গত ২০১১ সালে বিজ্ঞাপনের মডেল হিসেবে তাঁর কাজের শুরু হয়েছিল। এরপর কাজ করেছেন নাটক, চলচ্চিত্র দুই মাধ্যমেই। বলছি মডেল ও অভিনেত্রী অর্চিতা স্পর্শিয়ার কথা। আজ শুক্রবার ৮ ডিসেম্বর এই অভিনেত্রীর জন্মদিন। আর এই বিশেষ দিনেই এক বড় সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তিনি। মরণোত্তর দেহদান করবেন বলে জানিয়েছেন স্পর্শিয়া।
এদিকে বিশেষ এই দিনে স্পর্শিয়া বলেন, আমরা নানাভাবেই মানুষের উপকার করার চেষ্টা করি। এটাও আমার এক ধরনের উপকারের চিন্তা। মৃত্যুর পর আমি আমার দেহ ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে দান করব।
তিনি বলেন, মরণোত্তর দেহ দান প্রসঙ্গে আমি অনেকদিন ধরে পরিকল্পনা করেছি। মৃত্যুর পর আমার শরীরের অঙ্গপ্রতঙ্গ জীবিত রোগীর শরীরে প্রতিস্থাপন হবে, এরপর চিকিৎশাস্ত্রের প্রয়োজনে ব্যবহার করা হবে। এতে অন্য কোনো মানুষের উপকার হবে। ইতোমধ্যে বিষয়টি নিয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ কর্তৃপক্ষের সঙ্গে চূড়ান্ত আলাপ করেছি। তাই মৃত্যুর পরে দাফন নয়, কলেজ সংশ্লিষ্টরা আমার মরদেহ নিয়ে যাবে ঢাকা মেডিকেলে।
স্পর্শিয়া বলেন, এই দানের মধ্যে রয়েছে অন্যের উপকার করার ইচ্ছা এবং চিকিৎসা বিজ্ঞানে খানিকটা সহযোগিতা করা। আমার কারণে যদি আরেকজন মানুষ বেঁচে থাকে, তাতে তো আমার ক্ষতি নেই। মানবিকতাবোধ যদি আমাদের মতো শিল্পীদের মধ্যে না থাকে তাহলে সাধারণ মানুষ কী শিখবে? আমার এই সিদ্ধান্ত বা ঘোষণার ফলে যদি সাধারণ মানুষ দেহদানে অনুপ্রেরণা পায়, সেটাও আমার সার্থকতা।
এদিকে বিশেষ এই দিনে স্পর্শিয়া বলেন, আমরা নানাভাবেই মানুষের উপকার করার চেষ্টা করি। এটাও আমার এক ধরনের উপকারের চিন্তা। মৃত্যুর পর আমি আমার দেহ ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে দান করব।
তিনি বলেন, মরণোত্তর দেহ দান প্রসঙ্গে আমি অনেকদিন ধরে পরিকল্পনা করেছি। মৃত্যুর পর আমার শরীরের অঙ্গপ্রতঙ্গ জীবিত রোগীর শরীরে প্রতিস্থাপন হবে, এরপর চিকিৎশাস্ত্রের প্রয়োজনে ব্যবহার করা হবে। এতে অন্য কোনো মানুষের উপকার হবে। ইতোমধ্যে বিষয়টি নিয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ কর্তৃপক্ষের সঙ্গে চূড়ান্ত আলাপ করেছি। তাই মৃত্যুর পরে দাফন নয়, কলেজ সংশ্লিষ্টরা আমার মরদেহ নিয়ে যাবে ঢাকা মেডিকেলে।
স্পর্শিয়া বলেন, এই দানের মধ্যে রয়েছে অন্যের উপকার করার ইচ্ছা এবং চিকিৎসা বিজ্ঞানে খানিকটা সহযোগিতা করা। আমার কারণে যদি আরেকজন মানুষ বেঁচে থাকে, তাতে তো আমার ক্ষতি নেই। মানবিকতাবোধ যদি আমাদের মতো শিল্পীদের মধ্যে না থাকে তাহলে সাধারণ মানুষ কী শিখবে? আমার এই সিদ্ধান্ত বা ঘোষণার ফলে যদি সাধারণ মানুষ দেহদানে অনুপ্রেরণা পায়, সেটাও আমার সার্থকতা।