স্মার্টফোন প্রযুক্তি কোম্পানি ‘অপো’ আয়োজিত ‘অপো কালারওএসহ্যাক ২০২৩’- এর চূড়ান্ত পর্ব অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। আগামী ১১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে মালয়েশিয়ার রাজধানী কুয়ালালামপুরে সারা বিশ্ব থেকে ১০টি দল এ চূড়ান্ত পর্বে অংশগ্রহণ করবে। এদের মধ্য থেকে ৩টি প্রতিযোগী দলকে বিজয়ী হিসেবে ঘোষণা করা হবে। প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের পুরস্কার হিসেবে মোট ৩৫,০০০ মার্কিন ডলার প্রদান করা হবে। এছাড়া তারা স্মার্টফোন কোম্পানিটির প্রযুক্তি দল বা টেক টিম ও ইন্ডাস্ট্রি লিডারদের সঙ্গে পরামর্শ করার সুযোগও পাবেন। এটি তাদের উদ্ভাবনী প্রকল্পগুলোর বাণিজ্যিকীকরণ ও প্রচারে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।
চলতি বছরের প্রতিযোগিতাটি তিনটি মূল বিষয়ের উপর নির্ভর করে অনুষ্ঠিত হবে: বিনোদন, পরিবহন এবং দৈনন্দিন জীবন। এ বছরের জুলাইয়ে প্রতিযোগিতাটি চালুর পর বিশ্বের ৫০টিরও বেশি দেশ ও অঞ্চল থেকে ২০০টিরও বেশি টিম প্রতিযোগিতায় অংশ নেওয়ার আগ্রহ দেখিয়েছে। এর মধ্যে ফাইনাল হওয়া ১০ টিম বিভিন্ন বিষয় নিয়ে তাদের প্রস্তাবনা প্রকল্প জমা দিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে- নেভিগেশন, পেমেন্ট, লার্নিং, স্বাস্থ্য সহ অন্যান্য প্রকল্প। এসব প্রস্তাবনা প্রকল্প প্যান্টানালের অ্যাপ্লিকেশনের বিভিন্ন ধরণ এবং এর প্রতিনিধিত্বকারী অভিনব উদ্ভাবনেরই প্রতিফলন।
এবারের প্রতিযোগিতার সময় থেকে, অপো সাধারণ মানুষের জন্য প্যান্টানাল ইকোসিস্টেমের সক্ষমতা এবং ডেভেলপার স্যুট উন্মুক্ত করে দিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে অ্যাকোয়া ডায়নামিক্সের সমন্বয়, যা কালারওএস ১৪ এ প্রথমবারের মতো ব্যবহার করা হয়েছিল। এছাড়াও, ফোন, ট্যাবলেট, হেডফোন ও অটোমোবাইল হেড ইউনিটের মতো ৪টি ডিভাইস ক্যাটাগরিতে ডেভেলপারদের আরও উন্মুক্ত সক্ষমতা প্রদান করেছে অপো। পাশাপাশি ১১টি ইন্ডাস্ট্রি ভার্টিক্যালের জন্য সহায়তা, বিস্তৃত উইজেট কাভারেজ এবং বিভিন্ন পরিস্থিতিতে সামঞ্জস্যপূর্ণ ভিজ্যুয়াল প্রদান করার ক্ষেত্রে সহায়ক ভূমিকা রেখেছে। ফলে বিভিন্ন ডিভাইস এবং মিথস্ক্রিয়া পদ্ধতির (ইন্টারেকশন মেথড) সঙ্গে ডেভেলপারদের তৈরি অ্যাপগুলোর আরও দ্রুত খাপ খাইয়ে নেয়া সম্ভব হয়েছে।
শীর্ষস্থানীয় এ প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানের মতে, প্যান্টানাল ইকোসিস্টেমের সাফল্য নির্ভর করছে বিশ্বের সকল ডেভেলপারদের ওপর। প্রযুক্তি উদ্ভাবন ভক্তদের জন্য ‘অপো কালারওএসহ্যাক’ সবচেয়ে বড় ইভেন্টে পরিণত হবে বলে আশাবাদী স্মার্টফোন প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান অপো।
চলতি বছরের প্রতিযোগিতাটি তিনটি মূল বিষয়ের উপর নির্ভর করে অনুষ্ঠিত হবে: বিনোদন, পরিবহন এবং দৈনন্দিন জীবন। এ বছরের জুলাইয়ে প্রতিযোগিতাটি চালুর পর বিশ্বের ৫০টিরও বেশি দেশ ও অঞ্চল থেকে ২০০টিরও বেশি টিম প্রতিযোগিতায় অংশ নেওয়ার আগ্রহ দেখিয়েছে। এর মধ্যে ফাইনাল হওয়া ১০ টিম বিভিন্ন বিষয় নিয়ে তাদের প্রস্তাবনা প্রকল্প জমা দিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে- নেভিগেশন, পেমেন্ট, লার্নিং, স্বাস্থ্য সহ অন্যান্য প্রকল্প। এসব প্রস্তাবনা প্রকল্প প্যান্টানালের অ্যাপ্লিকেশনের বিভিন্ন ধরণ এবং এর প্রতিনিধিত্বকারী অভিনব উদ্ভাবনেরই প্রতিফলন।
এবারের প্রতিযোগিতার সময় থেকে, অপো সাধারণ মানুষের জন্য প্যান্টানাল ইকোসিস্টেমের সক্ষমতা এবং ডেভেলপার স্যুট উন্মুক্ত করে দিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে অ্যাকোয়া ডায়নামিক্সের সমন্বয়, যা কালারওএস ১৪ এ প্রথমবারের মতো ব্যবহার করা হয়েছিল। এছাড়াও, ফোন, ট্যাবলেট, হেডফোন ও অটোমোবাইল হেড ইউনিটের মতো ৪টি ডিভাইস ক্যাটাগরিতে ডেভেলপারদের আরও উন্মুক্ত সক্ষমতা প্রদান করেছে অপো। পাশাপাশি ১১টি ইন্ডাস্ট্রি ভার্টিক্যালের জন্য সহায়তা, বিস্তৃত উইজেট কাভারেজ এবং বিভিন্ন পরিস্থিতিতে সামঞ্জস্যপূর্ণ ভিজ্যুয়াল প্রদান করার ক্ষেত্রে সহায়ক ভূমিকা রেখেছে। ফলে বিভিন্ন ডিভাইস এবং মিথস্ক্রিয়া পদ্ধতির (ইন্টারেকশন মেথড) সঙ্গে ডেভেলপারদের তৈরি অ্যাপগুলোর আরও দ্রুত খাপ খাইয়ে নেয়া সম্ভব হয়েছে।
শীর্ষস্থানীয় এ প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানের মতে, প্যান্টানাল ইকোসিস্টেমের সাফল্য নির্ভর করছে বিশ্বের সকল ডেভেলপারদের ওপর। প্রযুক্তি উদ্ভাবন ভক্তদের জন্য ‘অপো কালারওএসহ্যাক’ সবচেয়ে বড় ইভেন্টে পরিণত হবে বলে আশাবাদী স্মার্টফোন প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান অপো।