পদত্যাগপত্র জমা দেওয়ার পর তিন টেকনোক্র্যাট মন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রী এবং প্রধানমন্ত্রীর তিন উপদেষ্টার পদত্যাগ ইতোমধ্যে কার্যকর হয়েছে। ফলে এসব মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব থাকছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং তথ্য ও প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলকের অধীনে।
বুধবার ২৯ অক্টোবর মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে এক প্রজ্ঞাপন জারি করে এই তথ্য জানানো হয়।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব থাকছে প্রধানমন্ত্রীর অধীনে। ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পালন করবেন তথ্য ও প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক।
এছাড়াও টেকনোক্র্যাট প্রতিমন্ত্রী পদত্যাগ করলেও পরিকল্পনা মন্ত্রী এম. এ. মান্নান দায়িত্বে রয়েছেন। তাই সেখানে নতুন কাউকে দায়িত্ব দেওয়া হচ্ছে না বলেও জানানো হয়।
এর আগে একইদিন পদত্যাগপত্র জমা দেওয়া তিন টেকনোক্র্যাট মন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রীর পদত্যাগপত্র গ্রহণ করা হয়েছে এবং তা কার্যকর হয়েছে।
পদত্যাগ করা তিন মন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রী হলেন- বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিমন্ত্রী ইয়াফেস ওসমান, ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার এবং পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী ড. শামসুল আলম। তারা তিনজনই টেকনোক্র্যাট (সংসদ সদস্য নন) কোটায় মন্ত্রিসভায় স্থান পেয়েছেন। সংবিধান অনুযায়ী টেকনোক্র্যাট হিসেবে নিয়োগ দেওয়া যায় মন্ত্রিসভার এক-দশমাংশ।
বুধবার ২৯ অক্টোবর মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে এক প্রজ্ঞাপন জারি করে এই তথ্য জানানো হয়।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব থাকছে প্রধানমন্ত্রীর অধীনে। ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পালন করবেন তথ্য ও প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক।
এছাড়াও টেকনোক্র্যাট প্রতিমন্ত্রী পদত্যাগ করলেও পরিকল্পনা মন্ত্রী এম. এ. মান্নান দায়িত্বে রয়েছেন। তাই সেখানে নতুন কাউকে দায়িত্ব দেওয়া হচ্ছে না বলেও জানানো হয়।
এর আগে একইদিন পদত্যাগপত্র জমা দেওয়া তিন টেকনোক্র্যাট মন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রীর পদত্যাগপত্র গ্রহণ করা হয়েছে এবং তা কার্যকর হয়েছে।
পদত্যাগ করা তিন মন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রী হলেন- বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিমন্ত্রী ইয়াফেস ওসমান, ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার এবং পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী ড. শামসুল আলম। তারা তিনজনই টেকনোক্র্যাট (সংসদ সদস্য নন) কোটায় মন্ত্রিসভায় স্থান পেয়েছেন। সংবিধান অনুযায়ী টেকনোক্র্যাট হিসেবে নিয়োগ দেওয়া যায় মন্ত্রিসভার এক-দশমাংশ।