দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কুড়িগ্রাম-৪ আসনে আওয়ামী লীগের বর্তমান সংসদ সদস্য এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী জাকির হোসেন ও তার ছেলে সাফায়াত বিন জাকির স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র গ্রহণ করলেও পরে তা জমা দেননি। বৃহস্পতিবার মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ দিন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. জিলহাজ উদ্দিন।
জানা গেছে, কুড়িগ্রাম-৪ আসন থেকে ১৮ জন মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছিলেন। তাদের মধ্যে ১৪ জন মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। প্রতিমন্ত্রী জাকির হোসেন ও তার ছেলে সাফায়াত বিন জাকিরসহ চারজন মনোনয়নপত্র জমা দেননি।
মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করার পরও জমা না দেওয়ার বিষয়ে প্রতিমন্ত্রী জাকির হোসেন বলেন, আমি সরকারের প্রতিমন্ত্রী এবং উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি। আমি দলের বাইরে নই। আমার ভক্তরা আমাকে ভালোবেসে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছিলেন। তাদের আমি বুঝিয়েছি যে দলের সিদ্ধান্তের বাইরে যাওয়া যাবে না। ফলে মনোনয়নপ্রত্র জমা দেওয়া হয়নি।
জানা গেছে, রৌমারীতে ৯ জন, রাজীবপুরে ১ জন, চিলমারী উপজেলায় ১ জন ও কুড়িগ্রামে ৩ জন প্রার্থীসহ মোট ১৪ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। তারা হলেন কেন্দ্রীয় জাতীয় পার্টি জেপির পেসিডিয়াম সদস্য ও কুড়িগ্রাম জেলা জাতীয় পার্টি জেপির সভাপতি এবং সাবেক সংসদ সদস্য রুহুল আমিন (বাইসাইকেল), কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের তথ্য ও গবেষণাবিষয়ক উপ-কমিটির সদস্য বিপ্লব হাসান (নৌকা), রৌমারী উপজেলা জাতীয় পার্টির সাধারণ সম্পাদক একেএম সাইফুর রহমান (লাঙ্গল), কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের মোহাম্মদ আবু শামীম হাবীব (গামছা), রৌমারী উপজেলা জাকের পার্টির সাধারণ সম্পাদক শাহ আলম (গোলাপ ফুল), রৌমারী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সিনিয়র সহসভাপতি শহিদুল ইসলাম শালু (স্বতন্ত্র), কুড়িগ্রাম জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য মাছুম ইকবাল (স্বতন্ত্র), রৌমারী উপজেলার যাদুরচর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি ও সাবেক উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান বঙ্গবাসী (স্বতন্ত্র), রৌমারী উপজেলার বন্দবেড় ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আবু হানিফ (স্বতন্ত্র), রাজীবপুর উপজেলা জাতীয় পার্টির সহসভাপতি শাহ মো. নুর-ই শাহী ফুল (স্বতন্ত্র), চিলমারী উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা ডা. ফারুকুল ইসলাম (স্বতন্ত্র), ও জাহিদ হাসান।
এ ছাড়া কুড়িগ্রাম জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে জোবাইদুল ইসলাম বাদল (স্বতন্ত্র), বাংলাদেশ কংগ্রেসের আব্দুল হামিদ (ডাব), তৃণমূল বিএনপির আতিকুর রহমান মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন।
জানা গেছে, কুড়িগ্রাম-৪ আসন থেকে ১৮ জন মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছিলেন। তাদের মধ্যে ১৪ জন মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। প্রতিমন্ত্রী জাকির হোসেন ও তার ছেলে সাফায়াত বিন জাকিরসহ চারজন মনোনয়নপত্র জমা দেননি।
মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করার পরও জমা না দেওয়ার বিষয়ে প্রতিমন্ত্রী জাকির হোসেন বলেন, আমি সরকারের প্রতিমন্ত্রী এবং উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি। আমি দলের বাইরে নই। আমার ভক্তরা আমাকে ভালোবেসে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছিলেন। তাদের আমি বুঝিয়েছি যে দলের সিদ্ধান্তের বাইরে যাওয়া যাবে না। ফলে মনোনয়নপ্রত্র জমা দেওয়া হয়নি।
জানা গেছে, রৌমারীতে ৯ জন, রাজীবপুরে ১ জন, চিলমারী উপজেলায় ১ জন ও কুড়িগ্রামে ৩ জন প্রার্থীসহ মোট ১৪ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। তারা হলেন কেন্দ্রীয় জাতীয় পার্টি জেপির পেসিডিয়াম সদস্য ও কুড়িগ্রাম জেলা জাতীয় পার্টি জেপির সভাপতি এবং সাবেক সংসদ সদস্য রুহুল আমিন (বাইসাইকেল), কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের তথ্য ও গবেষণাবিষয়ক উপ-কমিটির সদস্য বিপ্লব হাসান (নৌকা), রৌমারী উপজেলা জাতীয় পার্টির সাধারণ সম্পাদক একেএম সাইফুর রহমান (লাঙ্গল), কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের মোহাম্মদ আবু শামীম হাবীব (গামছা), রৌমারী উপজেলা জাকের পার্টির সাধারণ সম্পাদক শাহ আলম (গোলাপ ফুল), রৌমারী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সিনিয়র সহসভাপতি শহিদুল ইসলাম শালু (স্বতন্ত্র), কুড়িগ্রাম জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য মাছুম ইকবাল (স্বতন্ত্র), রৌমারী উপজেলার যাদুরচর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি ও সাবেক উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান বঙ্গবাসী (স্বতন্ত্র), রৌমারী উপজেলার বন্দবেড় ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আবু হানিফ (স্বতন্ত্র), রাজীবপুর উপজেলা জাতীয় পার্টির সহসভাপতি শাহ মো. নুর-ই শাহী ফুল (স্বতন্ত্র), চিলমারী উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা ডা. ফারুকুল ইসলাম (স্বতন্ত্র), ও জাহিদ হাসান।
এ ছাড়া কুড়িগ্রাম জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে জোবাইদুল ইসলাম বাদল (স্বতন্ত্র), বাংলাদেশ কংগ্রেসের আব্দুল হামিদ (ডাব), তৃণমূল বিএনপির আতিকুর রহমান মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন।