শরিকদের আপত্তি থাকলেও স্বতন্ত্র প্রার্থীরা নির্বাচন করতে পারবে বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।স্বতন্ত্র প্রার্থী নিয়ে দলীয় প্রার্থীদের অস্বস্তি অমূলক। আজ মঙ্গলবার (১২ ডিসেম্বর) দুপুরে আওয়ামী লীগ সভাপতির ধানমন্ডিস্থ কার্যালয়ে এক ব্রিফিংয়ে তিনি এসব কথা বলেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশে উন্নয়ন সমৃদ্ধির পথে অনেক দূর এগিয়ে গেছে। বাংলাদেশের অর্জন আজকে আমাদের অহংকার। এই ঈর্ষণীয় অর্জন সারা দুনিয়ার প্রশংসিত করেছে। আমাদের দেশে কিছু লোক, কিছু দল আছে যারা দেশের অর্জন-উন্নয়ন প্রশংসা করে না। তারা দেশকে ছোট করার জন্য, খাটো করার জন্য বিদেশিদের কাছে দেশের বদনাম করে।
তিনি বলেন, এ জাতির নিরাপত্তার জন্য সবচেয়ে বড় হুমকি হলো বিএনপি-জামায়াত। মানুষকে জিম্মি করে তারা রাজনীতি করে। বিএনপি-জামায়াতের অবরোধ মানেই বাসে আগুন, গুপ্ত হামলা। বিএনপিকে হুঁশিয়ারি করে ওবায়দুল কাদের বলেন, আমরা বলতে চাই সহিংসতা করে, ষড়যন্ত্র করে; সন্ত্রাস করে আগামী ৭ জানুয়ারির নির্বাচনকে বানচাল করা যাবে না। বিএনপি যদি মনে করে তারা সন্ত্রাস করবে আর সরকার বসে থাকবে, সেটা তাদের ভুল ধারণা। নির্বাচন কমিশন, আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকে সন্ত্রাস-সহিংসতার বিরুদ্ধে শক্ত ব্যবস্থা নিতে হবে।
ওবায়দুল কাদের বলেন, শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশে উন্নয়ন সমৃদ্ধির পথে অনেক দূর এগিয়ে গেছে। বাংলাদেশের অর্জন আজকে আমাদের অহংকার। এই ঈর্ষণীয় অর্জন সারা দুনিয়ার প্রশংসিত করেছে। আমাদের দেশে কিছু লোক, কিছু দল আছে যারা দেশের অর্জন-উন্নয়ন প্রশংসা করে না। তারা দেশকে ছোট করার জন্য, খাটো করার জন্য বিদেশিদের কাছে দেশের বদনাম করে।
তিনি বলেন, এ জাতির নিরাপত্তার জন্য সবচেয়ে বড় হুমকি হলো বিএনপি-জামায়াত। মানুষকে জিম্মি করে তারা রাজনীতি করে। বিএনপি-জামায়াতের অবরোধ মানেই বাসে আগুন, গুপ্ত হামলা। বিএনপিকে হুঁশিয়ারি করে ওবায়দুল কাদের বলেন, আমরা বলতে চাই সহিংসতা করে, ষড়যন্ত্র করে; সন্ত্রাস করে আগামী ৭ জানুয়ারির নির্বাচনকে বানচাল করা যাবে না। বিএনপি যদি মনে করে তারা সন্ত্রাস করবে আর সরকার বসে থাকবে, সেটা তাদের ভুল ধারণা। নির্বাচন কমিশন, আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকে সন্ত্রাস-সহিংসতার বিরুদ্ধে শক্ত ব্যবস্থা নিতে হবে।