এবার জাতীয় পার্টি নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়াতে পারে এমন শঙ্কা আছে বলে জানিয়েছেন ক্ষমতাসীন দলটির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। আজ মঙ্গলবার (১২ ডিসেম্বর) রাজধানীর তেজগাঁওয়ে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সংশ্লিষ্ট দফতরবিষয়ক উপকমিটির মতবিনিময় সভায় তিনি এ কথা বলেন।
এ সময় ওবায়দুল কাদের বলেন, জাতীয় পার্টি নির্বাচন থেকে সরে যেতে পারে- এমন আশঙ্কা আছে। আমাদের দলের অনেকেই এমন আশঙ্কা করেন। আবার জনগণের মধ্যেও এটা নিয়ে শঙ্কা আছে। ডেমোক্রেসিতে অনেক কিছু সম্ভব।
তিনি আরও বলেন, জাতীয় পার্টির সঙ্গে জোট করে নাকি তাদের বাদ দিয়ে আওয়ামী লীগ নির্বাচন করবে, তার সিদ্ধান্ত এখনও হয়নি। তবে দলের স্বতন্ত্র প্রার্থী যারা আছেন, তারা থাকবেন। স্বতন্ত্র প্রার্থীর বিষয়ে দলের আগের সিদ্ধান্তই বহাল।
এ সময় এক প্রশ্নের জবাবে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, রওশন এরশাদ বিরোধীদলের নেতা। তিনি তার দলের অভ্যন্তরীণ বিষয় নিয়ে কী বললেন, তা আওয়ামী লীগের বিষয় না। তবে জাতীয় পার্টির সঙ্গে অ্যালায়েন্স থাকবে না- এমন কোনো সিদ্ধান্ত আওয়ামী লীগ সভাপতি জানাননি।
ওবায়দুল কাদের বলেন, দফতরের সদস্য সংখ্যা বাড়িয়ে লাভ নেই। দফতরের গোপনীয়তা রক্ষা করতে হবে। অনেকেই দফতরের কাগজ নিয়ে ফেসবুকে দিয়ে দেন, এতে গোপনীয়তা নষ্ট হয়। এখানে যে থাকবে তার বিশ্বাসযোগ্যতা থাকতে হবে।
এ সময় ওবায়দুল কাদের বলেন, জাতীয় পার্টি নির্বাচন থেকে সরে যেতে পারে- এমন আশঙ্কা আছে। আমাদের দলের অনেকেই এমন আশঙ্কা করেন। আবার জনগণের মধ্যেও এটা নিয়ে শঙ্কা আছে। ডেমোক্রেসিতে অনেক কিছু সম্ভব।
তিনি আরও বলেন, জাতীয় পার্টির সঙ্গে জোট করে নাকি তাদের বাদ দিয়ে আওয়ামী লীগ নির্বাচন করবে, তার সিদ্ধান্ত এখনও হয়নি। তবে দলের স্বতন্ত্র প্রার্থী যারা আছেন, তারা থাকবেন। স্বতন্ত্র প্রার্থীর বিষয়ে দলের আগের সিদ্ধান্তই বহাল।
এ সময় এক প্রশ্নের জবাবে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, রওশন এরশাদ বিরোধীদলের নেতা। তিনি তার দলের অভ্যন্তরীণ বিষয় নিয়ে কী বললেন, তা আওয়ামী লীগের বিষয় না। তবে জাতীয় পার্টির সঙ্গে অ্যালায়েন্স থাকবে না- এমন কোনো সিদ্ধান্ত আওয়ামী লীগ সভাপতি জানাননি।
ওবায়দুল কাদের বলেন, দফতরের সদস্য সংখ্যা বাড়িয়ে লাভ নেই। দফতরের গোপনীয়তা রক্ষা করতে হবে। অনেকেই দফতরের কাগজ নিয়ে ফেসবুকে দিয়ে দেন, এতে গোপনীয়তা নষ্ট হয়। এখানে যে থাকবে তার বিশ্বাসযোগ্যতা থাকতে হবে।