বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিবেদক,রাবি: রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (রাবি) শহীদ হবিবুর রহমান আবাসিক হলে উচ্চ শব্দে গান বাজনার ঘটনায় শিক্ষার্থীসহ সাংবাদিককে মারধর করায় ছাত্রলীগের চার নেতাকর্মীকে হল থেকে বহিষ্কার ও একজনকে শোকজ করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। রোববার (১০ ডিসেম্বর) বিকেলে তথ্যটি নিশ্চিত করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার অধ্যাপক আব্দুস সালাম।
তিনি জানান, তদন্তের পরিপ্রেক্ষিতে অভিযুক্তদের শাস্তি দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি এ বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
রেজিস্ট্রারের দাপ্তরিক আদেশের তথ্যমতে , আবাসিক শিক্ষার্থী না হওয়ার সত্বেও শহীদ হবিবুর রহমান হলে অবস্থান এবং শৃঙ্খলাপরিপন্থি কার্যক্রমে জড়ানোর অপরাধে চারুকলা অনুষদ শিক্ষার্থী ইমরান, আরবী বিভাগের ২০১৯-২০ সেশনের শিক্ষার্থী আমির হামজা ও নাজিম হোসাইনকে হল থেকে অপসারণ এবং নিজেদের সংশ্লিষ্ট হল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। একই অপরাধে ফাইন্যান্স বিভাগের ২০১৭-১৮ সেশনের শিক্ষার্থী সাজিদ হাসান সম্রাটকে শহীদ হবিবুর রহমান হল থেকে বহিষ্কার। এবং শিক্ষা ও গবেষণা ইনিস্টিউটের ২০১৭-১৮ সেশনের শিক্ষার্থী আল আমিনকে মুচলেকা নিয়ে চূড়ান্তভাবে সতর্ক করা হয়েছে।
এ বিষয়ে হবিবুর রহমান হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক শরিফুল ইসলাম বলেন, অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে তদন্ত সাপেক্ষে একটি সিদ্ধান্ত হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার নির্দেশনা সংবলিত একটি অফিস আদেশ পেয়েছি। এ বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে কাজ চলছে।
এর আগে, গত ২৬ নভেম্বর মধ্যরাতে শহীদ হবিবুর রহমান হলে উচ্চ-শব্দে গান বাজনাতে নিষেধ করায় দর্শন বিভাগের শিক্ষার্থী শাহাদত হোসেনকে মারধর করেন আকাশ, ইমরান ও সম্রাট। ঘটনার চলাকালে নিউজ সংগ্রহের কাজে গেলে বাংলাদেশ প্রতিদিনের বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি রায়হান ইসলামের উপর ওপর চড়াও হন এবং মারধর করেন ইমরান ও সম্রাট, আমীর হামজা, নাজিমসহ অন্যান্যরা। তারা সবাই হল ছাত্রলীগের সহসভাপতি আল আমিনের অনুসারী ও ছাত্রলীগ-কর্মী। এ ঘটনায় হলের আবাসিক শিক্ষক ড. গৌতম দত্তকে আহ্বায়ক করে পাঁচ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠিত হয়৷ তদন্তে অভিযোগের সত্যতা পান কমিটি এবং কিছু সুপারিশসহ এই প্রতিবেদন শৃঙ্খলা কমিটিতে দেন। সেই প্রেক্ষিতে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।
তিনি জানান, তদন্তের পরিপ্রেক্ষিতে অভিযুক্তদের শাস্তি দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি এ বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
রেজিস্ট্রারের দাপ্তরিক আদেশের তথ্যমতে , আবাসিক শিক্ষার্থী না হওয়ার সত্বেও শহীদ হবিবুর রহমান হলে অবস্থান এবং শৃঙ্খলাপরিপন্থি কার্যক্রমে জড়ানোর অপরাধে চারুকলা অনুষদ শিক্ষার্থী ইমরান, আরবী বিভাগের ২০১৯-২০ সেশনের শিক্ষার্থী আমির হামজা ও নাজিম হোসাইনকে হল থেকে অপসারণ এবং নিজেদের সংশ্লিষ্ট হল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। একই অপরাধে ফাইন্যান্স বিভাগের ২০১৭-১৮ সেশনের শিক্ষার্থী সাজিদ হাসান সম্রাটকে শহীদ হবিবুর রহমান হল থেকে বহিষ্কার। এবং শিক্ষা ও গবেষণা ইনিস্টিউটের ২০১৭-১৮ সেশনের শিক্ষার্থী আল আমিনকে মুচলেকা নিয়ে চূড়ান্তভাবে সতর্ক করা হয়েছে।
এ বিষয়ে হবিবুর রহমান হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক শরিফুল ইসলাম বলেন, অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে তদন্ত সাপেক্ষে একটি সিদ্ধান্ত হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার নির্দেশনা সংবলিত একটি অফিস আদেশ পেয়েছি। এ বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে কাজ চলছে।
এর আগে, গত ২৬ নভেম্বর মধ্যরাতে শহীদ হবিবুর রহমান হলে উচ্চ-শব্দে গান বাজনাতে নিষেধ করায় দর্শন বিভাগের শিক্ষার্থী শাহাদত হোসেনকে মারধর করেন আকাশ, ইমরান ও সম্রাট। ঘটনার চলাকালে নিউজ সংগ্রহের কাজে গেলে বাংলাদেশ প্রতিদিনের বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি রায়হান ইসলামের উপর ওপর চড়াও হন এবং মারধর করেন ইমরান ও সম্রাট, আমীর হামজা, নাজিমসহ অন্যান্যরা। তারা সবাই হল ছাত্রলীগের সহসভাপতি আল আমিনের অনুসারী ও ছাত্রলীগ-কর্মী। এ ঘটনায় হলের আবাসিক শিক্ষক ড. গৌতম দত্তকে আহ্বায়ক করে পাঁচ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠিত হয়৷ তদন্তে অভিযোগের সত্যতা পান কমিটি এবং কিছু সুপারিশসহ এই প্রতিবেদন শৃঙ্খলা কমিটিতে দেন। সেই প্রেক্ষিতে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।