এবার পেঁয়াজের বাজার স্বাভাবিক করতে হবিগঞ্জে ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বিশেষ সভা করেছে জেলা প্রশাসন। সভায় সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে পেঁয়াজের কেজি পাইকারিতে ১২০ টাকা আর খুচরায় ১২৫ টাকা হবে। এই মূল্যে সবাইকে ক্রয়-বিক্রয় করতে হবে। গতকাল রবিবার ১০ ডিসেম্বর বিকেলে হবিগঞ্জের জেলা প্রশাসক দেবী চন্দের উদ্যোগে এক বিশেষ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
পেঁয়াজসহ নিত্যপণ্যের মূল্য সহনীয় পর্যায়ে রাখতে এই সভার আয়োজন করা হয়। সভায় সভায় অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আবুল মনসুর এবং ব্যবসায়ীদের মধ্যে হবিগঞ্জ ব্যবসায়ী কল্যাণ সমিতির সভাপতি সামছুল হুদা ও শহরের ব্যবসায়ী নেতা দেওয়ান মিয়া উপস্থিত ছিলেন।
এদিকে ব্যবসায়ী নেতারা এবং জেলা প্রশাসন পেঁয়াজের বাজার নিয়ে দীর্ঘক্ষণ বিস্তারিত আলোচনা করেন। কোনো পক্ষ যাতে ক্ষতিগ্রস্ত না হয় সে বিষয়ে সবাই একমত হন। জেলা প্রশাসকের অনুরোধে ব্যবসায়ী নেতারা ‘আগের কেনা’ পেঁয়াজ যেন যৌক্তিক মূল্যে বিক্রি করা হয় সে ব্যাপারে সহায়তা দেওয়ার আশ্বাস দেন।
আলোচনা শেষে পেঁয়াজের পাইকারি ও খুচরা দাম (আপাতত) নির্ধারণ করা হয়। প্রতি কেজি পেঁয়াজ পাইকারিতে ১২০ টাকা এবং খুচরা পর্যায়ে ১২৫ টাকা মূল্যে বিক্রি করতে সম্মত হয়েছেন ব্যবসায়ীরা। পাশাপাশি জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে কাউকে এক কেজির বেশি পেঁয়াজ না কেনার অনুরোধ করা হয়েছে।
বিক্রেতারাও যেন ১ কেজির বেশি কাউকে না দেন সে ব্যাপারে সিদ্ধান্ত হয়েছে। এছাড়া পাইকারি ব্যবসায়ী থেকে খুচরা বিক্রেতারা ১-২ বস্তার বেশি পেঁয়াজ একসঙ্গে ক্রয় করতে পারবেন না বলেও সিদ্ধান্ত দেওয়া হয়েছে।
এ বিষয়ে হবিগঞ্জ জেলা প্রশাসনের দেওয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়- গৃহীত এসব সিদ্ধান্তের ব্যত্যয় হলে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আশাদুল হক, জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর হবিগঞ্জ কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক দেবানন্দ সাহা ও জেলা কৃষি বিপণন কর্মকর্তা এনএম রেজাউল ইসলামকে জানাতে হবে।
পেঁয়াজসহ নিত্যপণ্যের মূল্য সহনীয় পর্যায়ে রাখতে এই সভার আয়োজন করা হয়। সভায় সভায় অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আবুল মনসুর এবং ব্যবসায়ীদের মধ্যে হবিগঞ্জ ব্যবসায়ী কল্যাণ সমিতির সভাপতি সামছুল হুদা ও শহরের ব্যবসায়ী নেতা দেওয়ান মিয়া উপস্থিত ছিলেন।
এদিকে ব্যবসায়ী নেতারা এবং জেলা প্রশাসন পেঁয়াজের বাজার নিয়ে দীর্ঘক্ষণ বিস্তারিত আলোচনা করেন। কোনো পক্ষ যাতে ক্ষতিগ্রস্ত না হয় সে বিষয়ে সবাই একমত হন। জেলা প্রশাসকের অনুরোধে ব্যবসায়ী নেতারা ‘আগের কেনা’ পেঁয়াজ যেন যৌক্তিক মূল্যে বিক্রি করা হয় সে ব্যাপারে সহায়তা দেওয়ার আশ্বাস দেন।
আলোচনা শেষে পেঁয়াজের পাইকারি ও খুচরা দাম (আপাতত) নির্ধারণ করা হয়। প্রতি কেজি পেঁয়াজ পাইকারিতে ১২০ টাকা এবং খুচরা পর্যায়ে ১২৫ টাকা মূল্যে বিক্রি করতে সম্মত হয়েছেন ব্যবসায়ীরা। পাশাপাশি জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে কাউকে এক কেজির বেশি পেঁয়াজ না কেনার অনুরোধ করা হয়েছে।
বিক্রেতারাও যেন ১ কেজির বেশি কাউকে না দেন সে ব্যাপারে সিদ্ধান্ত হয়েছে। এছাড়া পাইকারি ব্যবসায়ী থেকে খুচরা বিক্রেতারা ১-২ বস্তার বেশি পেঁয়াজ একসঙ্গে ক্রয় করতে পারবেন না বলেও সিদ্ধান্ত দেওয়া হয়েছে।
এ বিষয়ে হবিগঞ্জ জেলা প্রশাসনের দেওয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়- গৃহীত এসব সিদ্ধান্তের ব্যত্যয় হলে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আশাদুল হক, জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর হবিগঞ্জ কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক দেবানন্দ সাহা ও জেলা কৃষি বিপণন কর্মকর্তা এনএম রেজাউল ইসলামকে জানাতে হবে।