ইবি প্রতিনিধি: ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) প্রগতিশীল শিক্ষক সংগঠন শাপলা ফোরামের কার্যনির্বাহী পরিষদ-২০২৩ এর নতুন কমিটি গঠন করা হয়েছে। এতে সভাপতি হয়েছেন ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশন টেকনোলজি (আইসিটি) বিভাগের অধ্যাপক ড. পরেশ চন্দ্র বর্মন এবং সাধারণ সম্পাদক হয়েছেন বাংলা বিভাগের অধ্যাপক ড. রবিউল হোসেন। সোমবার (৪ ডিসেম্বর) দুপুরে নির্বাচিত প্রতিনিধিদের নিয়ে আলোচনা সাপেক্ষে এ কমিটি গঠন করা হয়েছে।
কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন, সহ-সভাপতি গণিত বিভাগের অধ্যাপক ড. আনিছুর রহমান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সিএসই বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক জয়শ্রী সেন ও কোষাধ্যক্ষ ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের সহকারী অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম।
এছাড়া ১০ জন সদস্য মনোনীত হয়েছেন। তারা হলেন- ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের অধ্যাপক ড. জাহাঙ্গীর হোসেন ও অধ্যাপক ড. আনোয়ার হোসেন, ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক ড. মাহবুবর রহমান, ইংরেজি বিভাগের অধ্যাপক ড. মামুনুর রহমান, আইসিটি বিভাগের অধ্যাপক ড. তপন কুমার জোদ্দার, বায়োটেকনোলজি অ্যান্ড জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক ড. আনোয়ারুল হক, ব্যবস্থাপনা বিভাগের অধ্যাপক ড. মাহবুবুল আরফিন, হিসাব বিজ্ঞান ও তথ্য পদ্ধতি বিভাগের অধ্যাপক ড. শেলীনা নাসরীন, আইন বিভাগের অধ্যাপক ড. শাহজাহান মন্ডল ও পরিসংখ্যান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. সাজ্জাদ হোসেন।
এ বিষয়ে কমিটির নতুন সভাপতি ড. পরেশ চন্দ্র বর্মণ বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ও প্রশাসনিক কার্যক্রমকে গতিশীল করতে আমরা সর্বাত্মক চেষ্টা করব। স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের অংশ হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয়টিকে স্মার্ট করে গড়ে তুলতে আমরা চেষ্টা ও সহযোগিতা করব। সর্বোপরি বিশ্ববিদ্যালয়কে ডিজিটালাইজেশনের আওতায় আনতে কর্তৃপক্ষকে সার্বিক পরামর্শ প্রদান করব। এজন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল শিক্ষক-শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সহযোগিতা কামনা করছি।
এর আগে শনিবার (২ ডিসেম্বর) সকাল ১০ টা থেকে দুপুর ২ টা পর্যন্ত মমতাজ ভবনের দ্বিতীয় তলায় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। ওইদিন রাতে ভোটগণনা শেষে ফলাফল ঘোষণা করেন কার্যনির্বাহী পরিষদ নির্বাচনের আহ্বায়ক অধ্যাপক মিজানুর রহমান।
নির্বাচনে ৩০ জন প্রার্থীর মধ্যে সর্বোচ্চ ভোট প্রাপ্তদের মধ্যে থেকে ১৫ জন প্রতিনিধি নির্বাচিত হয়। নির্বাচনে মোট ২৫২ জন শিক্ষকের মধ্যে ২২৪ জন ভোট দেন। এরমধ্যে ৭টি ভোট বাতিল ঘোষণা করা হয়।
কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন, সহ-সভাপতি গণিত বিভাগের অধ্যাপক ড. আনিছুর রহমান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সিএসই বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক জয়শ্রী সেন ও কোষাধ্যক্ষ ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের সহকারী অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম।
এছাড়া ১০ জন সদস্য মনোনীত হয়েছেন। তারা হলেন- ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের অধ্যাপক ড. জাহাঙ্গীর হোসেন ও অধ্যাপক ড. আনোয়ার হোসেন, ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক ড. মাহবুবর রহমান, ইংরেজি বিভাগের অধ্যাপক ড. মামুনুর রহমান, আইসিটি বিভাগের অধ্যাপক ড. তপন কুমার জোদ্দার, বায়োটেকনোলজি অ্যান্ড জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক ড. আনোয়ারুল হক, ব্যবস্থাপনা বিভাগের অধ্যাপক ড. মাহবুবুল আরফিন, হিসাব বিজ্ঞান ও তথ্য পদ্ধতি বিভাগের অধ্যাপক ড. শেলীনা নাসরীন, আইন বিভাগের অধ্যাপক ড. শাহজাহান মন্ডল ও পরিসংখ্যান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. সাজ্জাদ হোসেন।
এ বিষয়ে কমিটির নতুন সভাপতি ড. পরেশ চন্দ্র বর্মণ বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ও প্রশাসনিক কার্যক্রমকে গতিশীল করতে আমরা সর্বাত্মক চেষ্টা করব। স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের অংশ হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয়টিকে স্মার্ট করে গড়ে তুলতে আমরা চেষ্টা ও সহযোগিতা করব। সর্বোপরি বিশ্ববিদ্যালয়কে ডিজিটালাইজেশনের আওতায় আনতে কর্তৃপক্ষকে সার্বিক পরামর্শ প্রদান করব। এজন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল শিক্ষক-শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সহযোগিতা কামনা করছি।
এর আগে শনিবার (২ ডিসেম্বর) সকাল ১০ টা থেকে দুপুর ২ টা পর্যন্ত মমতাজ ভবনের দ্বিতীয় তলায় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। ওইদিন রাতে ভোটগণনা শেষে ফলাফল ঘোষণা করেন কার্যনির্বাহী পরিষদ নির্বাচনের আহ্বায়ক অধ্যাপক মিজানুর রহমান।
নির্বাচনে ৩০ জন প্রার্থীর মধ্যে সর্বোচ্চ ভোট প্রাপ্তদের মধ্যে থেকে ১৫ জন প্রতিনিধি নির্বাচিত হয়। নির্বাচনে মোট ২৫২ জন শিক্ষকের মধ্যে ২২৪ জন ভোট দেন। এরমধ্যে ৭টি ভোট বাতিল ঘোষণা করা হয়।