ফেনী প্রতিনিধি, দেলোয়ার হোসাইন: ফেনীতে বুধবার (১৩ ডিসেম্বর) বাদ ফজর আম বয়ানের মধ্য দিয়ে শুরু হলো তাবলীগ জামাতের তিন দিনব্যাপী ফেনী জেলা ইজতেমা। সরেজমিনে গিয়ে ও কথা বলে জানা গেছে, দিল্লির নিজামুদ্দিন মারকাজের বর্তমান মুরব্বি মাওলানা সা'দ কান্ধলভীর অনুসারীরা ফেনীতে তিনদিন ব্যাপী ইজতেমার আয়োজন করেছেন।
মূলত নিজের আত্মশুদ্ধি ও দাওয়াতে তাবলীগের কাজকে গতিশীল করার নিয়তে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের ফেনীর মহিপাল ফ্লাইওভারের দক্ষিণে লালপোল সেতুর পূর্বপাশে রামপুর লাতু মিয়া ব্রিক ফিল্ডের মাঠে ফেনী জেলা ইজতেমা'য় মিলিত হয় হাজার-হাজার ধর্মপ্রাণ মুসলমান।
ইজতেমায় নিয়োজিত দায়িত্বশীলদের সাথে কথা বলে জানা যায়, আগামী শুক্রবার বাদ জুমা আখেরী মুনাজাতের মধ্য দিয়ে তাবলীগ জামাতের তিন দিনব্যাপী ফেনী জেলা ইজতেমা শেষ হবে। ফেনীর এই ইজতেমায় ইন্দোনেশিয়া তাবলীগ জামাতের প্রতিনিধিরা যোগ দিয়েছেন। ইজতেমার মাঠে নির্মিত প্যান্ডেলকে ১১ ভাগে বিভক্ত করে ১১টি এলাকাভিত্তিক মুসল্লিদের জন্য ১১টি খিত্তা তৈরি করা হয়েছে।
দাগনভূইয়া, জায়লস্কর, মাতুভূইয়া, পূর্ব চন্দ্রপুর এলাকা নিয়ে ১নং জহিরিয়া হালকা, রাজাপুর, সিন্দুরপুর, ইয়াকুবপুর এলাকা নিয়ে ২নং মহিপাল হালকা, চরচান্দিয়া, চরদরবেশ, বগাদানা, চরমজলিশপুর এলাকা নিয়ে ৩নং মধুপুর হালকা, সোনাগাজী, মতিগঞ্জ, নবাবপুর, মঙ্গলকান্দি, আমিরাবাদ এলাকা নিয়ে ৪নং রামপুর হালকা, মোটবী, কালিদহ, ছনুয়া এলাকা নিয়ে নং মাস্টারপাড়া হালকা, পাঁচগাছিয়া, লেমুয়া, ফরহাদনগর, কাজিরবাগ এলাকা নিয়ে ৬নং মিজান ময়দান হালকা, ধর্মপুর,শর্শদি, বালিগাঁও, ফাজিলপুর এলাকা নিয়ে ৭নং খাজুরিয়া হালকা, রাধানগর,শুভপুর, ঘোপাল এলাকা নিয়ে ৮নং চাড়িপুর হালকা, ছাগলনাইয়া, মহামায়া, পাঠাননগর এলাকা নিয়ে ৯নং বারাহিপুর হালকা, মুন্সিরহাট, দরবারপুর এলাকা নিয়ে ১০নং পলিটেকনিক হালকা ও পরশুরাম, ফুলগাজী, আমজাদহাট এলাকা নিয়ে একাডেমী হালকা নামে এলাকাভিত্তিক মুসল্লিদের জন্য মোট ১১টি হালকা তৈরি করা হয়েছে।
ফেনী পৌরসভার মেয়র নজরুল ইসলাম স্বপন মিয়াজী বুধবার সকালে ফেনী জেলা ইজতেমা মাঠ পরিদর্শন করে সন্তোষ প্রকাশ করেন। ফেনী পৌরসভা ইজতেমায় আগত মুসল্লিদের জন্য সুপেয় পানির ব্যবস্থা করেছে। পুলিশ, ফায়ার সার্ভিসের ইউনিট ও ইজতেমায় আগত মুসল্লিদের মধ্য থেকে ২শ স্বেচ্ছাসেবক মাঠের নিরাপত্তায় নিয়োজিত আছেন।
এছাড়াও ইজতেমার মাঠ পরিদর্শন করে দেখা গেছে, ইজতেমা ময়দান জুড়ে নির্মিত হয়েছে চটের প্যান্ডেল ও ৭০ থেকে ৮০টি টয়লেট।
