এবার খুলনায় কুকুর জবাই করে মাংস বিক্রির অভিযোগে চারজনকে আটক করেছে পুলিশ। তাদের বিরুদ্ধে থানায় মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে। গতকাল বুধবার ১৩ ডিসেম্বর বিকেলে খুলনা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের মধ্যে পরিত্যক্ত একটি ভবন থেকে তাদের হাতেনাতে আটক করে স্থানীয়রা। পরে পুলিশের সোপর্দ করা হয়।
এদিকে আটককৃতদের মধ্যে তিনজন কিশোর। তারা সবাই ওই পলিটেকনিকের আশেপাশের এলাকার বাসিন্দা। প্রাপ্তবয়স্ক না হওয়ায় নাম প্রকাশ করা সম্ভব হয়নি। আরেকজন হলেন, খালিশপুর বঙ্গবাসী মোড় এলাকার নর্থ জোনের হাবিবুর রহমানের ছেলে মো. আবু সাইদ (৩৭)। তিনি এই মাংস রান্না করে রাস্তায় ভ্রাম্যমাণভাবে অল্প দামে বিরিয়ানির সাথে বিক্রি করতেন।
এদিকে খালিশপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আনোয়ার হোসেন বলেন, পরিত্যক্ত ভবনটি থেকে কয়েকদিন ধরে প্রচণ্ড দুর্গন্ধ আসছিল। আজ বিকেলে অভিযুক্তরা একটি কুকুর নিয়ে ওই ভবনে প্রবেশ করে। তা দেখে ফেলে কয়েকজন স্থানীয় তাদের পিছু নেয়। সেখানে গিয়ে দেখে, কুকুরটিকে জবাই করে মাংস প্রক্রিয়াকরণ চলছে। সেই সময়ে স্থানীয়রা তাদের আটক করে পুলিশকে খবর দেয়।
এ সময় তিনি আরও বলেন, আমরা ওই ভবনটিতে গিয়ে অনেকগুলো জবাই করা কুকুরের চামড়া ও হাড় উদ্ধার করেছি। আটককৃতরা জানিয়েছে তারা প্রায় এক মাস ধরে কুকুরের মাংসের ব্যবসা করে আসছে।
এদিকে ওসি বলেন, খবর পেয়ে খুলনা জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও প্রাণিসম্পদ অধিদফতরের কর্মকর্তারা গিয়েছেন সেখানে। প্রাণিসম্পদ অধিদফতরের পক্ষ থেকে বাদী হয়ে, পশু সংরক্ষণ আইনে মামলা দায়ের হচ্ছে। এছাড়া এ ঘটনায় আরও কয়েকজন জড়িত রয়েছে, তদন্ত করে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও জানানো হয়েছে।
যদিও নানা দেশে কুকুরের মাংস খাওয়ার প্রচলন রয়েছে। তবে এর রয়েছে নানা ক্ষতিকর দিক। কুকুরের মাংস খেলে জলাতংক বা লেপটোপিরোসিসের মতো রোগ ছড়িয়ে পড়তে পারে বলেও সতর্ক করছেন বিশেষজ্ঞরা। এছাড়া কুকুরের মাংস সেবনে হতে পারে, রক্তনালীতে প্রদাহ, মাংসপেশিতে দুর্বলতা, চোখ নাক দিয়ে রক্ত ক্ষরণ, এমনকি মৃত্যুও হতে পারে।
এদিকে আটককৃতদের মধ্যে তিনজন কিশোর। তারা সবাই ওই পলিটেকনিকের আশেপাশের এলাকার বাসিন্দা। প্রাপ্তবয়স্ক না হওয়ায় নাম প্রকাশ করা সম্ভব হয়নি। আরেকজন হলেন, খালিশপুর বঙ্গবাসী মোড় এলাকার নর্থ জোনের হাবিবুর রহমানের ছেলে মো. আবু সাইদ (৩৭)। তিনি এই মাংস রান্না করে রাস্তায় ভ্রাম্যমাণভাবে অল্প দামে বিরিয়ানির সাথে বিক্রি করতেন।
এদিকে খালিশপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আনোয়ার হোসেন বলেন, পরিত্যক্ত ভবনটি থেকে কয়েকদিন ধরে প্রচণ্ড দুর্গন্ধ আসছিল। আজ বিকেলে অভিযুক্তরা একটি কুকুর নিয়ে ওই ভবনে প্রবেশ করে। তা দেখে ফেলে কয়েকজন স্থানীয় তাদের পিছু নেয়। সেখানে গিয়ে দেখে, কুকুরটিকে জবাই করে মাংস প্রক্রিয়াকরণ চলছে। সেই সময়ে স্থানীয়রা তাদের আটক করে পুলিশকে খবর দেয়।
এ সময় তিনি আরও বলেন, আমরা ওই ভবনটিতে গিয়ে অনেকগুলো জবাই করা কুকুরের চামড়া ও হাড় উদ্ধার করেছি। আটককৃতরা জানিয়েছে তারা প্রায় এক মাস ধরে কুকুরের মাংসের ব্যবসা করে আসছে।
এদিকে ওসি বলেন, খবর পেয়ে খুলনা জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও প্রাণিসম্পদ অধিদফতরের কর্মকর্তারা গিয়েছেন সেখানে। প্রাণিসম্পদ অধিদফতরের পক্ষ থেকে বাদী হয়ে, পশু সংরক্ষণ আইনে মামলা দায়ের হচ্ছে। এছাড়া এ ঘটনায় আরও কয়েকজন জড়িত রয়েছে, তদন্ত করে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও জানানো হয়েছে।
যদিও নানা দেশে কুকুরের মাংস খাওয়ার প্রচলন রয়েছে। তবে এর রয়েছে নানা ক্ষতিকর দিক। কুকুরের মাংস খেলে জলাতংক বা লেপটোপিরোসিসের মতো রোগ ছড়িয়ে পড়তে পারে বলেও সতর্ক করছেন বিশেষজ্ঞরা। এছাড়া কুকুরের মাংস সেবনে হতে পারে, রক্তনালীতে প্রদাহ, মাংসপেশিতে দুর্বলতা, চোখ নাক দিয়ে রক্ত ক্ষরণ, এমনকি মৃত্যুও হতে পারে।