অংশীদারদের ক্ষমতায়নে এবং কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ও ডিজিটাল রূপান্তর নিয়ে আলোচনা ত্বরান্বিত করার লক্ষ্যে সম্প্রতি ‘পার্টনার লিডারশিপ কনক্লেভ’ আয়োজন করেছে মাইক্রোসফট বাংলাদেশ।
আমরা প্রযুক্তিগত উদ্ভাবনের সময় বাস করছি। দেশের প্রবৃদ্ধি ত্বরান্বিত করতে এবং সর্বোচ্চ পর্যায়ে ইতিবাচক পরিবর্তনের প্রভাব নিশ্চিত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে মাইক্রোসফট বাংলাদেশ। দেশে ডিজিটাল ইকোসিস্টেম গড়ে তুলতে অংশীদারদের অবদানকে সাধুবাদ ও স্বীকৃতি জানাতে এ অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন মাইক্রোসফট বাংলাদেশ, ভুটান ও নেপালের কান্ট্রি ম্যানেজিং ডিরেক্টর মো. ইউসুপ ফারুক, মাইক্রোসফট ইন্ডিয়া ও সাউথ এশিয়ার করপোরেট, মিডিয়াম ও স্মল বিজনেসের এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর সামিক রয় এবং মাইক্রোসফট ইন্ডিয়া ও সাউথ এশিয়ার এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর, চিফ পার্টনার অফিসার মিথুন সুন্দর। অনুষ্ঠানে ৩০টি অংশীদার প্রতিষ্ঠান অংশগ্রহণ করে।
বিগত কয়েক বছর ধরে বিভিন্ন ক্ষেত্রে দুর্দান্ত গতিতে এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ। শক্তিশালী ডিজিটাল অর্থনীতি গড়ে তোলার ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্যভাবে এগিয়ে চলেছে বাংলাদেশ। সাম্প্রতিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে বিভিন্ন স্টার্টআপ ও শিল্পখাতে সম্ভাবনা বাস্তবায়নের মাধ্যমে দেশের পক্ষে আরও অনেক কিছু অর্জন করা সম্ভব। অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণকারী ও বিশেষজ্ঞরা রূপান্তরমূলক যাত্রায় এআই এর ভূমিকার ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
অনুষ্ঠানে ইউসুপ ফারুক বলেন, “সকল ক্ষেত্রে ডিজিটাল রূপান্তর বাস্তবায়নে অনেকদূর এগিয়ে গিয়েছে বাংলাদেশ এবং এক্ষেত্রে দেশের সম্ভাবনা অসীম। এআই এর শক্তি ব্যবহার করে রূপান্তরের এ যাত্রাকে ত্বরান্বিত করা সম্ভব। প্রযুক্তিগত উদ্ভাবনকে কাজে লাগিয়ে আমাদের গ্রাহকদের জন্য সামনের দিনগুলোতে সফলতার নতুন গল্প তৈরিতে আমরা আমাদের সমর্থন অব্যাহত রাখবো; যার মাধ্যমে বাংলাদেশের নাগরিকদের সহায়তা করা সম্ভব হবে।”
বক্তারা কনক্লেভে মাইক্রোসফটের বিভিন্ন এআই-ভিত্তিক সমাধানের ওপর আলোকপাত করেন যা এ যাত্রাকে ত্বরান্বিত করতে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে। মাইক্রোসফট ৩৬৫ এর কোপাইলট যেকোনো শিল্পখাত উপযোগী করে তৈরি করা হয়েছে এবং এ ফিচার এখন পর্যন্ত উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধিতে সহায়ক ভূমিকা পালন করেছে।