তিন দিনব্যাপী ফেনী জেলা ইজতেমায় আসা মুসল্লি সোনাগাজী রাঘবপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক কামরুল আহসান জানান, গত কিছু ধরে বৈরী আবহাওয়া থাকা সত্ত্বেও আলহামদুলিল্লাহ আমরা সম্মিলিতভাবে মাঠ প্রস্তুতির কাজ সম্পন্ন করেছি।
ইজতেমায় আসা ফেনী সরকারি কলেজের স্নাতক পদার্থ বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী মেহরাজুল হক জানান, ঐ ব্যক্তি যে উত্তম কে হতে পারে যে মানুষকে আল্লাহর দিকে ডাকে নিজে নেক আমল করে এবং বলে সাধারণ মুসলিমের মধ্যে একজন মহান রাব্বুল আলামীনের বাণীকে নিজের মনে লালন করে বিগত পাঁচ বছর যাবত তাবলীগের সাথে সম্পৃক্ত আছি।
লেখাপড়ার পাশাপাশি দ্বীনের দাওয়াতের কাজে নিজেকে নিয়োজিত করেছি। ফেনী ফায়ার সার্ভিস ইউনিট লিডার মো. আলী মিয়া জানান, আজ থেকে শুরু করে আগামী শুক্রবার আখেরী মুনাজাত পর্যন্ত আমরা সবসময় ইজতেমা মাঠে আছি।
ফেনী মডেল থানার ওসি মোহাম্মদ শহিদুল ইসলাম চৌধুরী জানান, গত ১৫ দিন আগে ফেনী জেলা প্রশাসকের কার্যালয় থেকে চিঠির মাধ্যমে অবগত আছি ইজতেমার বিষয়ে। ফেনী জেলা পুলিশ আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে পুলিশ ইজতেমা মাঠে আছে।
ফেনী জেলার বিভিন্ন এলাকার মুসল্লি, ফেনীর আশেপাশের জেলার মুসল্লি ও বিদেশী মেহমানসহ ১০-১৫ হাজার মুসল্লি অংশগ্রহণ করবেন ফেনী জেলা ইজতেমায় এমনটা জানান আয়োজকেরা।
মূলত নিজের আত্মশুদ্ধি ও দাওয়াতে তাবলীগের কাজকে গতিশীল করার নিয়তে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের ফেনীর মহিপাল ফ্লাইওভারের দক্ষিণে লালপোল সেতুর পূর্বপাশে রামপুর লাতু মিয়া ব্রিক ফিল্ডের মাঠে ফেনী জেলা ইজতেমা'য় মিলিত হয় হাজার-হাজার ধর্মপ্রাণ মুসলমান।
ইজতেমায় নিয়োজিত দায়িত্বশীলদের সাথে কথা বলে জানা যায়, আগামী শুক্রবার বাদ জুমা আখেরী মুনাজাতের মধ্য দিয়ে তাবলীগ জামাতের তিন দিনব্যাপী ফেনী জেলা ইজতেমা শেষ হবে। ফেনীর এই ইজতেমায় ইন্দোনেশিয়া তাবলীগ জামাতের প্রতিনিধিরা যোগ দিয়েছেন। ইজতেমার মাঠে নির্মিত প্যান্ডেলকে ১১ ভাগে বিভক্ত করে ১১টি এলাকাভিত্তিক মুসল্লিদের জন্য ১১টি খিত্তা তৈরি করা হয়েছে।
