রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন বলেছেন, সরকার সবসময় আইনের শাসনে বিশ্বাসী। বাংলাদেশের বিচার বিভাগের স্বাধীনতা নিশ্চিত করা হয়েছে। বিচার বিভাগের স্বাধীনতা নির্ভর করে আইনজীবি ও বিচারকদের সমন্বয় সাধনের উপর। বুধবার (১৭ মে) বিকেলে পাবনা জেলা ও দায়রা জজ আদালত মিলনায়তনে আইনজীবিদের সাথে মতবিনিময়কালে এ কথা বলেন তিনি।
রাষ্ট্রপতি বলেন, আইনজীবি ও বিচারকদের মধ্যে যদি সুসম্পর্ক বহাল থাকে তাহলে আইনের শাসন ও সুশাসন নিশ্চিত হয়। এখনও গর্ব করে বলা যায় আমাদের বিচারকরা অনেকাংশে দুর্নীতিমুক্ত। বিচারকরা দুর্নীতিমুক্ত থাকলেই সমাজের সকল স্তরে দুর্নীতিকে এড়িয়ে যাওয়া যায়। দুর্নীতি যেখানে সমাজকে কলুষিত করে, সেখানে আইনের শাসনেই নিশ্চিত করা যায় দুর্নীতিমুক্ত সমাজ ব্যবস্থা।
তিনি বলেন, আইন প্রবর্তিত হয় সাধারণ জনমানুষের কল্যাণের জন্য। সরকার সুশাসন নিশ্চিত করতে চায়। সরকারের সুশাসন নিশ্চিত করার পথে আইনজীবিরা তাদের উপর অর্পিত দায়িত্ব ও ভূমিকা সুচারুরুপে পালন করবেন বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন রাষ্ট্রপতি।
এর আগে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন রাষ্ট্রপতি আদালত চত্বরে পৌঁছার পর তাকে স্বাগত জানান জেলা সিনিয়র দায়রা জজ বেগম শামীম আহম্মেদ। পরে জেলা দায়রা ও জজ আদালতে জাদুঘর, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ম্যুরাল ও বঙ্গবন্ধু কর্নার উদ্বোধন করেন। এ সময় জেলার বিভিন্ন আদালতে কর্মরত বিচারকদের সাথে তিনি পরিচিত হন।
পরে রাষ্ট্রপতি বীরমুক্তিযোদ্ধা মো. সাহাবুদ্দিন চুপ্পু বিনোদন পার্ক পরিদর্শণ করেন তিনি।
রাষ্ট্রপতি বলেন, আইনজীবি ও বিচারকদের মধ্যে যদি সুসম্পর্ক বহাল থাকে তাহলে আইনের শাসন ও সুশাসন নিশ্চিত হয়। এখনও গর্ব করে বলা যায় আমাদের বিচারকরা অনেকাংশে দুর্নীতিমুক্ত। বিচারকরা দুর্নীতিমুক্ত থাকলেই সমাজের সকল স্তরে দুর্নীতিকে এড়িয়ে যাওয়া যায়। দুর্নীতি যেখানে সমাজকে কলুষিত করে, সেখানে আইনের শাসনেই নিশ্চিত করা যায় দুর্নীতিমুক্ত সমাজ ব্যবস্থা।
তিনি বলেন, আইন প্রবর্তিত হয় সাধারণ জনমানুষের কল্যাণের জন্য। সরকার সুশাসন নিশ্চিত করতে চায়। সরকারের সুশাসন নিশ্চিত করার পথে আইনজীবিরা তাদের উপর অর্পিত দায়িত্ব ও ভূমিকা সুচারুরুপে পালন করবেন বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন রাষ্ট্রপতি।
এর আগে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন রাষ্ট্রপতি আদালত চত্বরে পৌঁছার পর তাকে স্বাগত জানান জেলা সিনিয়র দায়রা জজ বেগম শামীম আহম্মেদ। পরে জেলা দায়রা ও জজ আদালতে জাদুঘর, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ম্যুরাল ও বঙ্গবন্ধু কর্নার উদ্বোধন করেন। এ সময় জেলার বিভিন্ন আদালতে কর্মরত বিচারকদের সাথে তিনি পরিচিত হন।
পরে রাষ্ট্রপতি বীরমুক্তিযোদ্ধা মো. সাহাবুদ্দিন চুপ্পু বিনোদন পার্ক পরিদর্শণ করেন তিনি।