আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বগুড়া-৪ (কাহালু-নন্দীগ্রাম) আসনে আপিল করে প্রার্থিতা ফিরে পাওয়ার পর এবার নির্বাচনের মাঠ থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দিয়েছেন আলোচিত কনটেন্ট ক্রিয়েটর আশরাফুল হোসেন ওরফে হিরো আলম। তিনি বাংলাদেশ কংগ্রেসের প্রার্থী হিসেবে দ্বাদশ নির্বাচনের মনোনয়নপত্র কিনেছিলেন।
গতকাল বুধবার ১৩ ডিসেম্বর রাতে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেইজে তিনি এ ঘোষণা দেন। আগামী ১৭ ডিসেম্বর তিনি প্রার্থিতা প্রত্যাহার করবেন বলেও সেখানে উল্লেখ করেন। তবে কী কারণে তিনি নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়াবেন এ বিষয়ে বিস্তারিত কিছুই জানাননি।
এর আগে গত ৩ ডিসেম্বর হলফনামাসহ আনুষঙ্গিক কাগজপত্রে স্বাক্ষর না করাসহ নানা ত্রুটির কারণে যাচাই-বাছাই শেষে তার মনোনয়নপত্র বাতিল ঘোষণা করেন রিটার্নিং কর্মকর্তা। মনোনয়নপত্র বাতিল প্রসঙ্গে সেই সময় হিরো আলম উপস্থিত সাংবাদিকদের তাৎক্ষণিক বলেছিলেন, ‘প্রতি বছরই বাতিল হয়। এটা কোনো বিষয় নয়।’
পরে মনোনয়নপত্রের বৈধতা ফিরে পেতে গত ৬ ডিসেম্বর নির্বাচন কমিশনে আপিল করেন তিনি। ১০ ডিসেম্বর মনোনয়নপত্রের বৈধতা ফেরতের আপিল মঞ্জুর করে তার পক্ষে রায় দেয় নির্বাচন কমিশন। বগুড়া-৪ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থীর নাম রেজাউল করিম তানসেন, জাতীয় পার্টির দেওয়া প্রার্থীর নাম শাহীন মোস্তফা কামাল ফারুক।
প্রসঙ্গত, চলতি বছরের জুলাইয়ে অনুষ্ঠিত ঢাকা-১৭ আসনের উপনির্বাচনে অংশ নেন হিরো আলম। এ ছাড়া, তিনি ফেব্রুয়ারি মাসে বগুড়া-৬ (সদর) ও বগুড়া-৪ (কাহালু-নন্দীগ্রাম) আসনের উপনির্বাচনেও স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে অংশ নেন। ২০১৮ সালের জাতীয় নির্বাচনে বগুড়া-৪ আসন থেকেও নির্বাচন করেন হিরো আলম। যদিও পরে ‘অনিয়মের অভিযোগ তুলে’ নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ান তিনি।
গতকাল বুধবার ১৩ ডিসেম্বর রাতে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেইজে তিনি এ ঘোষণা দেন। আগামী ১৭ ডিসেম্বর তিনি প্রার্থিতা প্রত্যাহার করবেন বলেও সেখানে উল্লেখ করেন। তবে কী কারণে তিনি নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়াবেন এ বিষয়ে বিস্তারিত কিছুই জানাননি।
এর আগে গত ৩ ডিসেম্বর হলফনামাসহ আনুষঙ্গিক কাগজপত্রে স্বাক্ষর না করাসহ নানা ত্রুটির কারণে যাচাই-বাছাই শেষে তার মনোনয়নপত্র বাতিল ঘোষণা করেন রিটার্নিং কর্মকর্তা। মনোনয়নপত্র বাতিল প্রসঙ্গে সেই সময় হিরো আলম উপস্থিত সাংবাদিকদের তাৎক্ষণিক বলেছিলেন, ‘প্রতি বছরই বাতিল হয়। এটা কোনো বিষয় নয়।’
পরে মনোনয়নপত্রের বৈধতা ফিরে পেতে গত ৬ ডিসেম্বর নির্বাচন কমিশনে আপিল করেন তিনি। ১০ ডিসেম্বর মনোনয়নপত্রের বৈধতা ফেরতের আপিল মঞ্জুর করে তার পক্ষে রায় দেয় নির্বাচন কমিশন। বগুড়া-৪ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থীর নাম রেজাউল করিম তানসেন, জাতীয় পার্টির দেওয়া প্রার্থীর নাম শাহীন মোস্তফা কামাল ফারুক।
প্রসঙ্গত, চলতি বছরের জুলাইয়ে অনুষ্ঠিত ঢাকা-১৭ আসনের উপনির্বাচনে অংশ নেন হিরো আলম। এ ছাড়া, তিনি ফেব্রুয়ারি মাসে বগুড়া-৬ (সদর) ও বগুড়া-৪ (কাহালু-নন্দীগ্রাম) আসনের উপনির্বাচনেও স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে অংশ নেন। ২০১৮ সালের জাতীয় নির্বাচনে বগুড়া-৪ আসন থেকেও নির্বাচন করেন হিরো আলম। যদিও পরে ‘অনিয়মের অভিযোগ তুলে’ নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ান তিনি।