দাগনভূইয়া, জায়লস্কর, মাতুভূইয়া, পূর্ব চন্দ্রপুর এলাকা নিয়ে ১নং জহিরিয়া হালকা, রাজাপুর, সিন্দুরপুর, ইয়াকুবপুর এলাকা নিয়ে ২নং মহিপাল হালকা, চরচান্দিয়া, চরদরবেশ, বগাদানা, চরমজলিশপুর এলাকা নিয়ে ৩নং মধুপুর হালকা, সোনাগাজী, মতিগঞ্জ, নবাবপুর, মঙ্গলকান্দি, আমিরাবাদ এলাকা নিয়ে ৪নং রামপুর হালকা, মোটবী, কালিদহ, ছনুয়া এলাকা নিয়ে নং মাস্টারপাড়া হালকা, পাঁচগাছিয়া, লেমুয়া, ফরহাদনগর, কাজিরবাগ এলাকা নিয়ে ৬নং মিজান ময়দান হালকা, ধর্মপুর,শর্শদি, বালিগাঁও, ফাজিলপুর এলাকা নিয়ে ৭নং খাজুরিয়া হালকা, রাধানগর,শুভপুর, ঘোপাল এলাকা নিয়ে ৮নং চাড়িপুর হালকা, ছাগলনাইয়া, মহামায়া, পাঠাননগর এলাকা নিয়ে ৯নং বারাহিপুর হালকা, মুন্সিরহাট, দরবারপুর এলাকা নিয়ে ১০নং পলিটেকনিক হালকা ও পরশুরাম, ফুলগাজী, আমজাদহাট এলাকা নিয়ে একাডেমী হালকা নামে এলাকাভিত্তিক মুসল্লিদের জন্য মোট ১১টি হালকা তৈরি করা হয়েছে।
ফেনী পৌরসভার মেয়র নজরুল ইসলাম স্বপন মিয়াজী বুধবার সকালে ফেনী জেলা ইজতেমা মাঠ পরিদর্শন করে সন্তোষ প্রকাশ করেন। ফেনী পৌরসভা ইজতেমায় আগত মুসল্লিদের জন্য সুপেয় পানির ব্যবস্থা করেছে। পুলিশ, ফায়ার সার্ভিসের ইউনিট ও ইজতেমায় আগত মুসল্লিদের মধ্য থেকে ২শ স্বেচ্ছাসেবক মাঠের নিরাপত্তায় নিয়োজিত আছেন।
এছাড়াও ইজতেমার মাঠ পরিদর্শন করে দেখা গেছে, ইজতেমা ময়দান জুড়ে নির্মিত হয়েছে চটের প্যান্ডেল ও ৭০ থেকে ৮০টি টয়লেট।
তিন দিনব্যাপী ফেনী জেলা ইজতেমায় আসা মুসল্লি সোনাগাজী রাঘবপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক কামরুল আহসান জানান, গত কিছু ধরে বৈরী আবহাওয়া থাকা সত্ত্বেও আলহামদুলিল্লাহ আমরা সম্মিলিতভাবে মাঠ প্রস্তুতির কাজ সম্পন্ন করেছি।
ইজতেমায় আসা ফেনী সরকারি কলেজের স্নাতক পদার্থ বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী মেহরাজুল হক জানান, ঐ ব্যক্তি যে উত্তম কে হতে পারে যে মানুষকে আল্লাহর দিকে ডাকে নিজে নেক আমল করে এবং বলে সাধারণ মুসলিমের মধ্যে একজন মহান রাব্বুল আলামীনের বাণীকে নিজের মনে লালন করে বিগত পাঁচ বছর যাবত তাবলীগের সাথে সম্পৃক্ত আছি।
লেখাপড়ার পাশাপাশি দ্বীনের দাওয়াতের কাজে নিজেকে নিয়োজিত করেছি। ফেনী ফায়ার সার্ভিস ইউনিট লিডার মো. আলী মিয়া জানান, আজ থেকে শুরু করে আগামী শুক্রবার আখেরী মুনাজাত পর্যন্ত আমরা সবসময় ইজতেমা মাঠে আছি।
ফেনী মডেল থানার ওসি মোহাম্মদ শহিদুল ইসলাম চৌধুরী জানান, গত ১৫ দিন আগে ফেনী জেলা প্রশাসকের কার্যালয় থেকে চিঠির মাধ্যমে অবগত আছি ইজতেমার বিষয়ে। ফেনী জেলা পুলিশ আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে পুলিশ ইজতেমা মাঠে আছে।
ফেনী জেলার বিভিন্ন এলাকার মুসল্লি, ফেনীর আশেপাশের জেলার মুসল্লি ও বিদেশী মেহমানসহ ১০-১৫ হাজার মুসল্লি অংশগ্রহণ করবেন ফেনী জেলা ইজতেমায় এমনটা জানান আয়োজকেরা।