সাইফুল্লাহ, ঢাকা: কুয়েত প্রবাসী রবিউল ব্যাংক থেকে ৬ লক্ষ টাকা উত্তোলন করে বাড়ি ফেরার পথে ডিবি পুলিশ পরিচয়ে ডাকাতির ঘটনা রহস্য উদঘাটন ও পাঁচজন ডাকাত গ্রেপ্তার বিষয়ে সংবাদ সম্মেলন করেছে কেরানীগঞ্জ মডেল থানা পুলিশ।
পুলিশ জানায় আমরা ৬ লক্ষ টাকা থেকে ৫১ হাজার টাকা উদ্ধার করতে পেরেছি এবং ডাকাতির কাজে ব্যবহৃত যে গাড়িটি সেই গাড়িটিও আমরা জব্দ করি। তারা ডাকাতের অর্থ দিয়ে একটি গাড়িও ক্রয় করেছিল আমরা সেই গাড়িটিও জব্দ করতে পেরেছি।
তিনি আরোও বলেন, আমি যে বিষয়টি আপনাদের অবগত করতে চাই, আমাদের ঢাকা জেলায় যত প্রবাসী আছে, যারা বিদেশে ব্যবসা করেন, সামনে নির্বাচনকে কেন্দ্র করে দেশে আসছেন। এই চক্র তাদের তথ্য সংগ্রহ করে কখন দেশে আসছে, কখন ব্যাংকে যাচ্ছে, সেগুলো অনুসরণ করছে। সুবিধামত সময়ে ডিবি পরিচয়ে তাদের তুলে নিয়ে টাকা রেখে ছেড়ে দেয়।
এই রবিউলের কাছেও ব্যাংক থেকে টাকা তোলার পরেই তাকে অনুসরণ করে চক্রটি। পরবর্তীতে সুবিধামত সময়ে তাকে তুলে নিয়ে টাকা নিয়ে নেয়। টাকা রেখে তাকে ফেলে রেখে চলে চায় চক্রটি। সরকারি কিছু নির্দেশনা এসেছে যে, প্রতি সরকারি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে সিসি ক্যামেরা স্থাপন করা। আমি সকল সরকারী বেসরকারী প্রতিষ্ঠানের কর্তৃপক্ষকে অনুরোধ করবো, আপনার শুধু ভেতর না বাহিরেও পর্যাপ্ত সিসি ক্যামেরা লাগান। যাতে আমরা ভিডিও ফুটেজ সংগ্রহ করে আসামীদের ধরতে সহজ হয়।
যাদেরকে ধরলেন তারা এর আগেও ডাকাতের কাজে ছিল কি না জানতে চাইলে পুলিশ বলে, এদের এক এক জনের নামে পাঁচটির অধিক মামলা রয়েছে। এরা এর আগে কয়েকবার গ্রেফতার হয়েছে। পরবর্তীতে জামিনে মুক্ত হয়ে আবার একই কাজের সাথে সম্পৃক্ত হয়েছে।
পুলিশ জানায় আমরা ৬ লক্ষ টাকা থেকে ৫১ হাজার টাকা উদ্ধার করতে পেরেছি এবং ডাকাতির কাজে ব্যবহৃত যে গাড়িটি সেই গাড়িটিও আমরা জব্দ করি। তারা ডাকাতের অর্থ দিয়ে একটি গাড়িও ক্রয় করেছিল আমরা সেই গাড়িটিও জব্দ করতে পেরেছি।
তিনি আরোও বলেন, আমি যে বিষয়টি আপনাদের অবগত করতে চাই, আমাদের ঢাকা জেলায় যত প্রবাসী আছে, যারা বিদেশে ব্যবসা করেন, সামনে নির্বাচনকে কেন্দ্র করে দেশে আসছেন। এই চক্র তাদের তথ্য সংগ্রহ করে কখন দেশে আসছে, কখন ব্যাংকে যাচ্ছে, সেগুলো অনুসরণ করছে। সুবিধামত সময়ে ডিবি পরিচয়ে তাদের তুলে নিয়ে টাকা রেখে ছেড়ে দেয়।
এই রবিউলের কাছেও ব্যাংক থেকে টাকা তোলার পরেই তাকে অনুসরণ করে চক্রটি। পরবর্তীতে সুবিধামত সময়ে তাকে তুলে নিয়ে টাকা নিয়ে নেয়। টাকা রেখে তাকে ফেলে রেখে চলে চায় চক্রটি। সরকারি কিছু নির্দেশনা এসেছে যে, প্রতি সরকারি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে সিসি ক্যামেরা স্থাপন করা। আমি সকল সরকারী বেসরকারী প্রতিষ্ঠানের কর্তৃপক্ষকে অনুরোধ করবো, আপনার শুধু ভেতর না বাহিরেও পর্যাপ্ত সিসি ক্যামেরা লাগান। যাতে আমরা ভিডিও ফুটেজ সংগ্রহ করে আসামীদের ধরতে সহজ হয়।
যাদেরকে ধরলেন তারা এর আগেও ডাকাতের কাজে ছিল কি না জানতে চাইলে পুলিশ বলে, এদের এক এক জনের নামে পাঁচটির অধিক মামলা রয়েছে। এরা এর আগে কয়েকবার গ্রেফতার হয়েছে। পরবর্তীতে জামিনে মুক্ত হয়ে আবার একই কাজের সাথে সম্পৃক্ত হয়েছে।