আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, মানবাধিকার দিবসে বিএনপি-জামায়াত সারাদেশে বিশৃঙ্খলা করার ষড়যন্ত্র করছে। জননস্পৃক্ততার অভাবে আন্দোলনে ব্যর্থ হয়ে তারা এখন নাশকতা করে সেই আন্দোলনকে এগিয়ে নিতে চায়। আজ বুধবার দুপুরে ধানমন্ডিস্থ আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা’র রাজনৈতিক কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন সেতুমন্ত্রী।
তিনি বলেন, মানবাধিকার দিবসে সারা দেশে সহিংসতার পরিকল্পনা করছে বিএনপি ও জামায়াত। নতুন করে জামায়াতকে সাথে নিয়ে এ পরিকল্পনা করছে তারা। কিন্তু তাদের পরিকল্পনা ফাঁস হয়ে গেছে।
সেতুমন্ত্রী বলেন, ‘বিএনপি ভুলের রাজনীতি করে নিজেদের আরও পিছিয়ে দিয়েছে। আমরা চাই, জাতীয় পার্টি শক্তিশালী বিরোধী দল হোক। সন্ধ্যায় জাতীয় পার্টির সাথে আলোচনা করবে আওয়ামী লীগ। এর পরেই আসন এবং প্রতীক বরাদ্দ নিয়ে সিদ্ধান্ত হবে।’ নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু হবে জানিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘নির্বাচন কমিশনকে সহায়তা করার কাজটি বর্তমান সরকার করে যাচ্ছে। গণতন্ত্র ও সংবিধান রক্ষার জন্যই এ নির্বাচন আমরা করছি। নির্বাচন অবশ্যই অবাধ ও সুষ্ঠু হবে।’
নির্বাচন কমিশনের স্বাধীনতা নিয়ে তিনি বলেন, এখন নির্বাচন কমিশনের অর্থনৈতিক ও প্রশাসনিক ব্যাপারে ভূমিকা থাকবে। এখানে সরকারের কোনো হস্তক্ষেপ নেই। এখন সরকার শুধু একটি রুটিন দায়িত্ব পালন করবে। সরকারের কাজ হচ্ছে একটি সুন্দর, সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানে নির্বাচন কমিশনকে সহযোগিতা করা। আমরা সেটা করে যাচ্ছি। ১০ ডিসেম্বর আওয়ামী লীগ সমাবেশ করছে না জানিয়ে কাদের বলেন, যেহেতু নির্বাচন কমিশন মানবাধিকার দিবসে সমাবেশ করার অনুমতি দিতে অপারগতা প্রকাশ করেছে, সেহেতু আমরা সমাবেশ করব না। তবে দিবসটি ঘিরে আওয়ামী লীগের ঘরোয়া কর্মসূচি থাকবে।
বিএনপি অফিসে তালা প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, তারা নিজেরাই তালা লাগিয়েছে। সাহস থাকলে বের হয়ে আসুক। স্বৈরাচার পতন দিবস উপলক্ষে ওবায়দুল কাদের বলেন, পৃথিবীতে বিশুদ্ধ গণতন্ত্র বিরল। এর পরও শত বাধা বিপত্তি প্রতিবন্ধকতার মুখেও হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, ৭৫ পরবর্তী বঙ্গবন্ধু কন্যা সেই গণতন্ত্রের হাল ধরেছেন। সে কারণে কিছু ত্রুটি বিচ্যুতির পরও আমরা গণতন্ত্র বিকাশের পথে এগিয়ে যাচ্ছি।
সংবাদ সম্মেলনে আওয়ামী লীগের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এবং তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ, মাহবুব উল আলম হানিফ ও আফম বাহাউদ্দীন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক বিএম মোজাম্মেল হক, মির্জা আজম ও সুজিত রায় নন্দী, দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক সম্পাদক মৃণাল কান্তি দাস এবং উপ-দপ্তর সায়েম খান উপস্থিত ছিলেন।বাসস।
তিনি বলেন, মানবাধিকার দিবসে সারা দেশে সহিংসতার পরিকল্পনা করছে বিএনপি ও জামায়াত। নতুন করে জামায়াতকে সাথে নিয়ে এ পরিকল্পনা করছে তারা। কিন্তু তাদের পরিকল্পনা ফাঁস হয়ে গেছে।
সেতুমন্ত্রী বলেন, ‘বিএনপি ভুলের রাজনীতি করে নিজেদের আরও পিছিয়ে দিয়েছে। আমরা চাই, জাতীয় পার্টি শক্তিশালী বিরোধী দল হোক। সন্ধ্যায় জাতীয় পার্টির সাথে আলোচনা করবে আওয়ামী লীগ। এর পরেই আসন এবং প্রতীক বরাদ্দ নিয়ে সিদ্ধান্ত হবে।’ নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু হবে জানিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘নির্বাচন কমিশনকে সহায়তা করার কাজটি বর্তমান সরকার করে যাচ্ছে। গণতন্ত্র ও সংবিধান রক্ষার জন্যই এ নির্বাচন আমরা করছি। নির্বাচন অবশ্যই অবাধ ও সুষ্ঠু হবে।’
নির্বাচন কমিশনের স্বাধীনতা নিয়ে তিনি বলেন, এখন নির্বাচন কমিশনের অর্থনৈতিক ও প্রশাসনিক ব্যাপারে ভূমিকা থাকবে। এখানে সরকারের কোনো হস্তক্ষেপ নেই। এখন সরকার শুধু একটি রুটিন দায়িত্ব পালন করবে। সরকারের কাজ হচ্ছে একটি সুন্দর, সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানে নির্বাচন কমিশনকে সহযোগিতা করা। আমরা সেটা করে যাচ্ছি। ১০ ডিসেম্বর আওয়ামী লীগ সমাবেশ করছে না জানিয়ে কাদের বলেন, যেহেতু নির্বাচন কমিশন মানবাধিকার দিবসে সমাবেশ করার অনুমতি দিতে অপারগতা প্রকাশ করেছে, সেহেতু আমরা সমাবেশ করব না। তবে দিবসটি ঘিরে আওয়ামী লীগের ঘরোয়া কর্মসূচি থাকবে।
বিএনপি অফিসে তালা প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, তারা নিজেরাই তালা লাগিয়েছে। সাহস থাকলে বের হয়ে আসুক। স্বৈরাচার পতন দিবস উপলক্ষে ওবায়দুল কাদের বলেন, পৃথিবীতে বিশুদ্ধ গণতন্ত্র বিরল। এর পরও শত বাধা বিপত্তি প্রতিবন্ধকতার মুখেও হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, ৭৫ পরবর্তী বঙ্গবন্ধু কন্যা সেই গণতন্ত্রের হাল ধরেছেন। সে কারণে কিছু ত্রুটি বিচ্যুতির পরও আমরা গণতন্ত্র বিকাশের পথে এগিয়ে যাচ্ছি।
সংবাদ সম্মেলনে আওয়ামী লীগের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এবং তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ, মাহবুব উল আলম হানিফ ও আফম বাহাউদ্দীন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক বিএম মোজাম্মেল হক, মির্জা আজম ও সুজিত রায় নন্দী, দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক সম্পাদক মৃণাল কান্তি দাস এবং উপ-দপ্তর সায়েম খান উপস্থিত ছিলেন।বাসস।