মা-বাবাকে সঙ্গে নিয়ে পবিত্র ওমরাহ পালন করেছেন ছোট পর্দার জনপ্রিয় অভিনেতা জিয়াউল হক পলাশ। বুধবার (১৩ ডিসেম্বর) রাতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বাবা-মায়ের সঙ্গে মক্কা শরিফের সামনে দাঁড়ানো একটি ছবি প্রকাশ করেন এই অভিনেতা।
যার ক্যাপশনে তিনি লেখেন, ‘আল্লাহ পাকের দরবারে শুকরিয়া। বাবা মা-কে সাথে নিয়ে ওমরাহ পালন করলাম। আলহামদুলিল্লাহ।’ পলাশের সেই পোস্টে ভক্তরাও বিভিন্ন ইতিবাচক মন্তব্য করেছেন। মা-বাবাকে সঙ্গে নিয়ে ওমরাহ পালনের জন্য অভিনেতার প্রশংসাও করেছেন।
ব্যক্তিজীবনে ধর্মীয় অনুশাসন মেনে চলার চেষ্টা করেন পলাশ। মাস কয়েক আগেই তাবলিগে জামাতে সময় দিতে দেখা গিয়েছিল তাকে। সেসময় এই অভিনেতা বলেছিলেন, নিয়ত ছিল সন্তানের পিতা হওয়ার পর তাবলিগে যাব। আল্লাহ আমাকে কবুল করছেন, এজন্য যেতে পেরেছি। আমি শুকরিয়া জানাই।
পলাশের লক্ষ্য তার ডাকবাক্স ফাউন্ডেশনে যেই শতাধিক সেচ্ছাসেবী কাজ করেন তাদের থেকে প্রতিমাসে ৫ জনকে নিজ উদ্যেগে তাবলিগে পাঠাবেন।
এ বিষয়ে অভিনেতা বলেছিলেন, আমি নোয়াখালীর সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারের সন্তান। পরিবারে তাবলিগের ঐতিহ্য আছে। সুযোগ পেলে আমিও নিজের মতো করে যাই। আমি এবার যেখানে ছিলাম সেই এলাকায় মানুষজন ভোরে নামাজের পরেও দেখি মসজিদের সামনে ভিড় করেছেন।
এই প্রাপ্তি আসলে একজন মানুষ হিসেবে শান্তির। এতে করে আমি আরও অনুপ্রেরণা পেয়েছি। এজন্য ঠিক করেছি আমার ডাকবাক্স ফাউন্ডেশনের শতাধিক ভলেন্টিয়ার থেকে প্রতিমাসে পাঁচজনকে তাবলিগে পাঠাবো।
উল্লেখ্য, ‘ব্যাচেলর পয়েন্ট’ নাটকের কাবিলা চরিত্র দিয়ে দর্শকমহলে পরিচিতি পান জিয়াউল হক পলাশ। এরপর কাজ করেছেন একাধিক নাটক ও ওয়েব সিরিজে।
যার ক্যাপশনে তিনি লেখেন, ‘আল্লাহ পাকের দরবারে শুকরিয়া। বাবা মা-কে সাথে নিয়ে ওমরাহ পালন করলাম। আলহামদুলিল্লাহ।’ পলাশের সেই পোস্টে ভক্তরাও বিভিন্ন ইতিবাচক মন্তব্য করেছেন। মা-বাবাকে সঙ্গে নিয়ে ওমরাহ পালনের জন্য অভিনেতার প্রশংসাও করেছেন।
ব্যক্তিজীবনে ধর্মীয় অনুশাসন মেনে চলার চেষ্টা করেন পলাশ। মাস কয়েক আগেই তাবলিগে জামাতে সময় দিতে দেখা গিয়েছিল তাকে। সেসময় এই অভিনেতা বলেছিলেন, নিয়ত ছিল সন্তানের পিতা হওয়ার পর তাবলিগে যাব। আল্লাহ আমাকে কবুল করছেন, এজন্য যেতে পেরেছি। আমি শুকরিয়া জানাই।
পলাশের লক্ষ্য তার ডাকবাক্স ফাউন্ডেশনে যেই শতাধিক সেচ্ছাসেবী কাজ করেন তাদের থেকে প্রতিমাসে ৫ জনকে নিজ উদ্যেগে তাবলিগে পাঠাবেন।
এ বিষয়ে অভিনেতা বলেছিলেন, আমি নোয়াখালীর সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারের সন্তান। পরিবারে তাবলিগের ঐতিহ্য আছে। সুযোগ পেলে আমিও নিজের মতো করে যাই। আমি এবার যেখানে ছিলাম সেই এলাকায় মানুষজন ভোরে নামাজের পরেও দেখি মসজিদের সামনে ভিড় করেছেন।
এই প্রাপ্তি আসলে একজন মানুষ হিসেবে শান্তির। এতে করে আমি আরও অনুপ্রেরণা পেয়েছি। এজন্য ঠিক করেছি আমার ডাকবাক্স ফাউন্ডেশনের শতাধিক ভলেন্টিয়ার থেকে প্রতিমাসে পাঁচজনকে তাবলিগে পাঠাবো।
উল্লেখ্য, ‘ব্যাচেলর পয়েন্ট’ নাটকের কাবিলা চরিত্র দিয়ে দর্শকমহলে পরিচিতি পান জিয়াউল হক পলাশ। এরপর কাজ করেছেন একাধিক নাটক ও ওয়েব সিরিজে।