বুদ্ধিজীবীদের হারানোর ক্ষতি পূরণ হওয়ার নয় বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা-১০ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী চিত্রনায়ক ফেরদৌস আহমেদ। আজ বৃহস্পতিবার ১৪ ডিসেম্বর শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষ্যে রায়েরবাজার বধ্যভূমিতে বুদ্ধিজীবীদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে তিনি এ কথা বলেন।
এ সময় ফেরদৌস আহমেদ বলেন, আজকের দিনে স্মরণ করছি সেসব বীর শহীদদের, যাদের নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছিল। মানুষগুলো ছিল আমাদের সামনে দিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ঠিকানা। আর এই হত্যাকাণ্ডে সহযোগিতা করেছে দেশের রাজাকাররা, কারণ পাকিস্তানিরা তো এ দেশের কাউকে চিনত না। এ ক্ষতি কখনো পূরণ হওয়ার নয়।
আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের এই প্রার্থী বলেন, বর্তমানে আমরা চেষ্টা করছি এই ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে। আমাদের শিল্প-সংস্কৃতি আবার ঘুরে দাঁড়াচ্ছে। আমরা অনেক মেধাবী মুখ পেয়েছি, যারা আমাদের আলোর পথ দেখাচ্ছে।
এদিকে মুক্তিযুদ্ধের শেষলগ্নে ১০ থেকে ১৪ ডিসেম্বরের মধ্যে আল-বদর বাহিনী অনেক বুদ্ধিজীবীকে ধরে নিয়ে মোহাম্মদপুর ফিজিক্যাল ট্রেনিং ইনস্টিটিউটে স্থাপিত আল-বদর ঘাঁটিতে নির্যাতনের পর রায়েরবাজার বধ্যভূমি ও মিরপুর কবরস্থানে নিয়ে হত্যা করে।
শহীদ বুদ্ধিজীবীদের মধ্যে রয়েছেন, অধ্যাপক মুনির চৌধুরী, ডা.আলিম চৌধুরী, অধ্যাপক মুনিরুজ্জামান, ড. ফজলে রাব্বী, সিরাজ উদ্দিন হোসেন, শহীদুল্লাহ কায়সার, অধ্যাপক জিসি দেব, জ্যোতির্ময় গুহ ঠাকুরতা, অধ্যাপক সন্তোষ ভট্টাচার্য, মোফাজ্জল হায়দার চৌধুরী, অধ্যাপক গিয়াস উদ্দিন, অধ্যাপক আনোয়ার পাশা, অধ্যাপক রশীদুল হাসান, ড. আবুল খায়ের, ড. মুর্তজা, সাংবাদিক খন্দকার আবু তাহের, নিজামউদ্দিন আহমেদ, এসএ মান্নান (লাডু ভাই), এ এন এম গোলাম মোস্তফা, সৈয়দ নাজমুল হক ও সেলিনা পারভিনসহ আরও অনেকে।
এ সময় ফেরদৌস আহমেদ বলেন, আজকের দিনে স্মরণ করছি সেসব বীর শহীদদের, যাদের নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছিল। মানুষগুলো ছিল আমাদের সামনে দিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ঠিকানা। আর এই হত্যাকাণ্ডে সহযোগিতা করেছে দেশের রাজাকাররা, কারণ পাকিস্তানিরা তো এ দেশের কাউকে চিনত না। এ ক্ষতি কখনো পূরণ হওয়ার নয়।
আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের এই প্রার্থী বলেন, বর্তমানে আমরা চেষ্টা করছি এই ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে। আমাদের শিল্প-সংস্কৃতি আবার ঘুরে দাঁড়াচ্ছে। আমরা অনেক মেধাবী মুখ পেয়েছি, যারা আমাদের আলোর পথ দেখাচ্ছে।
এদিকে মুক্তিযুদ্ধের শেষলগ্নে ১০ থেকে ১৪ ডিসেম্বরের মধ্যে আল-বদর বাহিনী অনেক বুদ্ধিজীবীকে ধরে নিয়ে মোহাম্মদপুর ফিজিক্যাল ট্রেনিং ইনস্টিটিউটে স্থাপিত আল-বদর ঘাঁটিতে নির্যাতনের পর রায়েরবাজার বধ্যভূমি ও মিরপুর কবরস্থানে নিয়ে হত্যা করে।
শহীদ বুদ্ধিজীবীদের মধ্যে রয়েছেন, অধ্যাপক মুনির চৌধুরী, ডা.আলিম চৌধুরী, অধ্যাপক মুনিরুজ্জামান, ড. ফজলে রাব্বী, সিরাজ উদ্দিন হোসেন, শহীদুল্লাহ কায়সার, অধ্যাপক জিসি দেব, জ্যোতির্ময় গুহ ঠাকুরতা, অধ্যাপক সন্তোষ ভট্টাচার্য, মোফাজ্জল হায়দার চৌধুরী, অধ্যাপক গিয়াস উদ্দিন, অধ্যাপক আনোয়ার পাশা, অধ্যাপক রশীদুল হাসান, ড. আবুল খায়ের, ড. মুর্তজা, সাংবাদিক খন্দকার আবু তাহের, নিজামউদ্দিন আহমেদ, এসএ মান্নান (লাডু ভাই), এ এন এম গোলাম মোস্তফা, সৈয়দ নাজমুল হক ও সেলিনা পারভিনসহ আরও অনেকে।