চিলমারী(কুড়িগ্রাম)সংবাদদাতা: স্বাধীনতার ৫২ বছর পর গ্রামীণ অবকাঠামো সংস্কার (কাবিটা) কর্মসূচির মাধ্যমে কুড়িগ্রামের চিলমারী উপজেলায় একটি কাঁচা রাস্তায় মাটি ভরাটের কাজ শুরু হয়েছে। এতে দুর্ভোগ কমবে জানিয়ে উচ্ছ্বসিত হয়েছেন স্থানীয়রা।
জানা গেছে, উপজেলার রমনা ইউনিয়নের মুদাফৎথানা বেলের ভিটা সিডুল্ড কাস্ট উচ্চ বিদ্যালয় এলাকায় দীর্ঘ সময় ধরে চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছিল রাস্তাটি। রাস্তাটি নিচু হওয়ায় বন্যার সময় পথচারী ও এলাকাবাসীর চলাচলে বিঘ্নতা দেখা দেয়। সামান্য বৃষ্টিতেই জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হত।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন অফিস জানায়, ২০২২-২০২৩ অর্থবছরে গ্রামীণ অবকাঠামো সংস্কার (কাবিটা) প্রকল্পের আওতায় মুদাফৎথানা উচ্চ বিদ্যালয়ের পশ্চিম পাশে এরশাদুলের দোকান হতে লাল মিয়া মিস্ত্রির বাড়ি পর্যন্ত ৮০০ ফিট রাস্তায় মাটি ভরাটের জন্য ৬ লাখ টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়েছে।
স্থানীয় বাসিন্দা এবলাছ উদ্দিন জানান, রাস্তাটি দীর্ঘদিন থেকে চলার অনুপযোগিতা। আমার জন্মের ৫৫ বছরে কোনদিন দেখিনি এই রাস্তার কোন কাজ করছে। সামান্য বৃষ্টিতে রাস্তায় হাটু পানি হতো। এতে চলাচলে খুব সমস্যা হতো। এখানে প্রায় আড়াই থেকে তিনশ পরিবার বসবাস। আবার হাজারো পথচারী এই রাস্তা দিয়ে চলাচল করে। রাস্তার কাজ শুরু হওয়ায় আমরা আনন্দিত। এখন আর বৃষ্টি হলে হাঁটুর কাপড় তুলে হাটতে হবেনা।
লালমিয়া ও এরশাদুল ইসলাম জানান, এতোদিন পরে হলেও আমাদের রাস্তাটির কাজ শুরু হয়েছে। কাজ শেষ হলে আমরা চলাচল করে সুবিধা পাবো। পথচারীদের কষ্ট লাঘব হবে।
সংশ্লিষ্ট ইউপি সদস্য মো. রফিকুল ইসলাম বাবু জানান, দীর্ঘ দিন থেকে আমার এই এলাকার মানুষ জন রাস্তাটি নিয়ে কষ্টে ছিলো। আমি চেষ্টা করেছি কাজটি করার জন্য। অবশেষে কাবিটা প্রকল্পের মাধ্যমে রাস্তার কাজটি শুরু হয়েছে। এখন স্থানীয় লোকজন সহ পথচারীরা খুব খুশি।
রমনা মডেল ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মো. গোলাম আশেক আকা জানান, দীর্ঘ একটা সময় ধরে রাস্তায় কাজ হয়নি। এলাকাবাসীর প্রত্যাশা ছিল তাই ইউনিয়নের পরিষদের আওতায় কাবিটা প্রকল্পের মাধ্যমে মাটি ভরাটের কাজ শুরু করেছি। ইনশাআল্লাহ আগামীতে রাস্তাটি কাপেটিং বা ঢালাই করে দিবো।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) মো. মোশারফ হোসেন বলেন, সামান্য বৃষ্টির পানিতেই জলাবদ্ধতা তৈরি হতো। মানুষ চলাচল করতে অনেক সমস্যা ৷ সব শেষ চলতি অর্থবছরে সংশ্লিষ্ট ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ও মেম্বারের সহযোগিতায় প্রকল্পের মাধ্যমে রাস্তাটিতে মাটি ভরাটের কাজ শুরু হয়েছে।
