আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন ১৪ দলীয় জোটের শরিক নেতাদের সঙ্গে আজ (সোমবার) বৈঠকে বসছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এতে শরিকদের সঙ্গে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন নিয়ে ‘সমন্বয়’ হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। সোমবার (৪ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা ৬টায় প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনে এ বৈঠক হওয়ার কথা। আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় দফতর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া রোববার (৩ ডিসেম্বর) এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
জানা গেছে, গত ৩টি জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জোটগতভাবেই নির্বাচনে অংশ নিয়েছিল ১৪ দলীয় জোট। তবে প্রতি নির্বাচনে আসন ভাগাভাগির কাজ সম্পন্ন করলেও দ্বাদশ নির্বাচনের মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া সম্পন্ন হলেও আসন ভাগাভাগি নিয়ে কোনো বৈঠক হয়নি জোট সঙ্গীদের মাঝে। এরই মধ্যে ২৯৮ আসনেই প্রার্থী দিয়েছে আওয়ামী লীগ। জাতীয় পার্টি ২৮৬টি, জাসদ ৯১টি, বাংলাদেশ ওয়ার্কার্স পার্টি ৩৩টি, বাংলাদেশ তরিকত ফেডারেশন ৪৭টি, জাতীয় পার্টি (জেপি) ২০টি, বাংলাদেশ সাম্যবাদী দল ৬টি, গণতন্ত্রী পার্টি ১২টি, বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি ৬টি, বাংলাদেশ সমাজতান্ত্রিক দল ১টি, মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছে।
এ বিষয়ে বাংলাদেশ তরিকত ফেডারেশনের চেয়ারম্যান সৈয়দ নজিবুল বশর মাইজভান্ডারী বলেন, আমাদের যার যার চাহিদা জানিয়ে দিয়েছি। বৈঠকে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হতে পারে।
দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া জানান, নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর থেকেই শরিকেরা আসন সমঝোতার জন্য উন্মুখ হয়ে আছে। কিন্তু জোটের প্রধান শেখ হাসিনার সঙ্গে বৈঠক হচ্ছিল না। অবশেষে সোমবার সেই অপেক্ষা ঘুচবে।
এর আগে আসন ভাগাভাগি নিয়ে আলোচনার সুবিধার্থে জোটের সমন্বয়ক ও মুখপাত্র শরিকদের কাছ থেকে আসনে চাহিদাপত্র নিয়েছেন। কে কয়টা আসন চায় সে বিষয়ে প্রত্যেকটি দলের কাছ থেকে জেনে নিয়েছেন তবে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হতে আজ।
১৪-দলীয় জোট ২০০৮ সাল থেকে একসঙ্গে নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে। গত নির্বাচনেও শরিক দলের আট নেতা নৌকা প্রতীক নিয়ে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। এবারও জোটের শীর্ষ নেতারা নৌকা প্রতীকেই ভোট করার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন।
উল্লেখ্য, গত ১৫ নভেম্বর সন্ধ্যায় দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল। তফসিল অনুযায়ী, ২০২৪ সালের সাত জানুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ভোট অনুষ্ঠিত হবে। এ ছাড়া মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ তারিখ ছিল ৩০ নভেম্বর, মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই ১ থেকে ৪ ডিসেম্বর, মনোনয়ন বাতিলের বিরুদ্ধে আপিল ও নিষ্পত্তি ৬ থেকে ১৫ ডিসেম্বর, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ দিন ১৭ ডিসেম্বর, প্রতীক বরাদ্দ ১৮ ডিসেম্বর এবং নির্বাচনী প্রচারণা ১৮ ডিসেম্বর থেকে জানুয়ারির ৫ তারিখ পর্যন্ত চলবে বলে জানায় ইসি।
জানা গেছে, গত ৩টি জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জোটগতভাবেই নির্বাচনে অংশ নিয়েছিল ১৪ দলীয় জোট। তবে প্রতি নির্বাচনে আসন ভাগাভাগির কাজ সম্পন্ন করলেও দ্বাদশ নির্বাচনের মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া সম্পন্ন হলেও আসন ভাগাভাগি নিয়ে কোনো বৈঠক হয়নি জোট সঙ্গীদের মাঝে। এরই মধ্যে ২৯৮ আসনেই প্রার্থী দিয়েছে আওয়ামী লীগ। জাতীয় পার্টি ২৮৬টি, জাসদ ৯১টি, বাংলাদেশ ওয়ার্কার্স পার্টি ৩৩টি, বাংলাদেশ তরিকত ফেডারেশন ৪৭টি, জাতীয় পার্টি (জেপি) ২০টি, বাংলাদেশ সাম্যবাদী দল ৬টি, গণতন্ত্রী পার্টি ১২টি, বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি ৬টি, বাংলাদেশ সমাজতান্ত্রিক দল ১টি, মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছে।
এ বিষয়ে বাংলাদেশ তরিকত ফেডারেশনের চেয়ারম্যান সৈয়দ নজিবুল বশর মাইজভান্ডারী বলেন, আমাদের যার যার চাহিদা জানিয়ে দিয়েছি। বৈঠকে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হতে পারে।
দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া জানান, নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর থেকেই শরিকেরা আসন সমঝোতার জন্য উন্মুখ হয়ে আছে। কিন্তু জোটের প্রধান শেখ হাসিনার সঙ্গে বৈঠক হচ্ছিল না। অবশেষে সোমবার সেই অপেক্ষা ঘুচবে।
এর আগে আসন ভাগাভাগি নিয়ে আলোচনার সুবিধার্থে জোটের সমন্বয়ক ও মুখপাত্র শরিকদের কাছ থেকে আসনে চাহিদাপত্র নিয়েছেন। কে কয়টা আসন চায় সে বিষয়ে প্রত্যেকটি দলের কাছ থেকে জেনে নিয়েছেন তবে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হতে আজ।
১৪-দলীয় জোট ২০০৮ সাল থেকে একসঙ্গে নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে। গত নির্বাচনেও শরিক দলের আট নেতা নৌকা প্রতীক নিয়ে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। এবারও জোটের শীর্ষ নেতারা নৌকা প্রতীকেই ভোট করার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন।
উল্লেখ্য, গত ১৫ নভেম্বর সন্ধ্যায় দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল। তফসিল অনুযায়ী, ২০২৪ সালের সাত জানুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ভোট অনুষ্ঠিত হবে। এ ছাড়া মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ তারিখ ছিল ৩০ নভেম্বর, মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই ১ থেকে ৪ ডিসেম্বর, মনোনয়ন বাতিলের বিরুদ্ধে আপিল ও নিষ্পত্তি ৬ থেকে ১৫ ডিসেম্বর, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ দিন ১৭ ডিসেম্বর, প্রতীক বরাদ্দ ১৮ ডিসেম্বর এবং নির্বাচনী প্রচারণা ১৮ ডিসেম্বর থেকে জানুয়ারির ৫ তারিখ পর্যন্ত চলবে বলে জানায় ইসি।