এবার ভারতের পেঁয়াজ রপ্তানি বন্ধের ঘোষণার পর হুট করেই সারা দেশে পেঁয়াজের বাজারে অস্থিরতা দেখা দেয়। এ সময় সুনামগঞ্জেও ঘণ্টায় ঘণ্টায় বাড়তে থাকে পেঁয়াজের মূল্য। এমন পরিস্থিতিতে পেঁয়াজের দাম নিয়ন্ত্রণে আজ সোমবার (১১ ডিসেম্বর) দুপুরে ব্যবসায়ীদের সঙ্গে জরুরি সভা করেছে সুনামগঞ্জ জেলা প্রশাসন।
এদিকে জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ রাশেদ ইকবাল চৌধুরীর সভাপতিত্বে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়। অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) বিজন কুমার সিংহের সঞ্চালনায় সভায় সুনামগঞ্জের বিভিন্ন উপজেলার ব্যবসায়ী, চেম্বার অব কমার্সের পরিচালক, বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার প্রতিনিধি, পুলিশের কর্মকর্তা ও সাংবাদিকরা বক্তব্য দেন।
এ সময় ভোক্তারা পেঁয়াজ ব্যবসায়ীদের কঠোর সমালোচনা করে বলেন, আমদানি বন্ধের ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে সিন্ডিকেট করে ঘণ্টায় ঘণ্টায় পেঁয়াজের দাম বাড়িয়েছেন ব্যবসায়ীরা। কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে পেঁয়াজ কেজিতে ৮০-৯০ টাকা বেড়ে গেছে।
পুরাতন স্টককে নতুন দেখিয়ে ২০০ টাকা পর্যন্ত মূল্যে পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে। বাসায় ও গুদামে পেঁয়াজ স্টক করে বলছেন পেঁয়াজ নেই। জনগণের ওপর জুলুম না করে নীতি-নৈতিকতার সঙ্গে ব্যবসা করতে হবে। নাহলে এসব রোধে শুধু অর্থদণ্ড যথেষ্ট নয়। অর্থদণ্ডের পাশাপাশি কারাদণ্ডসহ কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানান তারা।
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ রাশেদ ইকবাল চৌধুরী বলেন, আমরা ব্যবসায়ী ও ভোক্তা উভয়ের কথা শুনেছি। কিছু কিছু ব্যবসায়ীদের কারসাজি প্রমাণিত হয়েছে এবং তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থাও নেওয়া হয়েছে। যারা এমন কাজ করছে তাদের বিরুদ্ধে আজকের সভা থেকে কঠোর বার্তা দিতে চাই। আজ থেকে আগামী কয়েক দিন বাজার কঠিনভাবে মনিটরিং করা হবে এবং ভ্রাম্যমাণ আদালত চালানো হবে। গোয়েন্দা সংস্থার তথ্যের ভিত্তিতে যেখানে অতিরিক্ত মজুদের খবর পাওয়া যাবে সেখানেই অভিযান চালানো হবে।
এ ছাড়া বাণিজ্য মন্ত্রণালয় থেকে একটি পরিপত্র দেওয়া হয়েছে। যেখানে বলা হয়েছে খুচরা পর্যায়ে ১০০ থেকে ১১০ টাকা কেজিতে পেঁয়াজ বিক্রি করতে হবে। আপাতত সামনের কয়েক দিন খুচরা ব্যবসায়ীরা ১-২ কেজির বেশি পেঁয়াজ বিক্রি করবেন না এবং পাইকারি ব্যবসায়ীরা ১-২ বস্তার বেশি পেঁয়াজ খুচরা ব্যবসায়ীদের কাছে বিক্রি করবেন না। তাহলেই হয়ত এই সংকট কেটে যাবে।
এ সময় ব্যবসায়ীদের পক্ষ থেকে জানানো হয়, ঢাকা থেকেই ১০০-১১০ টাকা মূল্যে পেঁয়াজ কিনতে হচ্ছে তাহলে স্থানীয়ভাবে এই টাকায় কীভাবে বিক্রি হবে? এই প্রশ্নের উত্তরে জেলা প্রশাসক বলেন, পরিপত্রে বলা আছে এই দামের সঙ্গে যৌক্তিক লভ্যাংশ যোগ করা যেতে পেরে। তবে সেটা অবশ্যই ৫-১০ টাকার বেশি নয়। সেক্ষেত্রে পাকা ভাউচার সংরক্ষণ করতে হবে। এসব দেখে পরিস্থিতি বিবেচনা করে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটরা আদালত পরিচালনা করবেন।
