তানজীন মাহমুদ (তনু): গাজীপুরের শ্রীপুর থেকে অপহরণের পাঁচ মাস পর নিখোঁজ যুবকের অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। অপহরণের মামলায়গ্রেপ্তারকৃত আসামির দেওয়া তথ্যের ওপর ভিত্তি করে লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। বুধবার উপজেলার পৌর এলাকার ৮ নম্বর ওয়ার্ডের স্থানীয় রহিম মোল্লার বাড়ির সেপটিক ট্যাংকের ভেতর থেকে বস্তাবন্দী লাশউদ্ধার করেছে ডিএমপির দক্ষিণখান থানা–পুলিশ।
এর আগে বুধবার সকালে নোয়াখালী জেলার হাতিয়া উপজেলার তাজুল ইসলাম জামে মসজিদ থেকে আসামি তারকে ওরফেতারেক আহমেদকে (৩২) গ্রেপ্তার করা হয়। তারকে একজন সমকামিতা ও ছিনতাইকারী গ্রুপের সক্রিয় সদস্য বলে জানিয়েছে পুলিশ।
অন্যদিকে নিহত যুবক আমির হোসেন (২৫) নোয়াখালী জেলার বেগমগঞ্জ উপজেলায় তুলাচারা গ্রামের আবু তাহেরের ছেলে।
নিহতের বোন কামরুন্নাহার সাংবাদিকদের বলেন, গত বছরের ২৩ ডিসেম্বর ঢাকার আশকোনা এলাকা থেকে নিখোঁজ হন তাঁরভাই। এরপর কয়েক মাস বিভিন্ন স্থানে খোঁজাখুঁজির পর তাঁর কোনো সন্ধান পাওয়া যায়নি। গত ১৩ এপ্রিল তাঁর ভাই বিল্লালহোসেন বাদী হয়ে ডিএমপির দক্ষিণখান থানায় একটি অপহরণ মামলা দায়ের করেন। এরপর অপহরণকারীকে গ্রেপ্তার করেপুলিশ। তাঁর দেওয়া তথ্য মতো শ্রীপুর থেকে বস্তাবন্দী লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। তিনি বলেন, ‘আমার ভাইকে অপহরণের পরঅজ্ঞাত ব্যক্তি ১০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করে একাধিকবার ফোন করে অপহরণকারী।’
মামলার বাদী নিহতের ভাই বিল্লাল হোসেন বলেন, ‘গ্রেপ্তারকৃত অপহরণকারী আমার ভাইকে অপহরণের পর শ্রীপুর পৌরসভারমাওনা চৌরাস্তা এলাকা নিয়ে একটি বাড়িতে আটকিয়ে রাখে। সে আমার ভাইকে নির্যাতন করে খুন করার পর বস্তাবন্দী গর্তেফেলে দেয়।
ডিএমপির দক্ষিণখান থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মোছা. রেজিয়া খাতুন বলেন, গত ১৩ এপ্রিল নিহতের বড় ভাই বিল্লালহোসেন বাদী হয়ে একটি অপহরণ মামলা দায়ের করেন। এরপর থেকে তথ্য প্রযুক্তির মাধ্যমে অপহরণকারীর বিষয়ে বিস্তারিতজানতে পারি। বুধবার নোয়াখালী জেলার হাতিয়া উপজেলার তাজুল ইসলাম জামে মসজিদ থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করি। গ্রেপ্তারেরপর তার দেওয়া তথ্য মতে গাজীপুরের শ্রীপুরে পৌরসভা এলাকার রহিম মোল্লার বাড়ির পাশে একটি পরিত্যক্ত সেপটিক ট্যাংকেরভেতর থেকে বস্তাবন্দী লাশ উদ্ধার করা হয়েছে।
এসআই আরও বলেন, গ্রেপ্তারকৃত আসামি একজন সমকামিতা গ্রুপের সক্রিয়সদস্য। তাঁর ফেসবুকে একটি গ্রুপ আছে। এটির মাধ্যমে মেসেঞ্জারে যুবকদের ডেকে এনে ছিনতাইয়ের পর ছেড়ে দেন। অভিযুক্তআসামি নিহত যুবককে অপহরণের পর শ্রীপুরে এক সপ্তাহ যাবৎ ঘুমের ওষুধ খাইয়ে অচেতন করে রাখেন। এরপর গত বছরের২৮ ডিসেম্বর মাওনা বাজার থেকে বস্তা ও রশি কিনে এনে তাঁকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করে লাশ বস্তায় ভরে গর্তে ফেলে রাখেন।হত্যার পর অপহরণকারী এই বাড়িতে চার দিন অবস্থান করেন। এরপর নোয়াখালী জেলার হাতিয়ায় পালিয়ে যান।
