চলতি বছর নভেম্বরে দেশে প্রবাসী আয় এসেছে ১৯৩ কোটি ৪০ হাজার মার্কিন ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা ২১ হাজার ১৮২ কোটি টাকা (প্রতি ডলার ১০৯ কোটি ৭৫ পয়সা হিসাবে)।
রোববার (৩ ডিসেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদনে এ তথ্য তুলে ধরা হয়।
তথ্য অনুযায়ী, নভেম্বর মাসে প্রতিদিন প্রবাসী আয় এসেছে ৬ কোটি ৪৩ লাখ ৩৪ হাজার ৬৬৬ মার্কিন ডলার। আগের বছর নভেম্বর মাসে প্রতিদিন প্রবাসী আয় এসেছিল ৫ কোটি ৩১ লাখ ৭২ হাজার ৩৩৩ মার্কিন ডলার। চলতি অর্থবছরের আগের মাস অক্টোবর মাসে এসেছিল ৬ কোটি ৫৯ লাখ ১৮ হাজার ৬৬৬ মার্কিন ডলার। সে হিসাবে আগের বছরের নভেম্বর মাসের তুলনায় প্রবাসী আয় বাড়লেও চলতি বছরের আগের মাস অক্টোবরের চেয়ে কমেছে।
চলতি বছর সেপ্টেম্বরে গত ৪৪ মাসের মধ্যে প্রবাসীরা ব্যাংকিং চ্যানেলে বৈধপথে সর্বনিম্ন প্রবাসী আয় পাঠান। এর পরে প্রবাসী আয়ের ডলারের মূল্য বৃদ্ধি করে ১১০ টাকা পয়সা করা হয়। এরপর প্রবাসী আয়ে সরকারের দেওয়া ২ টাকা ৫০ পয়সা প্রণোদনার পাশাপাশি বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো আরও ২ টাকা ৫০ পয়সা দেওয়ায় অক্টোবর মাসে প্রবাসী আয় বাড়তে থাকে। ১৭ নভেম্বর পর্যন্ত এ ধারা অব্যাহত থাকে। কিন্তু নভেম্বর মাসের ১৭ তারিখের পর প্রবাসী আয়ের ডলার দাম দুই দফায় ৭৫ পয়সা কমিয়ে ১০৯ টাকা ৭৫ পয়সা পুনঃনির্ধারণ করার ফলে আয় কিছুটা কমে যায়।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, নভেম্বর মাসে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ১৪ কোটি ৪২ লাখ ৬০ হাজার মার্কিন ডলার। কৃষি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৫ কোটি ৩১ লাখ ৮০ হাজার মার্কিন ডলার। বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ১৭২ কোটি ৬৬ লাখ ৮০ হাজার মার্কিন ডলার। আর দেশে কর্মরত বিদেশি বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৫৯ লাখ ২০ হাজার মার্কিন ডলার।
রোববার (৩ ডিসেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদনে এ তথ্য তুলে ধরা হয়।
তথ্য অনুযায়ী, নভেম্বর মাসে প্রতিদিন প্রবাসী আয় এসেছে ৬ কোটি ৪৩ লাখ ৩৪ হাজার ৬৬৬ মার্কিন ডলার। আগের বছর নভেম্বর মাসে প্রতিদিন প্রবাসী আয় এসেছিল ৫ কোটি ৩১ লাখ ৭২ হাজার ৩৩৩ মার্কিন ডলার। চলতি অর্থবছরের আগের মাস অক্টোবর মাসে এসেছিল ৬ কোটি ৫৯ লাখ ১৮ হাজার ৬৬৬ মার্কিন ডলার। সে হিসাবে আগের বছরের নভেম্বর মাসের তুলনায় প্রবাসী আয় বাড়লেও চলতি বছরের আগের মাস অক্টোবরের চেয়ে কমেছে।
চলতি বছর সেপ্টেম্বরে গত ৪৪ মাসের মধ্যে প্রবাসীরা ব্যাংকিং চ্যানেলে বৈধপথে সর্বনিম্ন প্রবাসী আয় পাঠান। এর পরে প্রবাসী আয়ের ডলারের মূল্য বৃদ্ধি করে ১১০ টাকা পয়সা করা হয়। এরপর প্রবাসী আয়ে সরকারের দেওয়া ২ টাকা ৫০ পয়সা প্রণোদনার পাশাপাশি বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো আরও ২ টাকা ৫০ পয়সা দেওয়ায় অক্টোবর মাসে প্রবাসী আয় বাড়তে থাকে। ১৭ নভেম্বর পর্যন্ত এ ধারা অব্যাহত থাকে। কিন্তু নভেম্বর মাসের ১৭ তারিখের পর প্রবাসী আয়ের ডলার দাম দুই দফায় ৭৫ পয়সা কমিয়ে ১০৯ টাকা ৭৫ পয়সা পুনঃনির্ধারণ করার ফলে আয় কিছুটা কমে যায়।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, নভেম্বর মাসে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ১৪ কোটি ৪২ লাখ ৬০ হাজার মার্কিন ডলার। কৃষি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৫ কোটি ৩১ লাখ ৮০ হাজার মার্কিন ডলার। বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ১৭২ কোটি ৬৬ লাখ ৮০ হাজার মার্কিন ডলার। আর দেশে কর্মরত বিদেশি বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৫৯ লাখ ২০ হাজার মার্কিন ডলার।