রাজশাহী-৩ আসনের বর্তমান সংসদ সদস্য আয়েন উদ্দিন আওয়ামী লীগের মনোনয়ন না পাওয়ায় খুশিতে মহাসড়কে স্থানীয় এক ছাত্রলীগ নেতাকে সিজদারত অবস্থায় দেখা গেছে।
খুশিতে সিজদা করা ওই ছাত্রলীগ নেতার নাম আহসান হাবিব রনি। তিনি মোহনপুর উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি ছিলেন।
ইতিমধ্যেই মহাসড়কে সিজদারত অবস্থায় মোহনপুর উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি আহসান হাবিব রনির একটি ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ভাইরাল হয়েছে।
জানা যায়, বুধবার (২৯ নভেম্বর) রাতে মোহনপুর থানার মোড়ে ছাত্রলীগ নেতার সিজদা দোওয়ার এ ঘটনাটি ঘটে।
রনি রাজশাহী জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদকের পদেও ছিলেন। বর্তমানে উপজেলার একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে তিনি কর্মরত রয়েছেন।
এ ঘটনার বিষয়ে রনি জানান, ২০১৪ সালের নির্বাচনের তিন মাস পরে সংসদ সদস্য আয়েন উদ্দিন পুলিশ দিয়ে আমাকে আটক করান। আমার বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল, আমি উপজেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে আগুন দিয়েছি। এমন ঘটনা কোনদিনই আমি ঘটায়নি। আমার জানা মতে, এখন পর্যন্ত ঘটেওনি।
মিথ্যা একটি অভিযোগ দিয়ে আমাকে থানায় আটকে রাখা হয়। বিষয়টি জানাজানি হলে রাজশাহী জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি-সেক্রেটারি বিষয়টি নিয়ে পুলিশের উচ্চ মহলে কথা বলেন। আটক হওয়ার রাতেই আমাকে ছেড়ে দেয়া হয়।
ক্ষোভ প্রকাশ করে তিনি বলেন, সংসদ সদস্য আয়েনের দুশাসন থেকে মুক্তি পেয়ে সৃষ্টিকর্তার কাছে কৃতজ্ঞতা জানিয়ে সিজদা করেছি। একই সঙ্গে কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জানাই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে। এই আয়েনের হাত থেকে পবা মোহনপুরের মানুষ আজ মুক্তি পেয়েছে।
উল্লেখ্য, রাজশাহী-৩ (পবা-মোহনপুর) আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেয়েছেন রাজশাহী জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান আসাদ।
খুশিতে সিজদা করা ওই ছাত্রলীগ নেতার নাম আহসান হাবিব রনি। তিনি মোহনপুর উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি ছিলেন।
ইতিমধ্যেই মহাসড়কে সিজদারত অবস্থায় মোহনপুর উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি আহসান হাবিব রনির একটি ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ভাইরাল হয়েছে।
জানা যায়, বুধবার (২৯ নভেম্বর) রাতে মোহনপুর থানার মোড়ে ছাত্রলীগ নেতার সিজদা দোওয়ার এ ঘটনাটি ঘটে।
রনি রাজশাহী জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদকের পদেও ছিলেন। বর্তমানে উপজেলার একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে তিনি কর্মরত রয়েছেন।
এ ঘটনার বিষয়ে রনি জানান, ২০১৪ সালের নির্বাচনের তিন মাস পরে সংসদ সদস্য আয়েন উদ্দিন পুলিশ দিয়ে আমাকে আটক করান। আমার বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল, আমি উপজেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে আগুন দিয়েছি। এমন ঘটনা কোনদিনই আমি ঘটায়নি। আমার জানা মতে, এখন পর্যন্ত ঘটেওনি।
মিথ্যা একটি অভিযোগ দিয়ে আমাকে থানায় আটকে রাখা হয়। বিষয়টি জানাজানি হলে রাজশাহী জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি-সেক্রেটারি বিষয়টি নিয়ে পুলিশের উচ্চ মহলে কথা বলেন। আটক হওয়ার রাতেই আমাকে ছেড়ে দেয়া হয়।
ক্ষোভ প্রকাশ করে তিনি বলেন, সংসদ সদস্য আয়েনের দুশাসন থেকে মুক্তি পেয়ে সৃষ্টিকর্তার কাছে কৃতজ্ঞতা জানিয়ে সিজদা করেছি। একই সঙ্গে কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জানাই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে। এই আয়েনের হাত থেকে পবা মোহনপুরের মানুষ আজ মুক্তি পেয়েছে।
উল্লেখ্য, রাজশাহী-৩ (পবা-মোহনপুর) আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেয়েছেন রাজশাহী জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান আসাদ।