জানা গেছে, উপজেলার রমনা ইউনিয়নের মুদাফৎথানা বেলের ভিটা সিডুল্ড কাস্ট উচ্চ বিদ্যালয় এলাকায় দীর্ঘ সময় ধরে চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছিল রাস্তাটি। রাস্তাটি নিচু হওয়ায় বন্যার সময় পথচারী ও এলাকাবাসীর চলাচলে বিঘ্নতা দেখা দেয়। সামান্য বৃষ্টিতেই জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হত।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন অফিস জানায়, ২০২২-২০২৩ অর্থবছরে গ্রামীণ অবকাঠামো সংস্কার (কাবিটা) প্রকল্পের আওতায় মুদাফৎথানা উচ্চ বিদ্যালয়ের পশ্চিম পাশে এরশাদুলের দোকান হতে লাল মিয়া মিস্ত্রির বাড়ি পর্যন্ত ৮০০ ফিট রাস্তায় মাটি ভরাটের জন্য ৬ লাখ টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়েছে।
স্থানীয় বাসিন্দা এবলাছ উদ্দিন জানান, রাস্তাটি দীর্ঘদিন থেকে চলার অনুপযোগিতা। আমার জন্মের ৫৫ বছরে কোনদিন দেখিনি এই রাস্তার কোন কাজ করছে। সামান্য বৃষ্টিতে রাস্তায় হাটু পানি হতো। এতে চলাচলে খুব সমস্যা হতো। এখানে প্রায় আড়াই থেকে তিনশ পরিবার বসবাস। আবার হাজারো পথচারী এই রাস্তা দিয়ে চলাচল করে। রাস্তার কাজ শুরু হওয়ায় আমরা আনন্দিত। এখন আর বৃষ্টি হলে হাঁটুর কাপড় তুলে হাটতে হবেনা।
লালমিয়া ও এরশাদুল ইসলাম জানান, এতোদিন পরে হলেও আমাদের রাস্তাটির কাজ শুরু হয়েছে। কাজ শেষ হলে আমরা চলাচল করে সুবিধা পাবো। পথচারীদের কষ্ট লাঘব হবে।
সংশ্লিষ্ট ইউপি সদস্য মো. রফিকুল ইসলাম বাবু জানান, দীর্ঘ দিন থেকে আমার এই এলাকার মানুষ জন রাস্তাটি নিয়ে কষ্টে ছিলো। আমি চেষ্টা করেছি কাজটি করার জন্য। অবশেষে কাবিটা প্রকল্পের মাধ্যমে রাস্তার কাজটি শুরু হয়েছে। এখন স্থানীয় লোকজন সহ পথচারীরা খুব খুশি।
রমনা মডেল ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মো. গোলাম আশেক আকা জানান, দীর্ঘ একটা সময় ধরে রাস্তায় কাজ হয়নি। এলাকাবাসীর প্রত্যাশা ছিল তাই ইউনিয়নের পরিষদের আওতায় কাবিটা প্রকল্পের মাধ্যমে মাটি ভরাটের কাজ শুরু করেছি। ইনশাআল্লাহ আগামীতে রাস্তাটি কাপেটিং বা ঢালাই করে দিবো।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) মো. মোশারফ হোসেন বলেন, সামান্য বৃষ্টির পানিতেই জলাবদ্ধতা তৈরি হতো। মানুষ চলাচল করতে অনেক সমস্যা ৷ সব শেষ চলতি অর্থবছরে সংশ্লিষ্ট ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ও মেম্বারের সহযোগিতায় প্রকল্পের মাধ্যমে রাস্তাটিতে মাটি ভরাটের কাজ শুরু হয়েছে।