মাইক্রোসফটের পরিচালনা করা এক গবেষণায় (জরিপ ও নীরিক্ষা-ভিত্তিক) দেখা গেছে, ৭০ শতাংশ কোপাইলট ব্যবহারকারী জানিয়েছেন তাদের উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি পেয়েছে, ৬৮ শতাংশ উত্তরদাতা জানিয়েছেন এটা তাদের কাজের মান বৃদ্ধিতে ভূমিকা রেখেছে এবং ৬৮ শতাংশ জানিয়েছেন সৃষ্টিশীল প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যেতে ভূমিকা রেখেছে কোপাইলট।
অন্যদিকে, এন্টারপ্রাইজ-গ্রেড ডেটা ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে ডেটা ব্যবহার করে সবাইকে একটি এআই-ভিত্তিক প্ল্যাটফর্মে নিয়ে এসে টিমের সদস্যরা কীভাবে দলগত উপায়ে কাজ করে, সেক্ষেত্রে মাইক্রোসফট ফেব্রিক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। মাইক্রোসফট ফেব্রিকের কোপাইলট মাইক্রোসফট অফিস ও টিমসকে একীভূত করে ডেটা কালচার তৈরি করে যাতে প্রতিষ্ঠান সব ক্ষেত্রে ডেটার সক্ষমতা ব্যবহার করে নিজেদের সেবার পরিসর বৃদ্ধি করতে পারে।
মানুষ কীভাবে ডেটা ব্যবহার ও ব্যবস্থাপনা করে এক্ষেত্রে যুগান্তকারী পরিবর্তন নিয়ে আসবে ফেব্রিক ও কোপাইলটের মতো মাইক্রোসফটের এআই উদ্ভাবন। একীভূত ও বিশ্বস্ত এসব প্ল্যাটফর্মের সক্ষমতা রয়েছে প্রতিষ্ঠানগুলোকে সহজে এক জায়গা থেকে এআই-সমর্থিত পদক্ষেপ গ্রহণে সক্ষম করে তোলার।
গ্রাহকদের সফলতা ত্বরান্বিত করতে, এআই যাত্রা নিয়ে তাদের ক্ষমতায়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে যাচ্ছে মাইক্রোসফট বাংলাদেশ। এক্ষেত্রে মাইক্রোসফট অংশীদারদের সাথে ধারাবাহিকভাবে কাজ করে যাচ্ছে। অংশীদাররা সহায়তা করছে গ্রাহকদের উদ্ভাবন গ্রহণে, অন্যদিকে মাইক্রোসফটে সহায়তা করছে গ্রাহকদের ক্রমপরিবর্তনশীল চাহিদা পূরণে প্রযুক্তির পরিসর বৃদ্ধি করতে।
আমরা প্রযুক্তিগত উদ্ভাবনের সময় বাস করছি। দেশের প্রবৃদ্ধি ত্বরান্বিত করতে এবং সর্বোচ্চ পর্যায়ে ইতিবাচক পরিবর্তনের প্রভাব নিশ্চিত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে মাইক্রোসফট বাংলাদেশ। দেশে ডিজিটাল ইকোসিস্টেম গড়ে তুলতে অংশীদারদের অবদানকে সাধুবাদ ও স্বীকৃতি জানাতে এ অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন মাইক্রোসফট বাংলাদেশ, ভুটান ও নেপালের কান্ট্রি ম্যানেজিং ডিরেক্টর মো. ইউসুপ ফারুক, মাইক্রোসফট ইন্ডিয়া ও সাউথ এশিয়ার করপোরেট, মিডিয়াম ও স্মল বিজনেসের এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর সামিক রয় এবং মাইক্রোসফট ইন্ডিয়া ও সাউথ এশিয়ার এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর, চিফ পার্টনার অফিসার মিথুন সুন্দর। অনুষ্ঠানে ৩০টি অংশীদার প্রতিষ্ঠান অংশগ্রহণ করে।
বিগত কয়েক বছর ধরে বিভিন্ন ক্ষেত্রে দুর্দান্ত গতিতে এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ। শক্তিশালী ডিজিটাল অর্থনীতি গড়ে তোলার ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্যভাবে এগিয়ে চলেছে বাংলাদেশ। সাম্প্রতিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে বিভিন্ন স্টার্টআপ ও শিল্পখাতে সম্ভাবনা বাস্তবায়নের মাধ্যমে দেশের পক্ষে আরও অনেক কিছু অর্জন করা সম্ভব। অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণকারী ও বিশেষজ্ঞরা রূপান্তরমূলক যাত্রায় এআই এর ভূমিকার ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
