আজ ভোরে নোয়াখালীর কবিরহাটের চাপরাশিরহাট পশ্চিম বাজারে দুটি স্বর্ণের দোকানে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ সময় ডাকাত দল শহীদ উল্যাহ (৫০) নামের এক নৈশপ্রহরীকে হত্যা করে ৩ কোটি টাকার স্বর্ণ লুট করে নিয়ে যায়। শুক্রবার ৮ ডিসেম্বর ভোরে উপজেলার চাপরাশিরহাট ইউনিয়নের চাপরাশিরহাট পশ্চিম বাজারে এ ঘটনা ঘটে।
এদিকে নিহত শহীদ উল্যাহ ধানশালিক ইউনিয়নের চর গুল্লাখালী গ্রামের আব্দুল হকের ছেলে। ভুক্তভোগী ব্যবসায়ী মা-মনি জুয়েলার্সের মালিক মিন্টু চন্দ্র নাথ জানান, শুক্রবার ভোরে ৪০-৫০ জনের একদল ডাকাত পিকআপ ভ্যান নিয়ে চাপরাশিরহাট বাজারে ডাকাতি করতে আসে।
ওই সময় তারা নূর জুয়েলার্স, মা-মনি জুয়েলার্স গ্রিল কেটে ডাকাতি করে। ডাকাত দল মা-মনি জুয়েলার্সের স্বর্ণের লকার গ্যাস সিলিন্ডার ব্যবহার করে কেটে ২৫০ ভরি স্বর্ণ, ১৫০ ভরি রুপা ও নগদ আড়াই লক্ষ টাকা লুট করে নিয়ে যায়।
এদিকে মেসার্স নূর জুয়েলার্সের মালিক নুর আলম জানান, একই সময়ে নূর জুয়েলার্স থেকে ৭ ভরি স্বর্ণ, ২৫০ ভরি রুপা লুট করে নিয়ে যায়। জানা যায়, শরীফ ক্লথ স্টোরের মালিক চলে যাওয়ার সময় ডাকাত দল তার থেকে নগদ অর্থ লুট করে নিয়ে যায়।
স্থানীয় বাসিন্দা আশ্রাফ হোসেন রবেন্স জানায়, ডাকাতির সময় বিষয়টি টের পেয়ে ডাকাতদের প্রতিহত করতে চেষ্টা করেন নৈশপ্রহরী শহীদ উল্যাহ। ডাকাত দল তাকে মাথায় আঘাত করলে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে তার মৃত্যু হয়।
এদিকে কবিরহাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রফিকুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেন। তিনি জানান, ডাকাত দল নৈশপ্রহরীকে মাথায় আঘাত করে। পরে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে তার মৃত্যু হয়। পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করেছে।
এ সময় অপর এক প্রশ্নের জবাবে ওসি রফিকুল ইসলাম স্থানীয়দের বরাত দিয়ে বলেন, ডাকাত দল ডাকাতি করার সময় নোয়াখালীর আঞ্চলিক ভাষায় কথা বলে। তাদের ডাকাত দলে এক ইউপি সদস্যও ছিল বলে ধারণা করা হচ্ছে।
এদিকে নিহত শহীদ উল্যাহ ধানশালিক ইউনিয়নের চর গুল্লাখালী গ্রামের আব্দুল হকের ছেলে। ভুক্তভোগী ব্যবসায়ী মা-মনি জুয়েলার্সের মালিক মিন্টু চন্দ্র নাথ জানান, শুক্রবার ভোরে ৪০-৫০ জনের একদল ডাকাত পিকআপ ভ্যান নিয়ে চাপরাশিরহাট বাজারে ডাকাতি করতে আসে।
ওই সময় তারা নূর জুয়েলার্স, মা-মনি জুয়েলার্স গ্রিল কেটে ডাকাতি করে। ডাকাত দল মা-মনি জুয়েলার্সের স্বর্ণের লকার গ্যাস সিলিন্ডার ব্যবহার করে কেটে ২৫০ ভরি স্বর্ণ, ১৫০ ভরি রুপা ও নগদ আড়াই লক্ষ টাকা লুট করে নিয়ে যায়।
এদিকে মেসার্স নূর জুয়েলার্সের মালিক নুর আলম জানান, একই সময়ে নূর জুয়েলার্স থেকে ৭ ভরি স্বর্ণ, ২৫০ ভরি রুপা লুট করে নিয়ে যায়। জানা যায়, শরীফ ক্লথ স্টোরের মালিক চলে যাওয়ার সময় ডাকাত দল তার থেকে নগদ অর্থ লুট করে নিয়ে যায়।
স্থানীয় বাসিন্দা আশ্রাফ হোসেন রবেন্স জানায়, ডাকাতির সময় বিষয়টি টের পেয়ে ডাকাতদের প্রতিহত করতে চেষ্টা করেন নৈশপ্রহরী শহীদ উল্যাহ। ডাকাত দল তাকে মাথায় আঘাত করলে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে তার মৃত্যু হয়।
এদিকে কবিরহাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রফিকুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেন। তিনি জানান, ডাকাত দল নৈশপ্রহরীকে মাথায় আঘাত করে। পরে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে তার মৃত্যু হয়। পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করেছে।
এ সময় অপর এক প্রশ্নের জবাবে ওসি রফিকুল ইসলাম স্থানীয়দের বরাত দিয়ে বলেন, ডাকাত দল ডাকাতি করার সময় নোয়াখালীর আঞ্চলিক ভাষায় কথা বলে। তাদের ডাকাত দলে এক ইউপি সদস্যও ছিল বলে ধারণা করা হচ্ছে।