দান করা অর্থ কোন খাতে ব্যয় করা হয়েছে সে বিষয়ে তথ্য না দেওয়ায় বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান কিশোর কুমার দাসকে লিগ্যাল নোটিশ পাঠিয়েছেন একজন অর্থদাতা।
মঙ্গলবার রেজিস্ট্রি ডাকযোগে কুমিল্লার সাবিহা রহমান নিতু নামে একজন অর্থদাতার পক্ষে সুপ্রিমকোর্টের আইনজীবী মো. হায়দার তানভীরুজ্জামান বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান কিশোর কুমার বরাবর এ নোটিশ পাঠান।
এতে বলা হয়, সামাজিক কাজে অংশ নেওয়ার উদ্দেশ্যে ব্যাংক ও বিকাশের মাধ্যমে বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশনকে ৪০ হাজার ৫০০ টাকা প্রদান করা হয়। কিন্তু কিছু দিন ধরে বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন নিয়ে বিভিন্ন গণমাধ্যমে কিছু অনিয়মের অভিযোগ লক্ষ্য করেন অর্থদাতা সাবিহা রহমান নিতু।
পরে অর্থদাতার প্রেরিত অর্থ কোন খাতে ব্যয় হয়েছে, সেটি জানতে বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশনের অডিট রিপোর্ট দেখতে চান তিনি। কিন্তু বারবার বলার পরও বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশনের কাছ থেকে কোনো সদুত্তর পাননি তিনি।
ফলে বাধ্য হয়ে লিগ্যাল নোটিশ পাঠান সাবিহা রহমান নিতু। আগামী এক মাসের মধ্যে এ বিষয়ে সঠিক ব্যাখ্যা না দিতে পারলে আইনিব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে নোটিশে উল্লেখ করা হয়।
সম্প্রতি বিদ্যানন্দের নানা কার্যক্রম, সম্পত্তি ও আয়-ব্যয় নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যাপক সমালোচনা হয়। পরিপ্রেক্ষিতে গত ১৭ এপ্রিল ফেসবুক লাইভে এসে বিদ্যানন্দে কোনো অনিয়ম হয় না বলে দাবি করেন সংগঠনের চেয়ারম্যান কিশোর কুমার দাস।
মঙ্গলবার রেজিস্ট্রি ডাকযোগে কুমিল্লার সাবিহা রহমান নিতু নামে একজন অর্থদাতার পক্ষে সুপ্রিমকোর্টের আইনজীবী মো. হায়দার তানভীরুজ্জামান বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান কিশোর কুমার বরাবর এ নোটিশ পাঠান।
এতে বলা হয়, সামাজিক কাজে অংশ নেওয়ার উদ্দেশ্যে ব্যাংক ও বিকাশের মাধ্যমে বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশনকে ৪০ হাজার ৫০০ টাকা প্রদান করা হয়। কিন্তু কিছু দিন ধরে বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন নিয়ে বিভিন্ন গণমাধ্যমে কিছু অনিয়মের অভিযোগ লক্ষ্য করেন অর্থদাতা সাবিহা রহমান নিতু।
পরে অর্থদাতার প্রেরিত অর্থ কোন খাতে ব্যয় হয়েছে, সেটি জানতে বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশনের অডিট রিপোর্ট দেখতে চান তিনি। কিন্তু বারবার বলার পরও বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশনের কাছ থেকে কোনো সদুত্তর পাননি তিনি।
ফলে বাধ্য হয়ে লিগ্যাল নোটিশ পাঠান সাবিহা রহমান নিতু। আগামী এক মাসের মধ্যে এ বিষয়ে সঠিক ব্যাখ্যা না দিতে পারলে আইনিব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে নোটিশে উল্লেখ করা হয়।
সম্প্রতি বিদ্যানন্দের নানা কার্যক্রম, সম্পত্তি ও আয়-ব্যয় নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যাপক সমালোচনা হয়। পরিপ্রেক্ষিতে গত ১৭ এপ্রিল ফেসবুক লাইভে এসে বিদ্যানন্দে কোনো অনিয়ম হয় না বলে দাবি করেন সংগঠনের চেয়ারম্যান কিশোর কুমার দাস।