এর আগে বুধবার সকালে নোয়াখালী জেলার হাতিয়া উপজেলার তাজুল ইসলাম জামে মসজিদ থেকে আসামি তারকে ওরফেতারেক আহমেদকে (৩২) গ্রেপ্তার করা হয়। তারকে একজন সমকামিতা ও ছিনতাইকারী গ্রুপের সক্রিয় সদস্য বলে জানিয়েছে পুলিশ।
অন্যদিকে নিহত যুবক আমির হোসেন (২৫) নোয়াখালী জেলার বেগমগঞ্জ উপজেলায় তুলাচারা গ্রামের আবু তাহেরের ছেলে।
নিহতের বোন কামরুন্নাহার সাংবাদিকদের বলেন, গত বছরের ২৩ ডিসেম্বর ঢাকার আশকোনা এলাকা থেকে নিখোঁজ হন তাঁরভাই। এরপর কয়েক মাস বিভিন্ন স্থানে খোঁজাখুঁজির পর তাঁর কোনো সন্ধান পাওয়া যায়নি। গত ১৩ এপ্রিল তাঁর ভাই বিল্লালহোসেন বাদী হয়ে ডিএমপির দক্ষিণখান থানায় একটি অপহরণ মামলা দায়ের করেন। এরপর অপহরণকারীকে গ্রেপ্তার করেপুলিশ। তাঁর দেওয়া তথ্য মতো শ্রীপুর থেকে বস্তাবন্দী লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। তিনি বলেন, ‘আমার ভাইকে অপহরণের পরঅজ্ঞাত ব্যক্তি ১০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করে একাধিকবার ফোন করে অপহরণকারী।’
মামলার বাদী নিহতের ভাই বিল্লাল হোসেন বলেন, ‘গ্রেপ্তারকৃত অপহরণকারী আমার ভাইকে অপহরণের পর শ্রীপুর পৌরসভারমাওনা চৌরাস্তা এলাকা নিয়ে একটি বাড়িতে আটকিয়ে রাখে। সে আমার ভাইকে নির্যাতন করে খুন করার পর বস্তাবন্দী গর্তেফেলে দেয়।
ডিএমপির দক্ষিণখান থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মোছা. রেজিয়া খাতুন বলেন, গত ১৩ এপ্রিল নিহতের বড় ভাই বিল্লালহোসেন বাদী হয়ে একটি অপহরণ মামলা দায়ের করেন। এরপর থেকে তথ্য প্রযুক্তির মাধ্যমে অপহরণকারীর বিষয়ে বিস্তারিতজানতে পারি। বুধবার নোয়াখালী জেলার হাতিয়া উপজেলার তাজুল ইসলাম জামে মসজিদ থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করি। গ্রেপ্তারেরপর তার দেওয়া তথ্য মতে গাজীপুরের শ্রীপুরে পৌরসভা এলাকার রহিম মোল্লার বাড়ির পাশে একটি পরিত্যক্ত সেপটিক ট্যাংকেরভেতর থেকে বস্তাবন্দী লাশ উদ্ধার করা হয়েছে।
এসআই আরও বলেন, গ্রেপ্তারকৃত আসামি একজন সমকামিতা গ্রুপের সক্রিয়সদস্য। তাঁর ফেসবুকে একটি গ্রুপ আছে। এটির মাধ্যমে মেসেঞ্জারে যুবকদের ডেকে এনে ছিনতাইয়ের পর ছেড়ে দেন। অভিযুক্তআসামি নিহত যুবককে অপহরণের পর শ্রীপুরে এক সপ্তাহ যাবৎ ঘুমের ওষুধ খাইয়ে অচেতন করে রাখেন। এরপর গত বছরের২৮ ডিসেম্বর মাওনা বাজার থেকে বস্তা ও রশি কিনে এনে তাঁকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করে লাশ বস্তায় ভরে গর্তে ফেলে রাখেন।হত্যার পর অপহরণকারী এই বাড়িতে চার দিন অবস্থান করেন। এরপর নোয়াখালী জেলার হাতিয়ায় পালিয়ে যান।