মোঃ শাহীন আলম, তালতলী প্রতিনিধি: বরগুনার তালতলীতে প্রেমিকের বাড়িতে বিয়ের দাবিতে প্রেমিকাকে অনশনে দেখা গেছে। আজ সোমবার (১১ ডিসেম্বর) বিকেলে এ রিপোর্ট লেখার সময় প্রেমিকের বাড়িতে অবস্থান করছিলেন প্রেমিকা।
এর আগে সকাল থেকে উপজেলার তালুকদার পাড়া গ্রামের প্রেমিক মামুন এর বাড়িতে অনশন শুরু করেন ওই প্রেমিকা। আল মামুন তালকুদার পাড়া এলাকার আমির হোসেনের ছেলে।
অনশনরত ওই নারীর সাথে কথা বলে জানা গেছে, কয়েক বছর আগে আল-মামুনের কাছে প্রাইভেটে পড়াশোনার সময় দুজনের প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। তাকে বিয়ের প্রলোভনে একাধিকবার শারীরিক সম্পর্কও করেন। এরপর বিয়ের কথা বললে তালবাহানা শুরু করেন মামুন।মামুনকে বিয়ে না করলে ‘নিজেকে শেষ করে ফেলার’ হুমকি দিয়েছে ওই কিশোরী।
ঐ কিশোরী আরও বলেন মামুন আমাকে বিয়ে না করে অন্য মেয়েকে আজকের বিয়ের করার কথা রয়েছে। এজন্য আমি তার বাড়িতে এসে অনশন করছি। আমাকে রেখে অন্য মেয়েকে বিয়ে করতে দিবো না। আমাকে মামুন বিয়ে না করলে আমি বিষ খেয়ে মারা যাবো।
এবিষয়ে আল মামুনের সাথে যোগাযোগ না হলেও তার বাবা আমির হোসেন বলেন, ঐ মেয়ে আমাদের বাড়িতে এসেছে। তাদের প্রেমের সম্পর্কের কথা আমরা জানি না। আমার ছেলেকে বিয়ের জন্য মেয়ে দেখতে গেছিলাম। তিনি আরও বলেন ঐ মেয়ের পরিবার ডেকে বিষয়টি সমাধানের চেষ্টা করা হবে।
তালতলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শহিদুল ইসলাম খান বলেন বিষয়টি শুনেছি। ঘটনা স্থানে পুলিশ গিয়েছে লিখিত অভিযোগ এখনো পাইনি অভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এর আগে সকাল থেকে উপজেলার তালুকদার পাড়া গ্রামের প্রেমিক মামুন এর বাড়িতে অনশন শুরু করেন ওই প্রেমিকা। আল মামুন তালকুদার পাড়া এলাকার আমির হোসেনের ছেলে।
অনশনরত ওই নারীর সাথে কথা বলে জানা গেছে, কয়েক বছর আগে আল-মামুনের কাছে প্রাইভেটে পড়াশোনার সময় দুজনের প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। তাকে বিয়ের প্রলোভনে একাধিকবার শারীরিক সম্পর্কও করেন। এরপর বিয়ের কথা বললে তালবাহানা শুরু করেন মামুন।মামুনকে বিয়ে না করলে ‘নিজেকে শেষ করে ফেলার’ হুমকি দিয়েছে ওই কিশোরী।
ঐ কিশোরী আরও বলেন মামুন আমাকে বিয়ে না করে অন্য মেয়েকে আজকের বিয়ের করার কথা রয়েছে। এজন্য আমি তার বাড়িতে এসে অনশন করছি। আমাকে রেখে অন্য মেয়েকে বিয়ে করতে দিবো না। আমাকে মামুন বিয়ে না করলে আমি বিষ খেয়ে মারা যাবো।
এবিষয়ে আল মামুনের সাথে যোগাযোগ না হলেও তার বাবা আমির হোসেন বলেন, ঐ মেয়ে আমাদের বাড়িতে এসেছে। তাদের প্রেমের সম্পর্কের কথা আমরা জানি না। আমার ছেলেকে বিয়ের জন্য মেয়ে দেখতে গেছিলাম। তিনি আরও বলেন ঐ মেয়ের পরিবার ডেকে বিষয়টি সমাধানের চেষ্টা করা হবে।
তালতলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শহিদুল ইসলাম খান বলেন বিষয়টি শুনেছি। ঘটনা স্থানে পুলিশ গিয়েছে লিখিত অভিযোগ এখনো পাইনি অভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।