চলতি মাসের আগামী ২৯ ডিসেম্বর ঢাকায় মহাসমাবেশের ঘোষণা দিয়েছে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ। আজ শুক্রবার ৮ ডিসেম্বর বিষয়টি নিশ্চিত করেন দলটির যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা মহিউদ্দিন রাব্বানী। এর আগে আজ বাদ জুমা এক মিছিলপূর্ব সমাবেশে এ ঘোষণা দেন দলটির মহাসচিব সাজিদুর রহমান।
তিনি বলেন, আমরা দেখতে চাই অতি অল্প সময়ের মধ্যে মামুনুল হকসহ সব আলেম-ওলামাদের মুক্তি দিতে হবে। অন্যথায় ২৯ ডিসেম্বর শুক্রবার সারা দেশ থেকে জনগণ জড় হয়ে মহাসমাবেশ করবে।
এদিকে মাওলানা মামুনুল হকসহ কারাবন্দি আলেমদের মুক্তি, হেফাজতের নামে দায়েরকৃত সব মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার ও শিক্ষা ব্যবস্থা থেকে ফ্রি মিক্সিংসহ ইসলামবিরোধী পাঠ বাতিল এবং হেফাজতে ইসলাম ঘোষিত ১৩ দফা বাস্তবায়নের দাবিতে এই বিক্ষোভ সমাবেশ করে হেফাজতে ইসলাম।
সাজিদুর রহমান আরও বলেন, বাংলাদেশের রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম হওয়া সত্ত্বেও ৯২ ভাগ মুসলমানের দেশের সিলেবাস থেকে পর্যায়ক্রমে ইসলামী ইতিহাস, মুসলিম সংস্কৃতি ও মূল্যবোধ, উদ্দীপনামূলক কবিতা, গল্প ও প্রবন্ধ ইত্যাদি বাদ দেওয়া হয়েছে। অধিকন্তু নতুন কারিকুলামে যৌন শিক্ষাসহ এমন বিষয় সংযুক্ত করা হয়েছে যা আমাদের মতো মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশের জন্য একেবারেই বেমানান।
শিক্ষা ক্ষেত্রে এ পদক্ষেপ আমাদের দেশের পরবর্তী প্রজন্মকে ইসলাম হারা করার জন্য একটি পরিকল্পিত পরিকল্পনা ছাড়া অন্য কিছু নয়। তাই অবিলম্বে জাতীয় শিক্ষা কারিকুলাম থেকে ইসলামের সাথে সাংঘর্ষিক সকল বিষয়াদি বাতিল করার জন্য সরকারের নিকট জোর দাবি জানাচ্ছি।
এদিকে দলটির কেন্দ্রীয় নায়েবে আমির মাহফুজুল হক বলেন, আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে মাওলানা মামুনুল হকসহ সব আলেমকে মুক্তি দিতে হবে। অন্যথায় আগামী ৭ জানুয়ারি নির্বাচনের আগেই হেফাজতে ইসলাম কঠোর কর্মসূচিতে যাবে।
তিনি বলেন, আমরা দেখতে চাই অতি অল্প সময়ের মধ্যে মামুনুল হকসহ সব আলেম-ওলামাদের মুক্তি দিতে হবে। অন্যথায় ২৯ ডিসেম্বর শুক্রবার সারা দেশ থেকে জনগণ জড় হয়ে মহাসমাবেশ করবে।
এদিকে মাওলানা মামুনুল হকসহ কারাবন্দি আলেমদের মুক্তি, হেফাজতের নামে দায়েরকৃত সব মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার ও শিক্ষা ব্যবস্থা থেকে ফ্রি মিক্সিংসহ ইসলামবিরোধী পাঠ বাতিল এবং হেফাজতে ইসলাম ঘোষিত ১৩ দফা বাস্তবায়নের দাবিতে এই বিক্ষোভ সমাবেশ করে হেফাজতে ইসলাম।
সাজিদুর রহমান আরও বলেন, বাংলাদেশের রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম হওয়া সত্ত্বেও ৯২ ভাগ মুসলমানের দেশের সিলেবাস থেকে পর্যায়ক্রমে ইসলামী ইতিহাস, মুসলিম সংস্কৃতি ও মূল্যবোধ, উদ্দীপনামূলক কবিতা, গল্প ও প্রবন্ধ ইত্যাদি বাদ দেওয়া হয়েছে। অধিকন্তু নতুন কারিকুলামে যৌন শিক্ষাসহ এমন বিষয় সংযুক্ত করা হয়েছে যা আমাদের মতো মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশের জন্য একেবারেই বেমানান।
শিক্ষা ক্ষেত্রে এ পদক্ষেপ আমাদের দেশের পরবর্তী প্রজন্মকে ইসলাম হারা করার জন্য একটি পরিকল্পিত পরিকল্পনা ছাড়া অন্য কিছু নয়। তাই অবিলম্বে জাতীয় শিক্ষা কারিকুলাম থেকে ইসলামের সাথে সাংঘর্ষিক সকল বিষয়াদি বাতিল করার জন্য সরকারের নিকট জোর দাবি জানাচ্ছি।
এদিকে দলটির কেন্দ্রীয় নায়েবে আমির মাহফুজুল হক বলেন, আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে মাওলানা মামুনুল হকসহ সব আলেমকে মুক্তি দিতে হবে। অন্যথায় আগামী ৭ জানুয়ারি নির্বাচনের আগেই হেফাজতে ইসলাম কঠোর কর্মসূচিতে যাবে।