এবার ফরিদপুরের সালথায় বিয়ের দাবিতে প্রেমিকের বাড়িতে অবস্থান নিয়েছে দুই সন্তানের জননী এক নারী। প্রেমিক তাকে বিয়ে না করলে আত্মহত্যা করবেন বলেও হুমকি দিয়েছেন তিনি। গতকাল শুক্রবার ১ ডিসেম্বর সকালে উপজেলার মাঝারদিয়া ইউপির কাগদী স্বজনকান্দা গ্রামে প্রেমিক হাফিজুর মোল্যার বাড়িতে অবস্থান শুরু করেন ওই নারী।
এদিকে অভিযুক্ত প্রেমিক হাফিজুর কাগদী স্বজনকান্দা গ্রামের চানমিয়া মোল্যার ছেলে। আর ওই নারীর বাড়ি পার্শ্ববর্তী একটি গ্রামে। অবস্থানকারী নারী অভিযোগ করে বলেন, বছর তিনেক ধরে দুই সন্তানের জনক হাফিজুরের সঙ্গে আমার প্রেমের সম্পর্ক চলছে।
এর মধ্যে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে বিভিন্ন সময় একাধিকবার আমার সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করেন হাফিজুর। গত বৃহস্পতিবার রাতে হাফিজুর আমার সঙ্গে দেখা করে তার বাড়িতে যেতে বলেন। তিনি আমাকে বিয়ে করবেন বলেও জানান। কিন্তু শুক্রবার সকালে আমি হাফিজুরের বাড়িতে গেলে তার পরিবারের লোকজন আমাকে মারধর করে।
তিনি আরও বলেন, হাফিজুরের জন্য আমার ঘর-সংসার সব শেষ। এখন তিনি আমাকে বিয়ে না করলে আমার মরা ছাড়া গতি নাই। আমাকে বিয়ে না করলে আমি আত্মহত্যা করবো।
এ বিষয় হাফিজুরের সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলেও তিনি পলাতক থাকায় তাকে পাওয়া যায়নি। তবে তার মা বলেন, আমার ছেলের সঙ্গে ওই নারীর কোনো সম্পর্ক নাই। এমনকি তাকে মারধরের কোনো ঘটনা ঘটেনি বলে জানান তিনি।
এদিকে মাঝারদিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. আফছার উদ্দিন মাতুব্বর বলেন, বিষয়টি আমার জানা নেই। খোঁজখবর নিয়ে দেখছি। এদিকে সালথা থানা থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শেখ সাদিক বলেন, এ বিষয়ে কেউ কোনো অভিযোগ দেয়নি। অভিযোগ পেলে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এদিকে অভিযুক্ত প্রেমিক হাফিজুর কাগদী স্বজনকান্দা গ্রামের চানমিয়া মোল্যার ছেলে। আর ওই নারীর বাড়ি পার্শ্ববর্তী একটি গ্রামে। অবস্থানকারী নারী অভিযোগ করে বলেন, বছর তিনেক ধরে দুই সন্তানের জনক হাফিজুরের সঙ্গে আমার প্রেমের সম্পর্ক চলছে।
এর মধ্যে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে বিভিন্ন সময় একাধিকবার আমার সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করেন হাফিজুর। গত বৃহস্পতিবার রাতে হাফিজুর আমার সঙ্গে দেখা করে তার বাড়িতে যেতে বলেন। তিনি আমাকে বিয়ে করবেন বলেও জানান। কিন্তু শুক্রবার সকালে আমি হাফিজুরের বাড়িতে গেলে তার পরিবারের লোকজন আমাকে মারধর করে।
তিনি আরও বলেন, হাফিজুরের জন্য আমার ঘর-সংসার সব শেষ। এখন তিনি আমাকে বিয়ে না করলে আমার মরা ছাড়া গতি নাই। আমাকে বিয়ে না করলে আমি আত্মহত্যা করবো।
এ বিষয় হাফিজুরের সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলেও তিনি পলাতক থাকায় তাকে পাওয়া যায়নি। তবে তার মা বলেন, আমার ছেলের সঙ্গে ওই নারীর কোনো সম্পর্ক নাই। এমনকি তাকে মারধরের কোনো ঘটনা ঘটেনি বলে জানান তিনি।
এদিকে মাঝারদিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. আফছার উদ্দিন মাতুব্বর বলেন, বিষয়টি আমার জানা নেই। খোঁজখবর নিয়ে দেখছি। এদিকে সালথা থানা থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শেখ সাদিক বলেন, এ বিষয়ে কেউ কোনো অভিযোগ দেয়নি। অভিযোগ পেলে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।