চিলমারী (কুড়িগ্রাম) সংবাদদাতা: গুড়ি গুড়ি বৃষ্টি পর থেকে কুড়িগ্রামের চিলমারীতে গত দুই দিন থেকে শৈত্য প্রবাহ ও ঘন কুয়াশায় জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত কুয়াশার চাদরে এলাকা ঢাকা থাকছে। দুপুরের সূর্যের দেখা মিললেও তাও আবার রোদের তাপমাত্রা নেই বললেই চলে।
নভেম্বর মাসের মাঝামাঝি থেকে জেলায় শীত অনুভূত হচ্ছে। ধীরে ধীরে এর তীব্রতা বৃদ্ধি পাচ্ছে। তবে গত এক সপ্তাহ থেকে জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস থেকে ১৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসে মধ্যে উঠানামা করছে।
শীত নিবারনের জন্য মধ্যবিত্ত পরিবারগুলো আগাম প্রস্তুতি গ্রহণ করলেও নিম্ন আয়ের খেটে খাওয়া ও শ্রমজীবী মানুষগুলো শীতবস্ত্র সংগ্রহ নিয়ে দুশ্চিন্তায় রয়েছে। বিশেষ করে বিপাকে পড়েছেন বৃদ্ধ ও শিশুরা।
রমনা মডেল ইউনিয়নের পাউবো বাঁধে দিনমজুর হাফিজুর রহমান জানান, শীত বেশি হওয়ায় কাজ কামে যাইতে পারছি না। তাছাড়া অর্থাভাবে গরম কাপড় কিনতে না পারায় পরিবার পরিজন নিয়ে অতি কষ্টে দিনাতিপাত করছি।
থানাহাট ইউনিয়নে থানাহাট বাজারের পুরান কাপড় বিক্রেতা রেজাউল ইসলাম জানান, শীত বৃদ্ধি পাওয়ায় দুই দিন থেকে গরম কাপড় বেচা-কেনা বৃদ্ধি পেয়েছে। পুরাতন কাপড়ের মূল্য কম হওয়ার হত-দরিদ্র ব্যক্তিরা আমার দোকান থেকে কাপড় কিনে তাদের শীত নিবারণ করছে।
রাজারহাট আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সুবল চন্দ্র সরকার বলেন, আজ সকালে জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১৫.০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা আগামীতে আরও কমার সম্ভাবনা রয়েছে। চিলমারী সহ বিভিন্ন অঞ্চলে শ্রমিক ও দিনমজুররা গরম কাপড় কিনতে না পারায় আগুন জ্বালিয়ে শীত নিবারনের চেষ্টা করছে।
নভেম্বর মাসের মাঝামাঝি থেকে জেলায় শীত অনুভূত হচ্ছে। ধীরে ধীরে এর তীব্রতা বৃদ্ধি পাচ্ছে। তবে গত এক সপ্তাহ থেকে জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস থেকে ১৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসে মধ্যে উঠানামা করছে।
শীত নিবারনের জন্য মধ্যবিত্ত পরিবারগুলো আগাম প্রস্তুতি গ্রহণ করলেও নিম্ন আয়ের খেটে খাওয়া ও শ্রমজীবী মানুষগুলো শীতবস্ত্র সংগ্রহ নিয়ে দুশ্চিন্তায় রয়েছে। বিশেষ করে বিপাকে পড়েছেন বৃদ্ধ ও শিশুরা।
রমনা মডেল ইউনিয়নের পাউবো বাঁধে দিনমজুর হাফিজুর রহমান জানান, শীত বেশি হওয়ায় কাজ কামে যাইতে পারছি না। তাছাড়া অর্থাভাবে গরম কাপড় কিনতে না পারায় পরিবার পরিজন নিয়ে অতি কষ্টে দিনাতিপাত করছি।
থানাহাট ইউনিয়নে থানাহাট বাজারের পুরান কাপড় বিক্রেতা রেজাউল ইসলাম জানান, শীত বৃদ্ধি পাওয়ায় দুই দিন থেকে গরম কাপড় বেচা-কেনা বৃদ্ধি পেয়েছে। পুরাতন কাপড়ের মূল্য কম হওয়ার হত-দরিদ্র ব্যক্তিরা আমার দোকান থেকে কাপড় কিনে তাদের শীত নিবারণ করছে।
রাজারহাট আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সুবল চন্দ্র সরকার বলেন, আজ সকালে জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১৫.০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা আগামীতে আরও কমার সম্ভাবনা রয়েছে। চিলমারী সহ বিভিন্ন অঞ্চলে শ্রমিক ও দিনমজুররা গরম কাপড় কিনতে না পারায় আগুন জ্বালিয়ে শীত নিবারনের চেষ্টা করছে।