নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জে চাঁদা না পেয়ে ‘শ্বশুর-জামাই’ বাহিনীর অস্ত্রধারীরা একটি ব্যবসায়ী পরিবারের ছয়জনকে কুপিয়ে জখম করেছে। এ ঘটনায় পুলিশ অভিযান চালিয়ে শ্বশুর দেলোয়ার হোসেনকে গ্রেপ্তার করেছে।
গতকাল শুক্রবার (১ ডিসেম্বর) রাত ৯টার দিকে চরএলাহী ইউনিয়নের গাংচিল বাজারে রাজ গার্মেন্টসে এ হামলা হয়। এতে ওই প্রতিষ্ঠানের মালিক শাহরাজ উদ্দিনসহ (৩১) তাঁর পরিবারের হাজী মুস্তাফিজুর রহমান (৮৩), মো. বেলায়েত হোসেন (৬৩), ওমর ফারুক (৩৮), শাহাব উদ্দিন (৬৩) ও ইমাম হোসেন খান (৫৬) গুরুতর আহত হয়েছেন।
তাঁদেরকে উদ্ধার করে ২৫০ শয্যার নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। বাজারের ব্যবসায়ীরা জানান, রাত ৯টার দিকে গাংচিল বাজার কমিটির সাধারণ সম্পাদক মো. রাজীব খান ও তাঁর শ্বশুর দেলোয়ার হোসেনের নেতৃত্বে ১৫ থেকে ২০ জন অতর্কিত হামলা চালায়। তাদের সবার হাতে থাকা ধারালো দেশীয় অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে ছয়জনকে জখম করে। এ ঘটনার দুই মিনিট ৫১ সেকেন্ডের একটি ভিডিও ফেসবুকে ভাইরাল হয়েছে।
খবর নিয়ে জানা গেছে, গাংচিল বাজারের রাজ গার্মেন্টসের মালিক ছাত্রলীগ নেতা শাহরাজ উদ্দিনের কাছে এক লাখ টাকা চাঁদা দাবি করে আসছেন বাজার কমিটির সাধারণ সম্পাদক মো. রাজীব খান। টাকা না দেওয়ায় বিভিন্ন সময় তিনি হুমকিও দেন। এর জেরে গতকাল শুক্রবার (১ ডিসেম্বর) রাতে অস্ত্রসহ রাজিব ও তাঁর শ্বশুরের নেতৃত্বে সহযোগীদের নিয়ে রাজ গার্মেন্টসে হামলা ও ভাঙচুর চালান।
শাহরাজ উদ্দিনের ভাই রবিউল হোসেন বলেন, ‘দেশীয় অস্ত্র দিয়ে একের পর এক কোপ দিয়ে ছয়জনকে মারাত্মক জখম করে সন্ত্রাসীরা।
দোকান ভাঙচুর ও লুটপাট করে। শেষে যখন তাদের কোপে আমার দাদা হাজী মুস্তাফিজুর রহমান মারা গেছেন বলে মনে হয়েছে তারা তখন ভয়ে পালিয়ে যায়। পরে স্থানীয়দের সহযোগিতায় আহতদের নোয়াখালী সদর হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়।’
অরাজ গার্মেন্টসের মালিক শাহরাজ উদ্দিন বলেন, ‘আমার কাছ থেকে ব্যবসা পরিচালনার জন্য এক লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেছে বাজার কমিটির সাধারণ সম্পাদক রাজিব। আমি না দেওয়ায় বিভিন্ন সময় তারা হুমকি দিচ্ছিল।
চাঁদা না দিলে ব্যবসা করতে দেবে না। এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত করে সন্ত্রাসীদের বিচার চাই।’ স্থানীয় ইউপি সদস্য আবদুল হক বলেন, ‘হামলার খবর শুনে আমি ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখি আহতরা পড়ে আছে। পরে পুলিশকে জানাই এবং অ্যাম্বুলেন্সের মাধ্যমে আহতদের হাসপাতালে পাঠাই। দেশীয় অস্ত্র নিয়ে এভাবে জখম করা মর্মান্তিক ঘটনা। আমরা তীব্র নিন্দা জানাই।’
এ বিষয়ে জানতে বাজার কমিটির সাধারণ সম্পাদক মো. রাজীব খানের মোবাইল ফোনে বার বার কল দিয়েও কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
কোম্পানীগঞ্জ থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) প্রণব চৌধুরী বলেন, হামলার খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে দেলোয়ার হোসেন নামে একজনকে আটক করেছে। ভিডিওতে তাকে অস্ত্রহাতে হামলা করতে দেখা গেছে। তার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের হচ্ছে। বাকি আসামিদের আটকে অভিযান চলছে।
