এবার লক্ষ্মীপুর-২ (রায়পুর ও সদরের একাংশ) আসনের আওয়ামী লীগের প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচন কাজে সরকারি অ্যাম্বুলেন্স ব্যবহারের ঘটনা ঘটেছে। এতে রায়পুর উপজেলার দক্ষিণ চরবংশী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আবু সালেহ মো. মিন্টু ফরায়েজীকে ৫০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
গতকাল রবিবার ৩ ডিসেম্বর রাতে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা ও রায়পুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) অনজন দাশ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। এর আগে রাত ৯টার দিকে উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মনিরা খাতুন ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে অভিযুক্ত ইউপি চেয়ারম্যান মিন্টু ফরায়েজীকে অর্থদণ্ড দেন।
এদিকে সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, জেলা প্রশাসন থেকে তৃণমূল পর্যায়ে মানুষের সেবা নিশ্চিতের জন্য সরকারিভাবে স্বপ্নযাত্রা অ্যাম্বুলেন্স দেওয়া হয়েছে। এটি শুধু রোগীদের সেবার জন্য ব্যবহার করা হবে। কিন্তু রোববার সন্ধ্যায় চেয়ারম্যান মিন্টু ফরায়েজী ওই অ্যাম্বুলেন্সযোগে লোকজন নিয়ে জেলা শহরে সংসদ সদস্য প্রার্থী নুরউদ্দিন চৌধুরী নয়নের বাসায় যান। যা নির্বাচনী আচরণ বিধি লঙ্ঘন।
এছাড়া দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণের ৩ সপ্তাহ পূর্বে আওয়ামী লীগ প্রার্থীর পক্ষে প্রচারণার কাজ করেও তিনি বিধিলঙ্ঘন করেছেন। এতে তাকে ‘সংসদ নির্বাচনে রাজনৈতিক দল ও প্রার্থীর আচরণ বিধিমালার বিধি ১৪ এর ২’ লঙ্ঘনের দায়ে বিধি ১৮ অনুযায়ী ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
এদিকে ইউপি চেয়ারম্যান আবু সালেহ মিন্টু ফরায়েজী বলেন, আমি একটু অসুস্থ। এরপরও দুইজন মেম্বারকে (ইউপি সদস্য) নিয়ে স্বপ্নযাত্রা অ্যাম্বুলেন্সে করে এমপি সাহেবের সঙ্গে দেখা করতে লক্ষ্মীপুর গিয়েছি। পরে উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) আমাকে ৫০ হাজার টাকা অর্থদণ্ডের কথা জানান। আমি সোমবার (৪ ডিসেম্বর) সকালে দেখা করব বলেছি।
এদিকে ইউএনও অনজন দাশ বলেন, স্বপ্নযাত্রা অ্যাম্বুলেন্স রোগীদের সেবার জন্য দেওয়া হয়েছে। কিন্তু ইউপি চেয়ারম্যান মিন্টু ফরায়েজী নির্বাচনী কাজে ব্যবহার করেছেন। ভোটের ৩ সপ্তাহ আগে প্রার্থীর পক্ষে প্রচারণা নির্বাচনী আচরণ বিধি লঙ্ঘন। এসব ঘটনায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে ওই ইউপি চেয়ারম্যানকে অর্থদণ্ড দেন।
গতকাল রবিবার ৩ ডিসেম্বর রাতে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা ও রায়পুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) অনজন দাশ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। এর আগে রাত ৯টার দিকে উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মনিরা খাতুন ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে অভিযুক্ত ইউপি চেয়ারম্যান মিন্টু ফরায়েজীকে অর্থদণ্ড দেন।
এদিকে সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, জেলা প্রশাসন থেকে তৃণমূল পর্যায়ে মানুষের সেবা নিশ্চিতের জন্য সরকারিভাবে স্বপ্নযাত্রা অ্যাম্বুলেন্স দেওয়া হয়েছে। এটি শুধু রোগীদের সেবার জন্য ব্যবহার করা হবে। কিন্তু রোববার সন্ধ্যায় চেয়ারম্যান মিন্টু ফরায়েজী ওই অ্যাম্বুলেন্সযোগে লোকজন নিয়ে জেলা শহরে সংসদ সদস্য প্রার্থী নুরউদ্দিন চৌধুরী নয়নের বাসায় যান। যা নির্বাচনী আচরণ বিধি লঙ্ঘন।
এছাড়া দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণের ৩ সপ্তাহ পূর্বে আওয়ামী লীগ প্রার্থীর পক্ষে প্রচারণার কাজ করেও তিনি বিধিলঙ্ঘন করেছেন। এতে তাকে ‘সংসদ নির্বাচনে রাজনৈতিক দল ও প্রার্থীর আচরণ বিধিমালার বিধি ১৪ এর ২’ লঙ্ঘনের দায়ে বিধি ১৮ অনুযায়ী ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
এদিকে ইউপি চেয়ারম্যান আবু সালেহ মিন্টু ফরায়েজী বলেন, আমি একটু অসুস্থ। এরপরও দুইজন মেম্বারকে (ইউপি সদস্য) নিয়ে স্বপ্নযাত্রা অ্যাম্বুলেন্সে করে এমপি সাহেবের সঙ্গে দেখা করতে লক্ষ্মীপুর গিয়েছি। পরে উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) আমাকে ৫০ হাজার টাকা অর্থদণ্ডের কথা জানান। আমি সোমবার (৪ ডিসেম্বর) সকালে দেখা করব বলেছি।
এদিকে ইউএনও অনজন দাশ বলেন, স্বপ্নযাত্রা অ্যাম্বুলেন্স রোগীদের সেবার জন্য দেওয়া হয়েছে। কিন্তু ইউপি চেয়ারম্যান মিন্টু ফরায়েজী নির্বাচনী কাজে ব্যবহার করেছেন। ভোটের ৩ সপ্তাহ আগে প্রার্থীর পক্ষে প্রচারণা নির্বাচনী আচরণ বিধি লঙ্ঘন। এসব ঘটনায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে ওই ইউপি চেয়ারম্যানকে অর্থদণ্ড দেন।