ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র ও ঢাকা-৬ আসনের আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী সাঈদ খোকনের বর্তমানে বার্ষিক আয় ১১ কোটি ৫৩ লাখ ৪৬ হাজার ৫৬ টাকা। এ হিসাবে তার মাসে আয় প্রায় কোটি টাকা। আট বছর আগে তার বার্ষিক আয় ছিল ৪১ লাখ ৭৪ হাজার ৭৮০ টাকা। যেটা মাসে হিসাব করলে দাঁড়ায় সাড়ে ৩ লাখের কিছুটা কম। ৮ বছরের ব্যবধানে তার আয় বেড়েছে ২৮ গুণের মতো।
ঢাকা-৫ আসনে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার সময় দাখিলকৃত হলফনামা এবং ২০১৫ সালে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে মেয়র পদে নির্বাচনের সময়ে জমা দেওয়া হলফনামা তুলনামূলক পর্যালোচনা করে এ তথ্য পাওয়া গেছে।
বর্তমানে আয়ের উৎস হিসেবে তিনি উল্লেখ করেছেন, বাড়ি ভাড়া থেকে বছরে ৬ কোটি ৪০ লাখ ৩৮ হাজার ৫৬ টাকা, ব্যবসা থেকে ২১ লাখ ৫০ হাজার, কোম্পানির পরিচালক হিসেবে ২ লাখ ৮ হাজার, অন্যান্য খাত (বন্ড) থেকে ৪ কোটি ৮৯ লাখ ৫০ হাজার টাকা আয় হয়েছে। এ হিসাবে তার মাসে আয় হয়েছে ৯৬ লাখ ১২ হাজার টাকা।
২০১৫ সালে তার আয় ছিল বাড়ি ভাড়া থেকে ৩২ লাখ ৩৪ হাজার ১৫০ টাকা, ব্যবসা থেকে ৮ লাখ ৩২ হাজার ৬৩০ টাকা এবং কোম্পানির পরিচালক হিসেবে ১ লাখ ৮ হাজার টাকা। ওই সময় তার মাসে আয় ছিল ৩ লাখ ৪৮ হাজার টাকা।
সাঈদ খোকন ও তার স্ত্রীর স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদের বর্তমান মূল্য ৩৫২ কোটি ৬৭ লাখ ৭২ হাজার ৫৭১ টাকা। এর মধ্যে সাঈদ খোকনের অস্থাবর সম্পদের মূল্য ৭৭ কোটি ৯২ লাখ ৮৭ হাজার ১৩১ টাকা এবং স্ত্রীর অস্থাবর সম্পদের মূল্য ৮৫ কোটি ৩ লাখ ৮৬ হাজার ৪৪০ টাকা। সাঈদ খোকনের স্থাবর সম্পদের মূল্য ৭৪ কোটি ৭০ লাখ ৯৯ হাজার টাকা এবং স্ত্রীর স্থাবর সম্পদের মূল্য ১১৫ কোটি টাকা।
২০১৫ সালে সাঈদ ও তার স্ত্রীর স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদের মূল্য ছিল ৪৯ কোটি ৯৩ লাখ ৬৪ হাজার ৩৭১ টাকা। এর মধ্যে সাঈদ খোকনের অস্থাবর সম্পদের মূল্য ২০ কোটি ৬৭ লাখ ৬৫ হাজার ২১৬ টাকা এবং স্ত্রীর অস্থাবর সম্পদের মূল্য ২ কোটি ১২ লাখ ২০ হাজার ১৫৫ টাকা। সাঈদ খোকনের স্থাবর সম্পদের মূল্য ২৬ কোটি ৯১ লাখ ৭৯ হাজার টাকা এবং স্ত্রীর স্থাবর সম্পদের মূল্য ২২ লাখ টাকা।
