বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও বীর মুক্তিযোদ্ধা মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়ার পুত্র সাজেদুল হোসেন চৌধুরী দিপু গত ৩ ডিসেম্বর ইন্তেকাল করেন। প্রিয় বন্ধুর অকাল প্রস্থানে শাকিব তার সোশ্যাল মিডিয়ায় এক আবেগঘন স্ট্যাটাস দিয়েছেন।
এতে শাকিব খান বলেন, আমার বন্ধু দিপু, কোন শব্দে তোকে নিয়ে লিখব, কোন ভাষায় তোর পরিবারকে সান্ত্বনা জানাব—ভেবে পাচ্ছি না। একদিন আমাদের সবাইকে পৃথিবী ছেড়ে চলে যেতে হবে—এটাই নির্মম সত্য। কিন্তু তুই এত তাড়াতাড়ি চলে যাবি, সেটা আমার চিন্তার ঊর্ধ্বে ছিল।
এই তো কিছুদিন আগে তোর অফিসে নিয়ে গেলি, তোর সন্তানের অ্যানিমেটেড সিনেমার কাজ দেখালি; আগামীতে কত কী করতে চাস—সেইসব স্বপ্নের কথা বললি। সেই তুই হঠাৎ করে সবাইকে চিরদিনের জন্য ছেড়ে চলে গেলি! তুই নেই সেটা মানতে এখনো আমার কষ্ট হচ্ছে।
শাকিব আরো লেখেন, আমি যেখানে থাকতাম, কিছুদিন পর পর ফোন করে খবর নিতি। কেমন আছি, কবে আসবে, কবে দেখা হবে—কত কিছু জানতে চাইতি। সেই তোকে যখন মর্গে গিয়ে দেখছিলাম, মনে হচ্ছিল একটু পরেই উঠে ‘দোস্ত’ বলে ডাক দিবি। যেমনটা দেখা হলেই তোর বন্ধুত্ব আর ভ্রাতৃত্বের পরম ভালোবাসা আমি অনুভব করতাম।
যে বনানীর রাস্তা দিয়ে আমরা বহুবার একসঙ্গে যাতায়াত করেছি, সেখানে তোকে চিরদিনের জন্য সমাহিত করা হয়েছে। দূর থেকে শুধু তোর নিথর দেহ দেখেছিলাম। তোর চলে যাওয়ায় আমি যে স্বজন হারানোর শূন্যতা অনুভব করছি সেটা বলে বোঝানোর উপায় নেই।
বন্ধু হিসেবে তোর ভালোবাসার শূন্যতা আমার জীবনে কখনো পূরণ হবে না। কারণ তুই যে কতো বড় মনের অধিকারী এবং ভালো মানুষ ছিলি; সেটা তোর শেষ বিদায়ে মানুষের ঢলই বলে দেয়। যতদিন বেঁচে থাকব তোকে খুব মিস করব রে দিপু। ওপারে অনেক ভালো থাকিস বন্ধু আমার। তোর বিদেহী আত্মার শান্তি ও দোয়া কামনা করি। মহান আল্লাহ তোকে জান্নাতবাসী করুন।
এতে শাকিব খান বলেন, আমার বন্ধু দিপু, কোন শব্দে তোকে নিয়ে লিখব, কোন ভাষায় তোর পরিবারকে সান্ত্বনা জানাব—ভেবে পাচ্ছি না। একদিন আমাদের সবাইকে পৃথিবী ছেড়ে চলে যেতে হবে—এটাই নির্মম সত্য। কিন্তু তুই এত তাড়াতাড়ি চলে যাবি, সেটা আমার চিন্তার ঊর্ধ্বে ছিল।
এই তো কিছুদিন আগে তোর অফিসে নিয়ে গেলি, তোর সন্তানের অ্যানিমেটেড সিনেমার কাজ দেখালি; আগামীতে কত কী করতে চাস—সেইসব স্বপ্নের কথা বললি। সেই তুই হঠাৎ করে সবাইকে চিরদিনের জন্য ছেড়ে চলে গেলি! তুই নেই সেটা মানতে এখনো আমার কষ্ট হচ্ছে।
শাকিব আরো লেখেন, আমি যেখানে থাকতাম, কিছুদিন পর পর ফোন করে খবর নিতি। কেমন আছি, কবে আসবে, কবে দেখা হবে—কত কিছু জানতে চাইতি। সেই তোকে যখন মর্গে গিয়ে দেখছিলাম, মনে হচ্ছিল একটু পরেই উঠে ‘দোস্ত’ বলে ডাক দিবি। যেমনটা দেখা হলেই তোর বন্ধুত্ব আর ভ্রাতৃত্বের পরম ভালোবাসা আমি অনুভব করতাম।
যে বনানীর রাস্তা দিয়ে আমরা বহুবার একসঙ্গে যাতায়াত করেছি, সেখানে তোকে চিরদিনের জন্য সমাহিত করা হয়েছে। দূর থেকে শুধু তোর নিথর দেহ দেখেছিলাম। তোর চলে যাওয়ায় আমি যে স্বজন হারানোর শূন্যতা অনুভব করছি সেটা বলে বোঝানোর উপায় নেই।
বন্ধু হিসেবে তোর ভালোবাসার শূন্যতা আমার জীবনে কখনো পূরণ হবে না। কারণ তুই যে কতো বড় মনের অধিকারী এবং ভালো মানুষ ছিলি; সেটা তোর শেষ বিদায়ে মানুষের ঢলই বলে দেয়। যতদিন বেঁচে থাকব তোকে খুব মিস করব রে দিপু। ওপারে অনেক ভালো থাকিস বন্ধু আমার। তোর বিদেহী আত্মার শান্তি ও দোয়া কামনা করি। মহান আল্লাহ তোকে জান্নাতবাসী করুন।