আবিদ হাসান, হরিরামপুর, মানিকগঞ্জ থেকে: আচরণবিধি লঙ্ঘন করে মিছিল নিয়ে মনোনয়ন ফরম জমা দিলেন মানিকগঞ্জ-২ আসনের সংসদ সদস্য প্রার্থীরা। কণ্ঠশিল্পী মমতাজ বেগম আওয়ামীলীগের মনোনীত নৌকার প্রার্থী এবং জাহিদ আহমেদ টুলু স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে আজ মনোনয়পত্র জমা দিয়েছেন। বৃহস্পতিবার (৩০ নভেম্বর) দুপুরে, হরিরামপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে মনোনয়ন ফরমের অনুলিপি জমা দেন তারা। এর আগে দুপুরে আচরণবিধি লঙ্ঘন করে মানিকগঞ্জ জেলা প্রশাসক ও রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে মূল মনোনয়ন ফরম জমা দেন মমতাজ বেগম।
নির্বাচনী আচরণ বিধি অনুযায়ী, একজন প্রার্থী সর্বোচ্চ পাঁচ জনকে সঙ্গে নিয়ে মনোনয়ন ফরম জমা দিতে পারবেন। মনোনয়ন দাখিলের সময় কোন প্রকার মিছিল কিংবা শোডাউন করতে পারবেন না। কিন্তু, নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন করে এক হাজারেরও বেশি দলীয় নেতাকর্মী ও কর্মী-সমর্থক নিয়ে মিছিল করে সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে যান তারা। মনোনয়ন ফরমের অনুলিপি জমা দেওয়ার সময় সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার কক্ষে প্রায় ২৫-৩০ জন নেতা-কর্মী সমর্থক নিয়ে প্রবেশ করেন। সেখানে প্রায় ২০ মিনিট অবস্থান করেন।
সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে মনোনয়ন ফরমের অনুলিপি জমা দেওয়ার সময় ১১-১৩ জন নেতাকর্মী, সমর্থকদের নিয়ে একাধিকবার ছবি তুলেন। সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার অফিসের বাইরে কয়েকশ’ নেতা-কর্মী ও সমর্থক অবস্থান করেন এবং বিভিন্ন স্লোগান দেন। এছাড়াও, মনোনয়ন জমা দিতে আসা কর্মী-সমর্থকরা একাধিক মিছিল করেন এবং গাড়ি, মোটরসাইকেল নিয়ে শোডাউন দেন।
মনোনয়ন ফরমের অনুলিপি জমা দেওয়ার পরে বাইরে এসে ইউএনও অফিসের সামনে কর্মী-সমর্থকদের উদ্দেশ্যে বক্তব্য মমতাজ বেগম। সেখানে তিনি নৌকার পক্ষে ভোট চান। এ সময় নির্বাচনী আচরণবিধি নিয়ে তিনি বলেন, আপনারা সবাই নির্বাচনী আচরণবিধি মেনে চলবেন। ইউএনও অফিস থেকে আচরণবিধি নিবেন এবং তা মেনে চলবেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে হরিরামপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. শাহরিয়ার রহমান বলেন, একজন প্রার্থী চাইলে মনোনয়ন ফরমের ফটোকপি জমা একাধিক জায়গায় জমা দিতে পারবেন। তিনি, মূল মনোনয়ন ফরম রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে জমা দিয়েছেন। আমার কাছে মনোনয়ন ফরমের ফটোকপি জমা দিয়েছেন।
আচরণবিধির বিষয়ে তিনি বলেন, ‘নির্বাচনী আচরণবিধি দেখতে একজন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ দেওয়া আছে। আচরণবিধির বিষয়টি আমরা দেখব।’
হরিরামপুর সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তাপসী রাবেয়া বলেন, লিখিত অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
নির্বাচনী আচরণ বিধি অনুযায়ী, একজন প্রার্থী সর্বোচ্চ পাঁচ জনকে সঙ্গে নিয়ে মনোনয়ন ফরম জমা দিতে পারবেন। মনোনয়ন দাখিলের সময় কোন প্রকার মিছিল কিংবা শোডাউন করতে পারবেন না। কিন্তু, নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন করে এক হাজারেরও বেশি দলীয় নেতাকর্মী ও কর্মী-সমর্থক নিয়ে মিছিল করে সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে যান তারা। মনোনয়ন ফরমের অনুলিপি জমা দেওয়ার সময় সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার কক্ষে প্রায় ২৫-৩০ জন নেতা-কর্মী সমর্থক নিয়ে প্রবেশ করেন। সেখানে প্রায় ২০ মিনিট অবস্থান করেন।
সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে মনোনয়ন ফরমের অনুলিপি জমা দেওয়ার সময় ১১-১৩ জন নেতাকর্মী, সমর্থকদের নিয়ে একাধিকবার ছবি তুলেন। সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার অফিসের বাইরে কয়েকশ’ নেতা-কর্মী ও সমর্থক অবস্থান করেন এবং বিভিন্ন স্লোগান দেন। এছাড়াও, মনোনয়ন জমা দিতে আসা কর্মী-সমর্থকরা একাধিক মিছিল করেন এবং গাড়ি, মোটরসাইকেল নিয়ে শোডাউন দেন।
মনোনয়ন ফরমের অনুলিপি জমা দেওয়ার পরে বাইরে এসে ইউএনও অফিসের সামনে কর্মী-সমর্থকদের উদ্দেশ্যে বক্তব্য মমতাজ বেগম। সেখানে তিনি নৌকার পক্ষে ভোট চান। এ সময় নির্বাচনী আচরণবিধি নিয়ে তিনি বলেন, আপনারা সবাই নির্বাচনী আচরণবিধি মেনে চলবেন। ইউএনও অফিস থেকে আচরণবিধি নিবেন এবং তা মেনে চলবেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে হরিরামপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. শাহরিয়ার রহমান বলেন, একজন প্রার্থী চাইলে মনোনয়ন ফরমের ফটোকপি জমা একাধিক জায়গায় জমা দিতে পারবেন। তিনি, মূল মনোনয়ন ফরম রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে জমা দিয়েছেন। আমার কাছে মনোনয়ন ফরমের ফটোকপি জমা দিয়েছেন।
আচরণবিধির বিষয়ে তিনি বলেন, ‘নির্বাচনী আচরণবিধি দেখতে একজন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ দেওয়া আছে। আচরণবিধির বিষয়টি আমরা দেখব।’
হরিরামপুর সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তাপসী রাবেয়া বলেন, লিখিত অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।