এদিকে জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ রাশেদ ইকবাল চৌধুরীর সভাপতিত্বে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়। অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) বিজন কুমার সিংহের সঞ্চালনায় সভায় সুনামগঞ্জের বিভিন্ন উপজেলার ব্যবসায়ী, চেম্বার অব কমার্সের পরিচালক, বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার প্রতিনিধি, পুলিশের কর্মকর্তা ও সাংবাদিকরা বক্তব্য দেন।
এ সময় ভোক্তারা পেঁয়াজ ব্যবসায়ীদের কঠোর সমালোচনা করে বলেন, আমদানি বন্ধের ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে সিন্ডিকেট করে ঘণ্টায় ঘণ্টায় পেঁয়াজের দাম বাড়িয়েছেন ব্যবসায়ীরা। কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে পেঁয়াজ কেজিতে ৮০-৯০ টাকা বেড়ে গেছে।
পুরাতন স্টককে নতুন দেখিয়ে ২০০ টাকা পর্যন্ত মূল্যে পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে। বাসায় ও গুদামে পেঁয়াজ স্টক করে বলছেন পেঁয়াজ নেই। জনগণের ওপর জুলুম না করে নীতি-নৈতিকতার সঙ্গে ব্যবসা করতে হবে। নাহলে এসব রোধে শুধু অর্থদণ্ড যথেষ্ট নয়। অর্থদণ্ডের পাশাপাশি কারাদণ্ডসহ কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানান তারা।
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ রাশেদ ইকবাল চৌধুরী বলেন, আমরা ব্যবসায়ী ও ভোক্তা উভয়ের কথা শুনেছি। কিছু কিছু ব্যবসায়ীদের কারসাজি প্রমাণিত হয়েছে এবং তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থাও নেওয়া হয়েছে। যারা এমন কাজ করছে তাদের বিরুদ্ধে আজকের সভা থেকে কঠোর বার্তা দিতে চাই। আজ থেকে আগামী কয়েক দিন বাজার কঠিনভাবে মনিটরিং করা হবে এবং ভ্রাম্যমাণ আদালত চালানো হবে। গোয়েন্দা সংস্থার তথ্যের ভিত্তিতে যেখানে অতিরিক্ত মজুদের খবর পাওয়া যাবে সেখানেই অভিযান চালানো হবে।
এ ছাড়া বাণিজ্য মন্ত্রণালয় থেকে একটি পরিপত্র দেওয়া হয়েছে। যেখানে বলা হয়েছে খুচরা পর্যায়ে ১০০ থেকে ১১০ টাকা কেজিতে পেঁয়াজ বিক্রি করতে হবে। আপাতত সামনের কয়েক দিন খুচরা ব্যবসায়ীরা ১-২ কেজির বেশি পেঁয়াজ বিক্রি করবেন না এবং পাইকারি ব্যবসায়ীরা ১-২ বস্তার বেশি পেঁয়াজ খুচরা ব্যবসায়ীদের কাছে বিক্রি করবেন না। তাহলেই হয়ত এই সংকট কেটে যাবে।
এ সময় ব্যবসায়ীদের পক্ষ থেকে জানানো হয়, ঢাকা থেকেই ১০০-১১০ টাকা মূল্যে পেঁয়াজ কিনতে হচ্ছে তাহলে স্থানীয়ভাবে এই টাকায় কীভাবে বিক্রি হবে? এই প্রশ্নের উত্তরে জেলা প্রশাসক বলেন, পরিপত্রে বলা আছে এই দামের সঙ্গে যৌক্তিক লভ্যাংশ যোগ করা যেতে পেরে। তবে সেটা অবশ্যই ৫-১০ টাকার বেশি নয়। সেক্ষেত্রে পাকা ভাউচার সংরক্ষণ করতে হবে। এসব দেখে পরিস্থিতি বিবেচনা করে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটরা আদালত পরিচালনা করবেন।