দেশের আলোচিত ইউটিউবার আশরাফুল হোসেন আলম ওরফে হিরো আলমের মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়েছে। যথাযথভাবে মনোনয়নপত্র পূরণ না করায় তার মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়। আজ রবিবার জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা ও বগুড়ার জেলা প্রশাসক তার প্রার্থিতা বাতিলের ঘোষণা দেন। বগুড়া- ৪ (কাহালু-নন্দীগ্রাম) আসন থেকে হিরো আলমের জন্য মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করা হয়েছিল।
এদিকে রিটার্নিং কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম বলেন, দলীয় প্রার্থী হলেও হিরো আলম স্বতন্ত্র হিসেবে মনোনয়নপত্র পূরণ করেন। রাজনৈতিক দলের স্থানে হিরো আলম লিখেছেন প্রযোজ্য নহে। দলীয় মনোনয়নে আপনার মূল কপি জমা দেননি। ফটোকপি দিয়েছেন। এটা একটি বিষয়।
কেউ স্বতন্ত্র প্রার্থী হলে তাকে ভোটার তালিকার এক শতাংশ সমর্থনের তথ্য জমা দিতে হবে। উনি সেটিও করেননি। এখানেও আইনের ব্যত্যয় হয়েছে। তারপর হিরো আলম তার হলফনামার সঙ্গে সম্পদের আয় ব্যয় বিবরণী জমা দেননি। এ ছাড়া তার হলফনামা নোটারি পাবলিক করা থাকলেও সেখানে স্বাক্ষর করেননি।
এ সময় হিরো আলম স্বাক্ষর করার সুযোগ চান। তিনি বলেন, সম্পদ বিবরণী আছে। সেটা দেওয়া হয়েছিল উকিল জমা দিতে ভুল করেছে। আর হলফনামায় এখন স্বাক্ষর করে দিচ্ছি। কিন্তু সভাকক্ষে উপস্থিত অন্য প্রার্থীরা এটাতে আপত্তি জানান। তারা বলেন, মনোনয়নপত্রে হলফনামা দেওয়ার বিষয়টি একটি আইনগত প্রক্রিয়া। কারণ হলফনামায় লেখার পর একজনকে সেখানে শনাক্ত করতে হবে। এরপর একজন ম্যাজিস্ট্রেট বা নোটারি পাবলিকের মাধ্যমে সেটি ভ্যারিফাই করতে হয়। উনি সেটি অনুসরণ করেননি। এখন হলফনামায় স্বাক্ষর করা সম্ভব না।
এদিকে জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা বলেন, হিরো আলম চাইলে আমার রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করতে পারবেন। সেক্ষেত্রে আগামীকাল মঙ্গলবার বিকেল ৪টার পর আমাদের রায়ের কপি নিয়ে তিনি নির্বাচন কমিশনে আপিল করার সুযোগ পাবেন।
এ সময় মনোনয়নপত্র বাতিল প্রসঙ্গে হিরো আলম উপস্থিত সাংবাদিকদের বলেন, প্রতি বছরই বাতিল হয়। এটা কোনো বিষয় নয়। এর আগে চলতি বছরের জুলাইয়ে অনুষ্ঠিত ঢাকা- ১৭ আসনের উপনির্বাচনে অংশ নেন হিরো আলম। এছাড়া তিনি ফেব্রুয়ারি মাসে বগুড়া- ৬ (সদর) ও বগুড়া- ৪ (কাহালু-নন্দীগ্রাম) আসনের উপনির্বাচনেও স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে অংশ নেন।
এদিকে রিটার্নিং কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম বলেন, দলীয় প্রার্থী হলেও হিরো আলম স্বতন্ত্র হিসেবে মনোনয়নপত্র পূরণ করেন। রাজনৈতিক দলের স্থানে হিরো আলম লিখেছেন প্রযোজ্য নহে। দলীয় মনোনয়নে আপনার মূল কপি জমা দেননি। ফটোকপি দিয়েছেন। এটা একটি বিষয়।
কেউ স্বতন্ত্র প্রার্থী হলে তাকে ভোটার তালিকার এক শতাংশ সমর্থনের তথ্য জমা দিতে হবে। উনি সেটিও করেননি। এখানেও আইনের ব্যত্যয় হয়েছে। তারপর হিরো আলম তার হলফনামার সঙ্গে সম্পদের আয় ব্যয় বিবরণী জমা দেননি। এ ছাড়া তার হলফনামা নোটারি পাবলিক করা থাকলেও সেখানে স্বাক্ষর করেননি।
এ সময় হিরো আলম স্বাক্ষর করার সুযোগ চান। তিনি বলেন, সম্পদ বিবরণী আছে। সেটা দেওয়া হয়েছিল উকিল জমা দিতে ভুল করেছে। আর হলফনামায় এখন স্বাক্ষর করে দিচ্ছি। কিন্তু সভাকক্ষে উপস্থিত অন্য প্রার্থীরা এটাতে আপত্তি জানান। তারা বলেন, মনোনয়নপত্রে হলফনামা দেওয়ার বিষয়টি একটি আইনগত প্রক্রিয়া। কারণ হলফনামায় লেখার পর একজনকে সেখানে শনাক্ত করতে হবে। এরপর একজন ম্যাজিস্ট্রেট বা নোটারি পাবলিকের মাধ্যমে সেটি ভ্যারিফাই করতে হয়। উনি সেটি অনুসরণ করেননি। এখন হলফনামায় স্বাক্ষর করা সম্ভব না।
এদিকে জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা বলেন, হিরো আলম চাইলে আমার রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করতে পারবেন। সেক্ষেত্রে আগামীকাল মঙ্গলবার বিকেল ৪টার পর আমাদের রায়ের কপি নিয়ে তিনি নির্বাচন কমিশনে আপিল করার সুযোগ পাবেন।
এ সময় মনোনয়নপত্র বাতিল প্রসঙ্গে হিরো আলম উপস্থিত সাংবাদিকদের বলেন, প্রতি বছরই বাতিল হয়। এটা কোনো বিষয় নয়। এর আগে চলতি বছরের জুলাইয়ে অনুষ্ঠিত ঢাকা- ১৭ আসনের উপনির্বাচনে অংশ নেন হিরো আলম। এছাড়া তিনি ফেব্রুয়ারি মাসে বগুড়া- ৬ (সদর) ও বগুড়া- ৪ (কাহালু-নন্দীগ্রাম) আসনের উপনির্বাচনেও স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে অংশ নেন।