দেশের জনপ্রিয় চিত্রনায়ক ফেরদৌস আহমেদকে তার মা এখনও সরকারি চাকরি করতে বলেন। গতকাল সোমবার ৪ ডিসেম্বর রাজধানীর কলাবাগান স্টাফ কোয়াটারে ১৭ নং আওয়ামী লীগের কর্মীসভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্যে এমনটাই জানিয়েছেন এই নায়ক নিজেই।
এ সময় ফেরদৌস বলেন, ‘স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে পরিশ্রম লাগে। আমি সেটা করতে পারি। জীবনেও ভাবিনি সিনেমায় আসব, নায়ক হব। আমার মা এখনও বলেন, অভিনয় অনেক হয়েছে এবার একটা সরকারি চাকরি কর। আমি মাকে বলি আমার অনেক বয়স হয়েছে- আমার সরকারি চাকরি হবে না। সেরকম একটি পারিবারিক আবহ থেকে আমি চলচ্চিত্রে এসেছি। আমার আত্মবিশ্বাস ও কঠিন পরিশ্রম আমাকে এই জায়গায় নিয়ে এসেছে।’
নায়ক বলেন, ‘শিল্পীদের প্রতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অগাধ ভালোবাসা রয়েছে। সেই ভালোবাসার উপহার হিসেবে আমার হাতে প্রধানমন্ত্রী এমন এক উপহার দিয়েছেন, যার ভার আপনারা পাশে না থাকলে আমি সামলাতে পারব না। আমাকে ঢাকা-১০ আসনের কান্ডারি হিসেবে দিয়েছেন তিনি। আমি অঙ্গিকার করছি, আমার সর্বস্ব দিয়ে চেষ্টা করব যেন তার সেই বিশ্বাস অটুট রাখতে পারি।
ফেরদৌস আরও বলেন, ‘আমরা মানুষকে কল্যাণের দিকে নিয়ে যাব, এটাই হবে আমাদের বড় অঙ্গীকার। প্রধানমন্ত্রী শুধু আমার হাতেই নৌকা তুলে দেননি। সামনে যেসব নেতাকর্মী রয়েছেন, তাদের সবার হাতেই সেই নৌকা তুলে দিয়েছেন তিনি।’
এ সময় ফেরদৌস বলেন, ‘স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে পরিশ্রম লাগে। আমি সেটা করতে পারি। জীবনেও ভাবিনি সিনেমায় আসব, নায়ক হব। আমার মা এখনও বলেন, অভিনয় অনেক হয়েছে এবার একটা সরকারি চাকরি কর। আমি মাকে বলি আমার অনেক বয়স হয়েছে- আমার সরকারি চাকরি হবে না। সেরকম একটি পারিবারিক আবহ থেকে আমি চলচ্চিত্রে এসেছি। আমার আত্মবিশ্বাস ও কঠিন পরিশ্রম আমাকে এই জায়গায় নিয়ে এসেছে।’
নায়ক বলেন, ‘শিল্পীদের প্রতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অগাধ ভালোবাসা রয়েছে। সেই ভালোবাসার উপহার হিসেবে আমার হাতে প্রধানমন্ত্রী এমন এক উপহার দিয়েছেন, যার ভার আপনারা পাশে না থাকলে আমি সামলাতে পারব না। আমাকে ঢাকা-১০ আসনের কান্ডারি হিসেবে দিয়েছেন তিনি। আমি অঙ্গিকার করছি, আমার সর্বস্ব দিয়ে চেষ্টা করব যেন তার সেই বিশ্বাস অটুট রাখতে পারি।
ফেরদৌস আরও বলেন, ‘আমরা মানুষকে কল্যাণের দিকে নিয়ে যাব, এটাই হবে আমাদের বড় অঙ্গীকার। প্রধানমন্ত্রী শুধু আমার হাতেই নৌকা তুলে দেননি। সামনে যেসব নেতাকর্মী রয়েছেন, তাদের সবার হাতেই সেই নৌকা তুলে দিয়েছেন তিনি।’