এবার রাজশাহী-১ (গোদাগাড়ী-তানোর) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করতে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহি। কিন্তু আইন অনুযায়ী নির্বাচনী এলাকার মোট ভোটারের এক শতাংশের স্বাক্ষর জমা দিতে হয়। তাতে তিনি অনিয়মের আশ্রয় নিয়েছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
আর তাই দ্বৈবচয়নের ভিত্তিতে ১০ জন ভোটারের সঙ্গে কথা বলেন রিটার্নিং কর্মকর্তার প্রতিনিধি। তাতে তিনজন স্বাক্ষর করেননি, একজনকে খুঁজে পাওয়া যায়নি, আরেকজন অন্য জেলার ভোটার বলে অভিযোগ মিলেছে।
এমন অবস্থায় মাহিয়া মাহির মনোনয়নপত্রটি বৈধ নয় বলে জানিয়েছেন রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসক শামীম আহমেদ। এদিকে মনোনয়নপত্র বৈধ না হওয়ার বিষয়ে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন মাহিয়া মাহি।
তিনি বলেছেন, ‘এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপিল করব। ভয়ভীতি দেখানোর কারণে অনেকে স্বাক্ষর করলেও স্বীকার করেননি। এখানে আমি ষড়যন্ত্রের গন্ধ পাচ্ছি।’
আর তাই দ্বৈবচয়নের ভিত্তিতে ১০ জন ভোটারের সঙ্গে কথা বলেন রিটার্নিং কর্মকর্তার প্রতিনিধি। তাতে তিনজন স্বাক্ষর করেননি, একজনকে খুঁজে পাওয়া যায়নি, আরেকজন অন্য জেলার ভোটার বলে অভিযোগ মিলেছে।
এমন অবস্থায় মাহিয়া মাহির মনোনয়নপত্রটি বৈধ নয় বলে জানিয়েছেন রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসক শামীম আহমেদ। এদিকে মনোনয়নপত্র বৈধ না হওয়ার বিষয়ে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন মাহিয়া মাহি।
তিনি বলেছেন, ‘এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপিল করব। ভয়ভীতি দেখানোর কারণে অনেকে স্বাক্ষর করলেও স্বীকার করেননি। এখানে আমি ষড়যন্ত্রের গন্ধ পাচ্ছি।’