তিনি কঠোর হাতে নিয়ন্ত্রণ করেন দেশ, যার ভয়ে জনমনে থাকে ব্যাপক আতঙ্ক। উত্তর কোরিয়ায় যার মূর্তির ছায়া মাড়ানোও ‘অপরাধ’, উত্তর কোরিয়ার শাসক সেই কিম জং উন কি না ভেঙে পড়লেন কান্নায়! বক্তব্য দিতে গিয়ে বারবার ধরে আসছে গলা, রুমাল দিয়ে চোখ মুছছেন- কিমের এমনই এক ভিডিও ভাইরাল হয়েছে সামাজিক মাধ্যমে।
বুধবার ৬ ডিসেম্বর এ খবর জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি। প্রতিবেদনে বলা হয়, ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে আগেবপ্রবণ হয়ে চোখ মুছতে দেখা যায় কিম জং উনকে। এসময় তিনি দেশের ক্রমহ্রাসমান জন্মহার মোকাবিলায় প্রচেষ্টা এবং নারীদের আরও সন্তান ধারণের আহ্বান জানান।
এ সময় শ্রোতাদের মধ্যেও অনেককে কাঁদতে দেখা যায়। বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, রোববার (৩ ডিসেম্বর) পিয়ংইয়ংয়ে জাতীয় মাতৃ দিবসের অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখতে গিয়ে কিম বলেন, সন্তান লালন-পালন করা গৃহস্থলি কাজের অংশ। মায়েদের উচিত আরও অধিক সন্তান নেয়া।
এদিকে জাতি গঠনে মায়েদের অবদানের কথা তুলে ধরে তাদের ধন্যবাদ জানান কিম। বলেন, রাষ্ট্রীয় কাজে অনেক ব্যস্ত থাকতে হয় এবং অনেক কঠিন সময় পার করতে হয়। তবে আমি সব সময় মায়েদের কথা চিন্তা করি।
জাতিসংঘের জনসংস্থা বিষয়ক সংস্থা চলতি বছরের এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, উত্তর কোরিয়ায় জন্মগ্রহণের হার ১.৮ শতাংশ, যা গত কয়েক দশকের তুলনায় অনেক কম। তবে উত্তর কোরিয়ার পার্শ্ববর্তী দেশগুলোতে জন্মহার অনেক ভালো।
বুধবার ৬ ডিসেম্বর এ খবর জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি। প্রতিবেদনে বলা হয়, ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে আগেবপ্রবণ হয়ে চোখ মুছতে দেখা যায় কিম জং উনকে। এসময় তিনি দেশের ক্রমহ্রাসমান জন্মহার মোকাবিলায় প্রচেষ্টা এবং নারীদের আরও সন্তান ধারণের আহ্বান জানান।
এ সময় শ্রোতাদের মধ্যেও অনেককে কাঁদতে দেখা যায়। বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, রোববার (৩ ডিসেম্বর) পিয়ংইয়ংয়ে জাতীয় মাতৃ দিবসের অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখতে গিয়ে কিম বলেন, সন্তান লালন-পালন করা গৃহস্থলি কাজের অংশ। মায়েদের উচিত আরও অধিক সন্তান নেয়া।
এদিকে জাতি গঠনে মায়েদের অবদানের কথা তুলে ধরে তাদের ধন্যবাদ জানান কিম। বলেন, রাষ্ট্রীয় কাজে অনেক ব্যস্ত থাকতে হয় এবং অনেক কঠিন সময় পার করতে হয়। তবে আমি সব সময় মায়েদের কথা চিন্তা করি।
জাতিসংঘের জনসংস্থা বিষয়ক সংস্থা চলতি বছরের এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, উত্তর কোরিয়ায় জন্মগ্রহণের হার ১.৮ শতাংশ, যা গত কয়েক দশকের তুলনায় অনেক কম। তবে উত্তর কোরিয়ার পার্শ্ববর্তী দেশগুলোতে জন্মহার অনেক ভালো।