগ আগে পছন্দ করে বিয়ে করেন সরোয়ার হোসেন ও লাইলী বেগম দম্পতি। সরোয়ার পেশায় একজন অটোভ্যানচালক। অভাব-অনটন থাকলেও ৮ বছরের সন্তানকে নিয়ে ছিল সুখের সংসার। তাই তো অসুস্থ স্ত্রীর মৃত্যুর শোক সইতে না পেরে ১০ মিনিট পর সরোয়ারও মারা গেলেন।
গত মঙ্গলবার রাতে ভাঙ্গুড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এ ঘটনা ঘটে। হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, পারভাঙ্গুড়া ইউনিয়নের চক্রপাড়া গ্রামের আবদুল হামিদের ছেলে সরোয়ার হোসেনের (৩৫) স্ত্রী লাইলী বেগম (৩০) বেশ কয়েক দিন অসুস্থ ছিলেন। দু’দিন আগে শয্যাশায়ী হয়ে পড়েন।
মঙ্গলবার বিকেলে তাঁকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়। রাত ৮টার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি। এ সময় চিৎকার করে কান্না করতে থাকেন সরোয়ার। তবে মিনিট দশেক পর অচেতন হয়ে পড়েন। চিকিৎসক চেষ্টা করেও তাঁর জ্ঞান ফেরাতে পারেননি।
এদিকে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক ফাহমিদা সুলতানা বলেন, স্ত্রীর মৃত্যুর শোক সইতে না পেরে তাঁর স্বামী কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হয়ে মারা যান। হঠাৎ শক পেলে এমন ঘটনা ঘটতে পারে।
গত মঙ্গলবার রাতে ভাঙ্গুড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এ ঘটনা ঘটে। হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, পারভাঙ্গুড়া ইউনিয়নের চক্রপাড়া গ্রামের আবদুল হামিদের ছেলে সরোয়ার হোসেনের (৩৫) স্ত্রী লাইলী বেগম (৩০) বেশ কয়েক দিন অসুস্থ ছিলেন। দু’দিন আগে শয্যাশায়ী হয়ে পড়েন।
মঙ্গলবার বিকেলে তাঁকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়। রাত ৮টার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি। এ সময় চিৎকার করে কান্না করতে থাকেন সরোয়ার। তবে মিনিট দশেক পর অচেতন হয়ে পড়েন। চিকিৎসক চেষ্টা করেও তাঁর জ্ঞান ফেরাতে পারেননি।
এদিকে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক ফাহমিদা সুলতানা বলেন, স্ত্রীর মৃত্যুর শোক সইতে না পেরে তাঁর স্বামী কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হয়ে মারা যান। হঠাৎ শক পেলে এমন ঘটনা ঘটতে পারে।