অস্থাবর সম্পদের মধ্যে বর্তমানে তার কাছে নগদ আড়াই কোটি টাকা রয়েছে। আট বছর আগে ছিল ১ কোটি ১০ লাখ ৪৬ হাজার ৫৭৮ টাকা। অর্থাৎ আট বছরে নগদ টাকা বেড়েছে ১ কোটি ৩৯ লাখ ৫৩ হাজার ৪২২ টাকা।
বর্তমানে তার কাছে ৬৫ কোটি ১৬ লাখ ৫০ হাজার ৪০২ টাকার শেয়ার বিনিয়োগ রয়েছে। ৮ বছর আগে শেয়ার ছিল ১৯ কেটি ১৮ লাখ ৯০ হাজার ৯৭৫ টাকার। আট বছরে ৪৫ কোটি ৯৭ লাখ ৬১ হাজার ৪২৭ টাকার শেয়ার বিনিয়োগ বেড়েছে তার।
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের সাবেক এই মেয়রের ২ কোটি ১৮ লাখ টাকার বাস, ট্রাক, মোটরগাড়ি ও মোটরসাইকেল রয়েছে। আট বছর আগে ছিল ৩৮ লাখ টাকা। ৮ বছর আগে তার কাছে কোনও স্বর্ণ না থাকলেও এখন ১৫ লাখ টাকার স্বর্ণ রয়েছে। এছাড়া ৫০ লাখ টাকার আসবাবপত্র রয়েছে। যদিও এটা ২০১৫ সালের হলফনামায় উল্লেখ করা হয়েছিল উপহার হিসেবে।
অন্যান্য ব্যবসার মূলধন ৩ কোটি ৫ লাখ ৭ হাজার ৭২৯ টাকা। ৮ বছর আগে ছিল ৩৪ লাখ ৪ হাজার ৪৮৭ টাকা।
বাড়ি ও দোকান ভাড়া বাবদ বর্তমান আয় ৬ কোটি ৪০ লাখ ৩৮ হাজার ৫৬ টাকা। ৮ বছর আগে এ খাতে আয় ছিল ৩২ লাখ ৩৪ হাজার ১৫০ টাকা। অর্থাৎ আট বছরে বাড়ি ও দোকান ভাড়া বাবদ তার আয় বেড়েছে ৬ কোটি ৮ লাখ ৩ হাজার ৯০৬ টাকা।
সম্পদ বৃদ্ধির পাশাপাশি কমেছে তার দায়দেনা। ৮ বছর আগে সাঈদ খোকনের দেনা ছিল ১৯ কোটি ২৭ লাখ ৭৭ হাজার টাকা। বর্তমানে দায় ৯ কোটি ৮৫ লাখ ৮৬ হাজার ৬৬৪ টাকা।
ঢাকা-৫ আসনে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার সময় দাখিলকৃত হলফনামা এবং ২০১৫ সালে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে মেয়র পদে নির্বাচনের সময়ে জমা দেওয়া হলফনামা তুলনামূলক পর্যালোচনা করে এ তথ্য পাওয়া গেছে।
বর্তমানে আয়ের উৎস হিসেবে তিনি উল্লেখ করেছেন, বাড়ি ভাড়া থেকে বছরে ৬ কোটি ৪০ লাখ ৩৮ হাজার ৫৬ টাকা, ব্যবসা থেকে ২১ লাখ ৫০ হাজার, কোম্পানির পরিচালক হিসেবে ২ লাখ ৮ হাজার, অন্যান্য খাত (বন্ড) থেকে ৪ কোটি ৮৯ লাখ ৫০ হাজার টাকা আয় হয়েছে। এ হিসাবে তার মাসে আয় হয়েছে ৯৬ লাখ ১২ হাজার টাকা।
২০১৫ সালে তার আয় ছিল বাড়ি ভাড়া থেকে ৩২ লাখ ৩৪ হাজার ১৫০ টাকা, ব্যবসা থেকে ৮ লাখ ৩২ হাজার ৬৩০ টাকা এবং কোম্পানির পরিচালক হিসেবে ১ লাখ ৮ হাজার টাকা। ওই সময় তার মাসে আয় ছিল ৩ লাখ ৪৮ হাজার টাকা।