গতকাল শুক্রবার (১ ডিসেম্বর) রাত ৯টার দিকে চরএলাহী ইউনিয়নের গাংচিল বাজারে রাজ গার্মেন্টসে এ হামলা হয়। এতে ওই প্রতিষ্ঠানের মালিক শাহরাজ উদ্দিনসহ (৩১) তাঁর পরিবারের হাজী মুস্তাফিজুর রহমান (৮৩), মো. বেলায়েত হোসেন (৬৩), ওমর ফারুক (৩৮), শাহাব উদ্দিন (৬৩) ও ইমাম হোসেন খান (৫৬) গুরুতর আহত হয়েছেন।
তাঁদেরকে উদ্ধার করে ২৫০ শয্যার নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। বাজারের ব্যবসায়ীরা জানান, রাত ৯টার দিকে গাংচিল বাজার কমিটির সাধারণ সম্পাদক মো. রাজীব খান ও তাঁর শ্বশুর দেলোয়ার হোসেনের নেতৃত্বে ১৫ থেকে ২০ জন অতর্কিত হামলা চালায়। তাদের সবার হাতে থাকা ধারালো দেশীয় অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে ছয়জনকে জখম করে। এ ঘটনার দুই মিনিট ৫১ সেকেন্ডের একটি ভিডিও ফেসবুকে ভাইরাল হয়েছে।
খবর নিয়ে জানা গেছে, গাংচিল বাজারের রাজ গার্মেন্টসের মালিক ছাত্রলীগ নেতা শাহরাজ উদ্দিনের কাছে এক লাখ টাকা চাঁদা দাবি করে আসছেন বাজার কমিটির সাধারণ সম্পাদক মো. রাজীব খান। টাকা না দেওয়ায় বিভিন্ন সময় তিনি হুমকিও দেন। এর জেরে গতকাল শুক্রবার (১ ডিসেম্বর) রাতে অস্ত্রসহ রাজিব ও তাঁর শ্বশুরের নেতৃত্বে সহযোগীদের নিয়ে রাজ গার্মেন্টসে হামলা ও ভাঙচুর চালান।
শাহরাজ উদ্দিনের ভাই রবিউল হোসেন বলেন, ‘দেশীয় অস্ত্র দিয়ে একের পর এক কোপ দিয়ে ছয়জনকে মারাত্মক জখম করে সন্ত্রাসীরা।
দোকান ভাঙচুর ও লুটপাট করে। শেষে যখন তাদের কোপে আমার দাদা হাজী মুস্তাফিজুর রহমান মারা গেছেন বলে মনে হয়েছে তারা তখন ভয়ে পালিয়ে যায়। পরে স্থানীয়দের সহযোগিতায় আহতদের নোয়াখালী সদর হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়।’
অরাজ গার্মেন্টসের মালিক শাহরাজ উদ্দিন বলেন, ‘আমার কাছ থেকে ব্যবসা পরিচালনার জন্য এক লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেছে বাজার কমিটির সাধারণ সম্পাদক রাজিব। আমি না দেওয়ায় বিভিন্ন সময় তারা হুমকি দিচ্ছিল।
চাঁদা না দিলে ব্যবসা করতে দেবে না। এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত করে সন্ত্রাসীদের বিচার চাই।’ স্থানীয় ইউপি সদস্য আবদুল হক বলেন, ‘হামলার খবর শুনে আমি ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখি আহতরা পড়ে আছে। পরে পুলিশকে জানাই এবং অ্যাম্বুলেন্সের মাধ্যমে আহতদের হাসপাতালে পাঠাই। দেশীয় অস্ত্র নিয়ে এভাবে জখম করা মর্মান্তিক ঘটনা। আমরা তীব্র নিন্দা জানাই।’
এ বিষয়ে জানতে বাজার কমিটির সাধারণ সম্পাদক মো. রাজীব খানের মোবাইল ফোনে বার বার কল দিয়েও কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
কোম্পানীগঞ্জ থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) প্রণব চৌধুরী বলেন, হামলার খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে দেলোয়ার হোসেন নামে একজনকে আটক করেছে। ভিডিওতে তাকে অস্ত্রহাতে হামলা করতে দেখা গেছে। তার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের হচ্ছে। বাকি আসামিদের আটকে অভিযান চলছে।