অনুষ্ঠানে ইউসুপ ফারুক বলেন, “সকল ক্ষেত্রে ডিজিটাল রূপান্তর বাস্তবায়নে অনেকদূর এগিয়ে গিয়েছে বাংলাদেশ এবং এক্ষেত্রে দেশের সম্ভাবনা অসীম। এআই এর শক্তি ব্যবহার করে রূপান্তরের এ যাত্রাকে ত্বরান্বিত করা সম্ভব। প্রযুক্তিগত উদ্ভাবনকে কাজে লাগিয়ে আমাদের গ্রাহকদের জন্য সামনের দিনগুলোতে সফলতার নতুন গল্প তৈরিতে আমরা আমাদের সমর্থন অব্যাহত রাখবো; যার মাধ্যমে বাংলাদেশের নাগরিকদের সহায়তা করা সম্ভব হবে।”
বক্তারা কনক্লেভে মাইক্রোসফটের বিভিন্ন এআই-ভিত্তিক সমাধানের ওপর আলোকপাত করেন যা এ যাত্রাকে ত্বরান্বিত করতে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে। মাইক্রোসফট ৩৬৫ এর কোপাইলট যেকোনো শিল্পখাত উপযোগী করে তৈরি করা হয়েছে এবং এ ফিচার এখন পর্যন্ত উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধিতে সহায়ক ভূমিকা পালন করেছে।
মাইক্রোসফটের পরিচালনা করা এক গবেষণায় (জরিপ ও নীরিক্ষা-ভিত্তিক) দেখা গেছে, ৭০ শতাংশ কোপাইলট ব্যবহারকারী জানিয়েছেন তাদের উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি পেয়েছে, ৬৮ শতাংশ উত্তরদাতা জানিয়েছেন এটা তাদের কাজের মান বৃদ্ধিতে ভূমিকা রেখেছে এবং ৬৮ শতাংশ জানিয়েছেন সৃষ্টিশীল প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যেতে ভূমিকা রেখেছে কোপাইলট।
অন্যদিকে, এন্টারপ্রাইজ-গ্রেড ডেটা ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে ডেটা ব্যবহার করে সবাইকে একটি এআই-ভিত্তিক প্ল্যাটফর্মে নিয়ে এসে টিমের সদস্যরা কীভাবে দলগত উপায়ে কাজ করে, সেক্ষেত্রে মাইক্রোসফট ফেব্রিক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। মাইক্রোসফট ফেব্রিকের কোপাইলট মাইক্রোসফট অফিস ও টিমসকে একীভূত করে ডেটা কালচার তৈরি করে যাতে প্রতিষ্ঠান সব ক্ষেত্রে ডেটার সক্ষমতা ব্যবহার করে নিজেদের সেবার পরিসর বৃদ্ধি করতে পারে।
মানুষ কীভাবে ডেটা ব্যবহার ও ব্যবস্থাপনা করে এক্ষেত্রে যুগান্তকারী পরিবর্তন নিয়ে আসবে ফেব্রিক ও কোপাইলটের মতো মাইক্রোসফটের এআই উদ্ভাবন। একীভূত ও বিশ্বস্ত এসব প্ল্যাটফর্মের সক্ষমতা রয়েছে প্রতিষ্ঠানগুলোকে সহজে এক জায়গা থেকে এআই-সমর্থিত পদক্ষেপ গ্রহণে সক্ষম করে তোলার।
গ্রাহকদের সফলতা ত্বরান্বিত করতে, এআই যাত্রা নিয়ে তাদের ক্ষমতায়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে যাচ্ছে মাইক্রোসফট বাংলাদেশ। এক্ষেত্রে মাইক্রোসফট অংশীদারদের সাথে ধারাবাহিকভাবে কাজ করে যাচ্ছে। অংশীদাররা সহায়তা করছে গ্রাহকদের উদ্ভাবন গ্রহণে, অন্যদিকে মাইক্রোসফটে সহায়তা করছে গ্রাহকদের ক্রমপরিবর্তনশীল চাহিদা পূরণে প্রযুক্তির পরিসর বৃদ্ধি করতে।