আবিদ হাসান, মানিকগঞ্জ থেকে: নির্বাচন কমিশনে (ইসি) আপিল করে মানিকগঞ্জ ২ আসনের এক স্বতন্ত্র এবং জাতীয় পার্টির (জাপা) দুজন প্রার্থিতা ফিরে পেয়েছেন। গত মঙ্গলবার নির্বাচন কমিশন ভবনে আপিল শুনানি শেষে তাঁদের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়।
প্রার্থিতা ফিরে পাওয়া ব্যক্তিরা হলেন, মানিকগঞ্জ-২ (হরিরামপুর, সিঙ্গাইর ও সদরের একাংশ) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবকলীগ নেতা সাহাবুদ্দিন আহমেদ চঞ্চল, মানিকগঞ্জ-১ (ঘিওর, দৌলতপুর ও শিবালয়) আসন এবং মানিকগঞ্জ-৩ (সাটুরিয়া, মানিকগঞ্জ পৌর ও সদরের একাংশ) আসনে জাতীয় পার্টির প্রার্থী জহিরুল আলম এবং মানিকগঞ্জ-১ আসনে জাতীয় পার্টির প্রার্থী হাসান সাঈদ।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মানিকগঞ্জ-২ আসনে স্বেচ্ছাসেবক লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির কার্যনির্বাহী সদস্য সাহাবুদ্দিন আহমেদ স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়পত্র জমা দেন। গত ৩০ নভেম্বর যাচাই-বাছাই শেষে ভোটারের স্বাক্ষরে গরমিলের কারণে তাঁর মনোনয়নপত্র বাতিল ঘোষণা করেন জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা রেহেনা আকতার।
মানিকগঞ্জ-১ এবং মানিকগঞ্জ-৩ আসনে জাতীয় পার্টির সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জহিরুল আলম এবং মানিকগঞ্জ-১ আসনে জেলা জাতীয় পার্টির সাধারণ সম্পাদক হাসান সাঈদ মনোনয়নপত্র জমা দেন। যাচাই-বাছাইয়ে ব্যাংকে ঋণখেলাপীর দায়ে জহিরুল আলমের মনোনয়ন এবং তিতাস গ্যাসের বিল বকেয়ার দায়ে হাসান সাঈদের মনোনয়নপত্র বাতিল ঘোষণা করেন রিটার্নিং কর্মকর্তা। পরে তাঁরা প্রার্থিতা ফিরে পেতে নির্বাচন কমিশনে আপিল আবেদন করেন। মঙ্গলবার, নির্বাচন কমিশন ভবনে আপিল শুনানি শেষে তাঁদের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়।
স্বতন্ত্র প্রার্থী সাহাবুদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘নির্বাচন কমিশন আমার যৌক্তিক দাবি মেনে নিয়েছে, আমার আপিল মঞ্জুর করেছে। মানুষের ভালোবাসাকে বেঁধে রাখে এমন শক্তি পৃথিবীতে নেই। আমাদের সঙ্গে আছে তারুণ্য। তারুণ্যের শক্তি অনেক বড় শক্তি। সবার ভালোবাসা ও সহযোগিতা চাই।’ হরিরামপুর সিংগাইরের সকল শ্রেনীর মানুষের ভালবাসায় নিজেকে বিলিয়ে দিতে চাই।
প্রার্থিতা ফিরে পাওয়া ব্যক্তিরা হলেন, মানিকগঞ্জ-২ (হরিরামপুর, সিঙ্গাইর ও সদরের একাংশ) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবকলীগ নেতা সাহাবুদ্দিন আহমেদ চঞ্চল, মানিকগঞ্জ-১ (ঘিওর, দৌলতপুর ও শিবালয়) আসন এবং মানিকগঞ্জ-৩ (সাটুরিয়া, মানিকগঞ্জ পৌর ও সদরের একাংশ) আসনে জাতীয় পার্টির প্রার্থী জহিরুল আলম এবং মানিকগঞ্জ-১ আসনে জাতীয় পার্টির প্রার্থী হাসান সাঈদ।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মানিকগঞ্জ-২ আসনে স্বেচ্ছাসেবক লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির কার্যনির্বাহী সদস্য সাহাবুদ্দিন আহমেদ স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়পত্র জমা দেন। গত ৩০ নভেম্বর যাচাই-বাছাই শেষে ভোটারের স্বাক্ষরে গরমিলের কারণে তাঁর মনোনয়নপত্র বাতিল ঘোষণা করেন জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা রেহেনা আকতার।
মানিকগঞ্জ-১ এবং মানিকগঞ্জ-৩ আসনে জাতীয় পার্টির সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জহিরুল আলম এবং মানিকগঞ্জ-১ আসনে জেলা জাতীয় পার্টির সাধারণ সম্পাদক হাসান সাঈদ মনোনয়নপত্র জমা দেন। যাচাই-বাছাইয়ে ব্যাংকে ঋণখেলাপীর দায়ে জহিরুল আলমের মনোনয়ন এবং তিতাস গ্যাসের বিল বকেয়ার দায়ে হাসান সাঈদের মনোনয়নপত্র বাতিল ঘোষণা করেন রিটার্নিং কর্মকর্তা। পরে তাঁরা প্রার্থিতা ফিরে পেতে নির্বাচন কমিশনে আপিল আবেদন করেন। মঙ্গলবার, নির্বাচন কমিশন ভবনে আপিল শুনানি শেষে তাঁদের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়।
স্বতন্ত্র প্রার্থী সাহাবুদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘নির্বাচন কমিশন আমার যৌক্তিক দাবি মেনে নিয়েছে, আমার আপিল মঞ্জুর করেছে। মানুষের ভালোবাসাকে বেঁধে রাখে এমন শক্তি পৃথিবীতে নেই। আমাদের সঙ্গে আছে তারুণ্য। তারুণ্যের শক্তি অনেক বড় শক্তি। সবার ভালোবাসা ও সহযোগিতা চাই।’ হরিরামপুর সিংগাইরের সকল শ্রেনীর মানুষের ভালবাসায় নিজেকে বিলিয়ে দিতে চাই।