আগামী কোপা আমেরিকায় আরও একবার নিজেদের পুরোনো শত্রুর মুখোমুখি হচ্ছেন লিওনেল মেসি। ২০১৬ কোপা আমেরিকার ফাইনালে টাইব্রেকারে চিলির বিপক্ষে পেনাল্টি মিস করে অঝোরে কেঁদেছিলেন মেসি। এর ঠিক আগের বছরেও এই চিলির বিপক্ষেই ফাইনালে হেরেছিলেন তিনি। চিলির ফুটবলে সেই স্বর্ণালী সময় না থাকলেও এখন পর্যন্ত বেশ সমীহ জাগানো এক দল তারা।
আগামী ২০২৪ কোপা আমেরিকার সূচিতে গ্রুপ অব ডেথে দেখা যাবে আর্জেন্টিনাকে। ‘এ’ গ্রুপে তাদের প্রতিপক্ষ পেরু, চিলি এবং কনকাকাফ বাছাইপর্ব পেরিয়ে আসা একটি দল। সম্ভাব্য সেই প্রতিপক্ষ হতে পারে কানাডা কিংবা ত্রিনিদাদ এন্ড টোবাগো। ৪৮তম এই আসরের শুরুর ম্যাচেই কেবল সহজ প্রতিপক্ষ পেতে পারে আর্জেন্টিনা।
টুর্নামেন্টের উদ্বোধনী ম্যাচে ২০ জুন তারা কানাডা বা ত্রিনিদাদ এন্ড টোবাগোর মুখোমুখি হবে। কানাডা অবশ্য কনকাকাফ অঞ্চলে বেশ শক্তিশালী এক দল। ২০২২ বিশ্বকাপেও অংশ নিয়েছে তারা। আছে র্যাঙ্কিংয়ের ৪৮তম স্থানে। বিশ্বচ্যাম্পিয়নদের পরের ম্যাচ ২৫ জুন মঙ্গলবার।
নিউজার্সির ইস্ট রাদারফোর্ডে অবস্থিত বিখ্যাত মেটলাইফ স্টেডিয়ামে চিলির বিপক্ষে খেলবে তারা। আর শেষ ম্যাচ হবে ২৯ জুন শনিবার। মায়ামির হার্ড রক স্টেডিয়ামে র্যাঙ্কিংয়ের ২৬-এ থাকা পেরু। ‘এ’ গ্রুপ থেকে চ্যাম্পিয়ন হতে পারলে আর্জেন্টিনা কোয়ার্টার ফাইনাল খেলবে ৪ জুলাই।
হিউস্টনে তাদের প্রতিপক্ষ হবে ‘বি’ গ্রুপের রানারআপ দলটি। আর রানারআপ হয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে গেলে তাদের খেলা হবে ৫ জুলাই। প্রতিপক্ষ ‘বি’ গ্রুপের চ্যাম্পিয়ন। ‘বি’ গ্রুপে আছে মেক্সিকো, ইকুয়েডর, ভেনিজুয়েলা এবং জ্যামাইকা। শক্তিমত্তার বিচারে মেক্সিকো বা ইকুয়েডরের মুখোমুখি হতে আর্জেন্টিনা।
দুই দলের বিপক্ষেই সাম্প্রতিক সময়ে একাধিক সুখস্মৃতি আছে মেসিবাহিনীর। তাই কোয়ার্টার ফাইনালেই বরং কিছুটা চাপমুক্ত থাকতে পারেন আলবিসেলেস্তে ভক্তরা। আর কোয়ার্টারের বাঁধা পেরুতে পারলে আর্জেন্টিনার সেমিফাইনাল হবে জুলাইয়ের ৯ তারিখ। নিউজার্সির মেটলাইফ স্টেডিয়ামে সেদিন দেখা যাবে মেসিদের।
আগামী ২০২৪ কোপা আমেরিকার সূচিতে গ্রুপ অব ডেথে দেখা যাবে আর্জেন্টিনাকে। ‘এ’ গ্রুপে তাদের প্রতিপক্ষ পেরু, চিলি এবং কনকাকাফ বাছাইপর্ব পেরিয়ে আসা একটি দল। সম্ভাব্য সেই প্রতিপক্ষ হতে পারে কানাডা কিংবা ত্রিনিদাদ এন্ড টোবাগো। ৪৮তম এই আসরের শুরুর ম্যাচেই কেবল সহজ প্রতিপক্ষ পেতে পারে আর্জেন্টিনা।
টুর্নামেন্টের উদ্বোধনী ম্যাচে ২০ জুন তারা কানাডা বা ত্রিনিদাদ এন্ড টোবাগোর মুখোমুখি হবে। কানাডা অবশ্য কনকাকাফ অঞ্চলে বেশ শক্তিশালী এক দল। ২০২২ বিশ্বকাপেও অংশ নিয়েছে তারা। আছে র্যাঙ্কিংয়ের ৪৮তম স্থানে। বিশ্বচ্যাম্পিয়নদের পরের ম্যাচ ২৫ জুন মঙ্গলবার।
নিউজার্সির ইস্ট রাদারফোর্ডে অবস্থিত বিখ্যাত মেটলাইফ স্টেডিয়ামে চিলির বিপক্ষে খেলবে তারা। আর শেষ ম্যাচ হবে ২৯ জুন শনিবার। মায়ামির হার্ড রক স্টেডিয়ামে র্যাঙ্কিংয়ের ২৬-এ থাকা পেরু। ‘এ’ গ্রুপ থেকে চ্যাম্পিয়ন হতে পারলে আর্জেন্টিনা কোয়ার্টার ফাইনাল খেলবে ৪ জুলাই।
হিউস্টনে তাদের প্রতিপক্ষ হবে ‘বি’ গ্রুপের রানারআপ দলটি। আর রানারআপ হয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে গেলে তাদের খেলা হবে ৫ জুলাই। প্রতিপক্ষ ‘বি’ গ্রুপের চ্যাম্পিয়ন। ‘বি’ গ্রুপে আছে মেক্সিকো, ইকুয়েডর, ভেনিজুয়েলা এবং জ্যামাইকা। শক্তিমত্তার বিচারে মেক্সিকো বা ইকুয়েডরের মুখোমুখি হতে আর্জেন্টিনা।
দুই দলের বিপক্ষেই সাম্প্রতিক সময়ে একাধিক সুখস্মৃতি আছে মেসিবাহিনীর। তাই কোয়ার্টার ফাইনালেই বরং কিছুটা চাপমুক্ত থাকতে পারেন আলবিসেলেস্তে ভক্তরা। আর কোয়ার্টারের বাঁধা পেরুতে পারলে আর্জেন্টিনার সেমিফাইনাল হবে জুলাইয়ের ৯ তারিখ। নিউজার্সির মেটলাইফ স্টেডিয়ামে সেদিন দেখা যাবে মেসিদের।