এস এম মোজতাহীদ প্লাবন, নজরুল বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি: মঙ্গলবার অর্থাৎ ৫ ডিসেম্বর সকালে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের উদ্যোগে বিশ্ববিদ্যালয়ের চুরুলিয়া মঞ্চে দুইদিনব্যাপী জয়নুল উৎসব-২০২৩ শুরু হয়েছে। উৎসবের উদ্বোধন করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. সৌমিত্র শেখর। শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিনের প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণের মধ্যদিয়ে উৎসবের শুরু হয়।
উৎসবে প্রধান অতিথির বক্তব্যের শুরুতে উপাচার্য প্রফেসর ড. সৌমিত্র শেখর শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিনের স্মৃতির উদ্দেশ্যে গভীর শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন। তিনি বলেন, নজরুল বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন সবসময় জয়নুল উৎসবের মতো আয়োজিত অনুষ্ঠানকে স্বাগত ও সাধুবাদ জানায়। আমাদের সংস্কৃতি হচ্ছে বাঙালির প্রাণভোমরা, বাঙালিকে বাঁচিয়ে রাখবে চিরদিন, চিরকাল। আমাদের হাজার বছরের সংস্কৃতির মূলে যারা কাজ করেছেন, যারা ধারণ করেছেন তাদের মধ্যে অন্যতম একজন হলেন জয়নুল আবেদিন। আমাদের চারুকলার যে ধারণা, আমাদের শিল্পকলার যে ধারণাটি এটি বহু আগে থেকেই বাঙালি সংস্কৃতিতে প্রবাহমান। কিন্তু জয়নুল আবেদিন আমাদের এই চারুকলাকে এমন মাত্রায় নিয়ে গেছেন যে কারণে আজকে আমাদের চারুকলার যে বিদ্যা সেটা আমাদের অনেক বেশি অনুপ্রাণিত করে।
জয়নুল আবেদিনের অবদানের কথা স্মরণ করে উপাচার্য বলেন, আমাদের এই পূর্ব অঞ্চল পরবর্তীকালে বাংলাদেশে এই অঞ্চলে যারা শিল্পচর্চা করেছেন তাদের পথিকৃৎ ছিলেন জয়নুল আবেদিন। বাঙালিদের মধ্যে শিল্পচর্চা করবার ক্ষেত্রে নানা রকমের কূপমন্ডুকতা ছিল, পশ্চাৎপদতা ছিল, চারিদিক না না রব ছিল-এই না-এর বৃত্ত যে কয়েকজন ভাঙতে পেরেছিল তাদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন জয়নুল আবেদিন।
চারুকলার শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, মানুষের সভ্যতার যে ইতিহাস সেখানে চারুকলাকে সভ্যতার সূচনা থেকে আমরা পেয়েছি। আমরা যে একটা দাগ দেই, প্রস্তরে লেখা দেখেছি সেগুলো বিশ্লেষণ করলে বোঝা যায় চারুকলা আমাদের সভ্যতার সূচনাতে আছে। চারুকলা দিয়ে প্রতিবাদ করা হয়েছে। তাই চারুকলার শিক্ষার্থীদের বিশ্বমানব হয়ে গড়ে উঠতে হবে। তাদের মধ্যে এই শক্তিটি থাকতে হবে।
চারুকলা অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. তপন কুমার সরকারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন ট্রেজারার প্রফেসর ড. আতাউর রহমান। শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন রেজিস্ট্রার কৃষিবিদ ড. মো. হুমায়ুন কবীর। স্বাগত বক্তব্য দেন চারুকলা বিভাগের বিভাগীয় প্রধান নগরবাসী বর্মন। সঞ্চালনা করেন চারুকলা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মাসুম হাওলাদার। এসময় উপস্থিত ছিলেন বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী, শিক্ষার্থীসহ অন্যরা।
উৎসবে প্রধান অতিথির বক্তব্যের শুরুতে উপাচার্য প্রফেসর ড. সৌমিত্র শেখর শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিনের স্মৃতির উদ্দেশ্যে গভীর শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন। তিনি বলেন, নজরুল বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন সবসময় জয়নুল উৎসবের মতো আয়োজিত অনুষ্ঠানকে স্বাগত ও সাধুবাদ জানায়। আমাদের সংস্কৃতি হচ্ছে বাঙালির প্রাণভোমরা, বাঙালিকে বাঁচিয়ে রাখবে চিরদিন, চিরকাল। আমাদের হাজার বছরের সংস্কৃতির মূলে যারা কাজ করেছেন, যারা ধারণ করেছেন তাদের মধ্যে অন্যতম একজন হলেন জয়নুল আবেদিন। আমাদের চারুকলার যে ধারণা, আমাদের শিল্পকলার যে ধারণাটি এটি বহু আগে থেকেই বাঙালি সংস্কৃতিতে প্রবাহমান। কিন্তু জয়নুল আবেদিন আমাদের এই চারুকলাকে এমন মাত্রায় নিয়ে গেছেন যে কারণে আজকে আমাদের চারুকলার যে বিদ্যা সেটা আমাদের অনেক বেশি অনুপ্রাণিত করে।
জয়নুল আবেদিনের অবদানের কথা স্মরণ করে উপাচার্য বলেন, আমাদের এই পূর্ব অঞ্চল পরবর্তীকালে বাংলাদেশে এই অঞ্চলে যারা শিল্পচর্চা করেছেন তাদের পথিকৃৎ ছিলেন জয়নুল আবেদিন। বাঙালিদের মধ্যে শিল্পচর্চা করবার ক্ষেত্রে নানা রকমের কূপমন্ডুকতা ছিল, পশ্চাৎপদতা ছিল, চারিদিক না না রব ছিল-এই না-এর বৃত্ত যে কয়েকজন ভাঙতে পেরেছিল তাদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন জয়নুল আবেদিন।
চারুকলার শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, মানুষের সভ্যতার যে ইতিহাস সেখানে চারুকলাকে সভ্যতার সূচনা থেকে আমরা পেয়েছি। আমরা যে একটা দাগ দেই, প্রস্তরে লেখা দেখেছি সেগুলো বিশ্লেষণ করলে বোঝা যায় চারুকলা আমাদের সভ্যতার সূচনাতে আছে। চারুকলা দিয়ে প্রতিবাদ করা হয়েছে। তাই চারুকলার শিক্ষার্থীদের বিশ্বমানব হয়ে গড়ে উঠতে হবে। তাদের মধ্যে এই শক্তিটি থাকতে হবে।
চারুকলা অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. তপন কুমার সরকারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন ট্রেজারার প্রফেসর ড. আতাউর রহমান। শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন রেজিস্ট্রার কৃষিবিদ ড. মো. হুমায়ুন কবীর। স্বাগত বক্তব্য দেন চারুকলা বিভাগের বিভাগীয় প্রধান নগরবাসী বর্মন। সঞ্চালনা করেন চারুকলা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মাসুম হাওলাদার। এসময় উপস্থিত ছিলেন বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী, শিক্ষার্থীসহ অন্যরা।