চিলমারী(কুড়িগ্রাম)সংবাদদাতা: ছয় বছরের শিশুকে মাইক্রোবাসে তুলে ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগ উঠেছে এক মাইক্রো চালকের বিরুদ্ধে। এসময় অভিযুক্ত চালক উপস্থিত স্থানীয় জনতার গণপিটুনিতে আহত হয়ে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে। ঘটনাটি ঘটেছে সোমবার বিকালে কুড়িগ্রামের চিলমারী উপজেলার রমনা নদী বন্দর ঘাট এলাকায়। অভিযুক্ত চালক কুড়িগ্রাম খলিলগঞ্জের পলাশবাড়ী এলাকার ওমর আলীর ছেলে মোঃ মাসুদ রানা (৪৫)।
মামলা এজাহার ও প্রত্যক্ষদর্শী সুত্রে জানা গেছে, সোমবার বিকালে রমনা ঘাট এলাকায় বালুর স্তূপের পাশে কালো রঙের মাইক্রোবাস নিয়ে দাড়িয়ে ছিলো চালক মোঃ মাসুদ রানা। এসময় পার্শ্ববর্তী রাস্তা দিয়ে ৬ বছরের এক কন্যা শিশু হেঁটে যাচ্ছিলো। হঠাৎ দাড়িয়ে থাকা লম্পট মাইক্রোবাস চালক জোড় পূর্বক শিশুটিকে গাড়ির ভিতরে নিয়ে দরজা বন্ধ করে দেয়। শিশুটির চিৎকারে প্রথমে তার ভাই ও পরে আশে পাশের লোকজন এগিয়ে এসে শিশুটিকে উদ্ধার করে। তাৎক্ষণিক উৎসুক জনতা লম্পট চালককে আটক করে গণপিটুনি শুরু করে। এসময় রাস্তায় কর্তব্যরত পুলিশ বিক্ষুব্ধ-জনতার হাত থেকে অভিযুক্ত চালককে উদ্ধার করে চিলমারী হাসপাতালে নেয়। প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে উন্নত চিকিৎসার জন্য কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করেন।
চিলমারী মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোঃ হারেসুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, খবর পাওয়া মাত্র ঘটনাস্থল থেকে চালককে আটক করে হাসপাতালে নেয়া হয়েছে। তবে হাসপাতালের চিকিৎসক উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করেছেন। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী শিশুর পিতা বাদি হয়ে থানায় মামলা দায়ের করেছেন। এদিকে মাইক্রোবাসটি জব্দ করে থানা হেফাজতে রাখা হয়েছে যাহার নম্বর ঢাকা মেট্রো- চ১৫-১৪৩২।
মামলা এজাহার ও প্রত্যক্ষদর্শী সুত্রে জানা গেছে, সোমবার বিকালে রমনা ঘাট এলাকায় বালুর স্তূপের পাশে কালো রঙের মাইক্রোবাস নিয়ে দাড়িয়ে ছিলো চালক মোঃ মাসুদ রানা। এসময় পার্শ্ববর্তী রাস্তা দিয়ে ৬ বছরের এক কন্যা শিশু হেঁটে যাচ্ছিলো। হঠাৎ দাড়িয়ে থাকা লম্পট মাইক্রোবাস চালক জোড় পূর্বক শিশুটিকে গাড়ির ভিতরে নিয়ে দরজা বন্ধ করে দেয়। শিশুটির চিৎকারে প্রথমে তার ভাই ও পরে আশে পাশের লোকজন এগিয়ে এসে শিশুটিকে উদ্ধার করে। তাৎক্ষণিক উৎসুক জনতা লম্পট চালককে আটক করে গণপিটুনি শুরু করে। এসময় রাস্তায় কর্তব্যরত পুলিশ বিক্ষুব্ধ-জনতার হাত থেকে অভিযুক্ত চালককে উদ্ধার করে চিলমারী হাসপাতালে নেয়। প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে উন্নত চিকিৎসার জন্য কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করেন।
চিলমারী মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোঃ হারেসুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, খবর পাওয়া মাত্র ঘটনাস্থল থেকে চালককে আটক করে হাসপাতালে নেয়া হয়েছে। তবে হাসপাতালের চিকিৎসক উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করেছেন। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী শিশুর পিতা বাদি হয়ে থানায় মামলা দায়ের করেছেন। এদিকে মাইক্রোবাসটি জব্দ করে থানা হেফাজতে রাখা হয়েছে যাহার নম্বর ঢাকা মেট্রো- চ১৫-১৪৩২।