সাঈদ খোকন ও তার স্ত্রীর স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদের বর্তমান মূল্য ৩৫২ কোটি ৬৭ লাখ ৭২ হাজার ৫৭১ টাকা। এর মধ্যে সাঈদ খোকনের অস্থাবর সম্পদের মূল্য ৭৭ কোটি ৯২ লাখ ৮৭ হাজার ১৩১ টাকা এবং স্ত্রীর অস্থাবর সম্পদের মূল্য ৮৫ কোটি ৩ লাখ ৮৬ হাজার ৪৪০ টাকা। সাঈদ খোকনের স্থাবর সম্পদের মূল্য ৭৪ কোটি ৭০ লাখ ৯৯ হাজার টাকা এবং স্ত্রীর স্থাবর সম্পদের মূল্য ১১৫ কোটি টাকা।
২০১৫ সালে সাঈদ ও তার স্ত্রীর স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদের মূল্য ছিল ৪৯ কোটি ৯৩ লাখ ৬৪ হাজার ৩৭১ টাকা। এর মধ্যে সাঈদ খোকনের অস্থাবর সম্পদের মূল্য ২০ কোটি ৬৭ লাখ ৬৫ হাজার ২১৬ টাকা এবং স্ত্রীর অস্থাবর সম্পদের মূল্য ২ কোটি ১২ লাখ ২০ হাজার ১৫৫ টাকা। সাঈদ খোকনের স্থাবর সম্পদের মূল্য ২৬ কোটি ৯১ লাখ ৭৯ হাজার টাকা এবং স্ত্রীর স্থাবর সম্পদের মূল্য ২২ লাখ টাকা।
অস্থাবর সম্পদের মধ্যে বর্তমানে তার কাছে নগদ আড়াই কোটি টাকা রয়েছে। আট বছর আগে ছিল ১ কোটি ১০ লাখ ৪৬ হাজার ৫৭৮ টাকা। অর্থাৎ আট বছরে নগদ টাকা বেড়েছে ১ কোটি ৩৯ লাখ ৫৩ হাজার ৪২২ টাকা।
বর্তমানে তার কাছে ৬৫ কোটি ১৬ লাখ ৫০ হাজার ৪০২ টাকার শেয়ার বিনিয়োগ রয়েছে। ৮ বছর আগে শেয়ার ছিল ১৯ কেটি ১৮ লাখ ৯০ হাজার ৯৭৫ টাকার। আট বছরে ৪৫ কোটি ৯৭ লাখ ৬১ হাজার ৪২৭ টাকার শেয়ার বিনিয়োগ বেড়েছে তার।
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের সাবেক এই মেয়রের ২ কোটি ১৮ লাখ টাকার বাস, ট্রাক, মোটরগাড়ি ও মোটরসাইকেল রয়েছে। আট বছর আগে ছিল ৩৮ লাখ টাকা। ৮ বছর আগে তার কাছে কোনও স্বর্ণ না থাকলেও এখন ১৫ লাখ টাকার স্বর্ণ রয়েছে। এছাড়া ৫০ লাখ টাকার আসবাবপত্র রয়েছে। যদিও এটা ২০১৫ সালের হলফনামায় উল্লেখ করা হয়েছিল উপহার হিসেবে।
অন্যান্য ব্যবসার মূলধন ৩ কোটি ৫ লাখ ৭ হাজার ৭২৯ টাকা। ৮ বছর আগে ছিল ৩৪ লাখ ৪ হাজার ৪৮৭ টাকা।
বাড়ি ও দোকান ভাড়া বাবদ বর্তমান আয় ৬ কোটি ৪০ লাখ ৩৮ হাজার ৫৬ টাকা। ৮ বছর আগে এ খাতে আয় ছিল ৩২ লাখ ৩৪ হাজার ১৫০ টাকা। অর্থাৎ আট বছরে বাড়ি ও দোকান ভাড়া বাবদ তার আয় বেড়েছে ৬ কোটি ৮ লাখ ৩ হাজার ৯০৬ টাকা।
সম্পদ বৃদ্ধির পাশাপাশি কমেছে তার দায়দেনা। ৮ বছর আগে সাঈদ খোকনের দেনা ছিল ১৯ কোটি ২৭ লাখ ৭৭ হাজার টাকা। বর্তমানে দায় ৯ কোটি ৮৫ লাখ ৮৬ হাজার ৬৬৪ টাকা।